Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘কারো পোশাক নিয়ে কথা বলা বর্বরতা, অসভ্যতা’
    জাতীয়

    ‘কারো পোশাক নিয়ে কথা বলা বর্বরতা, অসভ্যতা’

    Saiful IslamMarch 8, 20253 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগের অধ্যাপক ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস বলেছেন, ‘শুধু নারী নয়, কোনো পুরুষের পোশাক নিয়ে কথা বলা বর্বরতা, অসভ্যতা।’

    শুক্রবার দেশের সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একান্ত আলাপকালে তিনি একথা বলেন।

    সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নারী শিক্ষার্থী একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর দ্বারা হেনস্তার শিকার হন। এ বিষয়ে অধ্যাপক ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে আদর্শের ঢাল। শিক্ষা-সভ্যতার চর্চা, লালন-পালন, ধারনের উচ্চতম বিদ্যাপীঠ হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে শুধু নারী নয়, কোনো পুরুষের পোশাক নিয়ে কথা বলা বর্বরতা, অসভ্যতা।এই যুগে এসে অত্যন্ত লজ্জাজনক। নতুন বাংলাদেশের সঙ্গে এটার সম্পর্ক আমি টানব না।’

    তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে কিন্তু ফ্যাসিবাদ আমাদের মাথার মধ্যে গেড়ে গেছে। আমি যা বললাম তাই ঠিক। আমি যা বললাম তাই মানতে হবে। এটা তো ফ্যাসিবাদের অন্যরূপ। আমাদের শাসক দূর হয়েছে কিন্তু আমাদের ভেতরে যে ফ্যাসিবাদ ঢুকিয়ে গেছে সেটি দূর করবে কে?’

    সায়মা ফেরদৌস বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ এটা দূরীকরণের একটা পর্যায়, একটা ধাপ। এটা যে এখন হচ্ছে সেটা হওয়ারই কথা ছিল। তবে এটি মোটেও আশাব্যঞ্জক নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, ছাত্রী, নারী এবং এদেশের একজন নাগরিক হিসেবে এটি আমার জন্য অত্যন্ত লজ্জার। আমি এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। একদল তওহিদী জনতার নামে থানায় ঢুকে এত বড় সাহস দেখায় কিভাবে। কুরআন আমাদের কাছে অত্যন্ত সম্মানের। এটা ব্যবসার জিনিস না। এটা কোনো দলমত প্রচারের গ্রন্থ না। নারীকে তো চোখ তুলে তাকাতেই নিষেধ করে ইসলাম ধর্ম। কারো ওড়না আছে কিনা- সেটা তো পরিবার ছাড়া অন্য কারো মাথাব্যথা হওয়ার কথা না। ইসলামের মতে তো পুরুষদের কথা হচ্ছে মাটির দিকে তাকিয়ে হাঁটবেন, কে ওড়না পরল কে পরল না সেটা দেখার দায়িত্ব তো আপনার না! জবাবদিহিতার অধিকার তো এক মাত্র আল্লাহর।’

    নারীকে হেনস্তা করা মানুষের মজ্জাগত হয়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা তো মনে করি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা সবচেয়ে সম্মানিত। উপাচার্য কিংবা শিক্ষক যারা আছেন তাদের চেয়েও শিক্ষার্থীরা সম্মানিত। কারণ, তারা দেশ গড়ে। তাকে হেনস্তা করা কত বড় সাহস। আর এগুলো নিয়ে কথা বলা এটা তো আমাদের মজ্জাগত হয়ে গেছে। এটা তারই প্রতিফলন। নতুন বাংলাদেশে এমন হওয়ার কথা ছিল না।’

