বিনোদন ডেস্ক : সইফকে ভালই লাগত। তবু শুরুতে বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হননি করিনা। কিছুটা সময় চেয়ে নিয়েছিলেন। সইফ আলি খান বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন ২০০৮ সালে। তবে এক-আধ বার নয়, বার বার সে প্রস্তাব ফিরিয়েছেন করিনা। প্রথমে ‘এল ও সি কার্গিল’(২০০৩), তার পর ‘ওমকারা’ (২০০৬)। দু’টি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সইফ আর করিনা। তবে পর্দার রসায়ন গাঢ় হয়েছিল ‘টশন’ (২০০৮)-এর সেটে।
সেই বছরই আনুষ্ঠানিক ভাবে নিজেদের সম্পর্কের কথা ঘোষণা করেছিলেন সইফ। করিনার নাম হিন্দিতে ট্যাটুও করিয়েছিলেন হাতে। তার পর ৪ বছর কেটে গিয়েছিল প্রেমে। ২০১২ সালের অক্টোবরে চার হাত এক হয়েছিল যুগলের। এখন দুই ছেলে তৈমুর আর জহাঙ্গিরের দৌরাত্ম্য সামলাতেই দিনরাত এক হয়ে যাচ্ছে করিনার। তার মধ্যেই ফাঁক বার করে ‘লাল সিংহ চড্ডা’-র শ্যুটিং করেছেন অভিনেত্রী। সেখানেও আমির তাঁকে প্রস্তাব দিলে বিয়েতে না করে দিয়েছিলেন। ছবিতে করিনার চরিত্রের নাম রূপা।
রূপার মতো বাস্তবেও তিনি প্রেমিককে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন কি না জিজ্ঞেস করতে, সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘‘হ্যাঁ। করেছি বৈকি। এক বার নয়, দু’বারের বেশি…ঠিক মনে নেই। তবে ‘হ্যাঁ’ যে বলেছিলাম শেষে, এটাই তো গুরুত্বপূর্ণ।’’
মা কারিনা, বাবা সাইফ পছন্দের তালিকায় নেই, তৈমুরের পছন্দ এই অভিনেতা
কিন্তু কেন? তবে কি সইফকে ভাল লাগত না করিনার? এর জবাবে হেসে ওঠেন বেবো। তাঁর সপ্রতিভ জবাব, ‘‘প্রেমে পড়েছিলাম ঠিকই। কিন্তু তাড়াহুড়ো করতে চাইনি। মনে হয়েছিল, বড্ড আগে ভাবছে সইফ। তবে আমার মনে হয়, ওকে বিয়ে করব এ ব্যাপারে মনে মনে আমি নিশ্চিত ছিলাম তখনও।’’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।