জুমবাংলা ডেস্ক : সারাদেশে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও কমেনি শীতের দাপট। রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ এবং চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। পঞ্চগড়ে পারদ নেমেছে ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, আগামী ২৪ ঘন্টায় দিন-রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও কমেনি শীতের প্রকোপ। বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। কুয়াশার চাদরে মোড়া প্রকৃতি। শনিবার সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
হাঁড়কাপানো শীতে চুয়াডাঙ্গার জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কুয়াশার সাথে হিমেল হাওয়ায় শীতের অনুভূতি বেড়েছে। দিনমজুররা সময় মতো কাজে যেতে পারছেন না। ভোর ৬টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বনিন্ম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঠাকুরগাঁওয়ে রাতের প্রথম অংশে শীতের তীব্রতা ও ঘন কুয়াশার ঝাপটা সামান্য কমলেও ভোর রাত থেকে ঘন কুয়াশা শুরু হয়। ঠান্ডা বাতাসের সাথে শীতের তীব্রতায় কষ্টে আছেন ছিন্নমূল মানুষেরা।
লালমনিহাটে হাঁড় কাপানো ঠান্ডা এবং মাঘের হিমেল বাতাসে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসে। খড় কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করছে নিম্নআয়ের মানুষ।
নাটোরে হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন। কৃষিতেও পড়েছে প্রভাব। তীব্র শীত ও কুয়াশায় চৈতালি ফসল ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসলে পোকার আক্রমন। ফল মিলছে না বালাই নাশকেও।
সিরাগঞ্জেও জেকে বসেছে শীত। নদী তীরবর্তী ও খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে বিপাকে।
গেলো দুই দিনে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও ঘন কুয়াশা ও ঠান্ডার কারণে টাঙ্গাইলের জন জীবনে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। মানুষের সাধারণ কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।
এই গ্রামটি ‘লিলিপুট গ্রাম’ নামে পরিচিত, এখানে বসবাসকারী প্রতিটি মানুষই বামন
মেহেরপুরে সূর্য উঠার আগ পর্যন্ত শীতের তীব্রতা থাকছে। কুয়াশাছন্ন থাকছে আকাশ। বিপাকে দিন মজুরেরা। শীতের কারণে জেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২৩ ও ২৪ জানুয়ারি বন্ধ রাখা হলেও তাপমাত্রা কিছুটা বাড়ায় ২৫ জানুয়ারি থেকে যথারীতি স্কুল খুলে দেওয়া হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।