    বর্তমানে ‘ধর্ষণের ঘটনা বাড়েনি’ উল্লেখ করে ঢাবির এই অধ্যাপক বলেন, ‘ধর্ষণের ঘটনা এখন বেশি হচ্ছে এটি কিন্তু এমন নয়। তবে ধর্ষণ আগে হয়েছে বলেই যে এখনো হবে এটিও কোনো যুক্তি না। ধর্ষণ কখনোই হতে পারে না। ধর্ষণের মাত্রা বেড়েই চলছে, বেড়েই চলেছে। আমরা এর আগে দেখেছি, রোজা অবস্থায় ৯৯ বয়সের এক বৃদ্ধাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল। সুতরাং এটা তো মানসিকতারই প্রতিফলন।’

    পরিকল্পিতভাবে নারীদের প্রতি সহিংসতার বিষয়গুলো সামনে আসছে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করে নারীদের প্রতি সহিংসতার বিষয়গুলো সামনে আসছে। এটি অবশ্যই পরিকল্পিত। এতে যারাই জড়িত তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। দেশে আইন আছে, বিচার ব্যবস্থা আছে, শাসন আছে। কয়েক দিন আগে মব নিয়ে গুলশানের বাসায় হামলা হলো। আমাদের কে অধিকার দিয়েছে যে একজনের বাসায় ঢুকে যেতে পারব। এতে আবু সাঈদদের অপমান করা হয়ে। এই জুলাই অভ্যুত্থানে যারা আহত তাদের আত্মাহুতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখানে অবশ্যই একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যিনি ঢাবির ছাত্রীকে হেনস্তা করেছেন তার মধ্যে কিন্তু অপরাধবোধের কোনো উপলব্ধি ছিল না। আপনি কখনোই কারো পোশাক নিয়ে কথা বলতে পারেন না- এটা অসভ্যতা। কে দাড়ি রাখবে, কে রাখবে না- এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। সে আলখাল্লা পরবে না, প্যান্ট পরবে এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।’

    উল্লেখ্য, জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন ঢাবির আন্তর্জাতিক ব্যবসায় বিভাগের আলোচিত অধ্যাপক সায়মা ফেরদৌস। ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষেও তিনি সোচ্চার ছিলেন। সম্প্রতি তিনি সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) সদস্য।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অসভ্যতা কথা কারো নিয়ে, পোশাক বর্বরতা বলা
    Related Posts
    মহাসড়ক অবরোধ

    আসন পুনর্বহালের দাবিতে ভাঙ্গায় মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তিতে হাজারো যাত্রী

    September 9, 2025
    সেনাবাহিনী

    সেনাবাহিনী নির্বাচন ও নিরাপত্তায় সর্বদা প্রস্তুত: সেনাসদরের ব্রিফিং

    September 9, 2025
    অ্যাওয়ার্ড

    আন্তর্জাতিক ক্লাউডেরা ডেটা ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ জিতলো বিকাশ

    September 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    TIFF 50th anniversary

    TIFF 50th Anniversary: Insiders Reveal Festival’s Evolution and Secrets

    মহাসড়ক অবরোধ

    আসন পুনর্বহালের দাবিতে ভাঙ্গায় মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তিতে হাজারো যাত্রী

    MrBeast mobile

    MrBeast Mobile Network: YouTube Star Plans New Phone Service Venture

    stimulus check

    IRS Debunks Rumors: No $1,390 Stimulus Check Coming in September

    Fernando Tatis 700 hits

    Fernando Tatis Jr. Powers Padres Past Rockies, Notches 700th Career Hit

    Gemini audio upload

    Google Gemini Now Supports Audio File Uploads for Transcription and Analysis

    NVIDIA H200 H100 supply

    NVIDIA Debunks H20 AI Chip Reports, Confirms Robust H100 and H200 Supply

    Howard Stern SiriusXM contract

    Howard Stern SiriusXM Contract Talks Continue Amid Retirement Rumors

    ইলেকশনের ট্রেন

    দেশ ডাকসুর মধ‍্য দিয়ে ইলেকশনের ট্রেনে উঠে গেলো

    চেইন

    বাইকের চেইন রক্ষণাবেক্ষণ: পারফরম্যান্স বাড়ানোর সহজ টিপস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.