Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home চাহিদা অনুযায়ী অর্থ দিতে পারছে না ব্যাংক, কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    চাহিদা অনুযায়ী অর্থ দিতে পারছে না ব্যাংক, কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ

    May 24, 20245 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : আমানতকারীদের অর্থ থেকে ব্যাংক ঋণ বিতরণ করছে। কিন্তু ওই ঋণের অর্থ এক শ্রেণীর রাঘব বোয়াল গ্রাহক ফেরত দিচ্ছে না। এতে ব্যাংকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বেড়ে যাচ্ছে খেলাপি ঋণ। এতে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা কমে যাচ্ছে। অপর দিকে চলছে ডলার সঙ্কট। ডলার সঙ্কটের কারণে গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য আমদানির জন্য এলসি খুলতে পারছে না। সবমিলেই বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে। অপর দিকে সরকার তার বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ ঋণ নেয়ার কথা ছিল বাস্তবে নিয়েছে লক্ষ্যমাত্রার ৫ গুণ কম। এর পরেও ব্যাংকগুলো টাকার সঙ্কটে পড়েছে। আর এ সঙ্কট মেটাতে প্রতিদিন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ১৫ হাজার কোটি টাকা থেকে ২৬ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত ধার দিচ্ছে। গত ১৯ মে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেই টাকার সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে ধার দিয়েছে ১৭ হাজার ৯২ কোটি টাকা। এর বাইরে আন্তঃব্যাংক থেকেও আরও প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা ধার নিয়েছে। সবমিলেই অর্থনীতির চাহিদা অনুযায়ী অর্থের জোগান দিতে ব্যর্থ হচ্ছে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।

    Saving

    দেশের আর্থিক খাতের এ দুর্বলতার কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঋণ আদায় কমে যাচ্ছে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর ডলার সঙ্কটের কারণে বিশেষ করে সরকারি ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক তার রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে। বিপরীতে বাজার থেকে টাকা চলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে। পাশাপাশি কাক্সিক্ষত হারে আমানত আসছে না। সবমিলেই ব্যাংকগুলোর টাকার সঙ্কট বেড়ে যাচ্ছে।

    অর্থনীতিবিদ ও শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন, প্রায় দুই বছর ধরে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে নানা সঙ্কট চলছে। ডলার সঙ্কট ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে চাপে রয়েছেন উদ্যোক্তারা। এ অবস্থায় নতুন বিনিয়োগ কমে গেছে। আবার ব্যাংকগুলো চাহিদা অনুযায়ী গ্রাহকের ঋণ বিতরণ করতে পারছে না। বিদেশী বিনিয়োগও খুব বেশি বাড়ছে না। ফলে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে না। বিবিএস প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেকার সংখ্যা বেড়ে ডিসেম্বরে হয়েছে সাড়ে ২৩ লাখ।

    বাড়ছে খেলাপি ঋণ : ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, একশ্রেণীর রাঘব বোয়াল ব্যবসায়ী গ্রুপ ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে ঋণ নিচ্ছেন। কিন্তু সেই অর্থের বেশির ভাগই আদায় করা যাচ্ছে না। এতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ও ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ বাড়ায় ব্যাংকগুলোর মুনাফার একটি বড় অংশ আটকে রয়েছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে খেলাপি ছিল ১ লাখ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকা। দুই বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা। একই সময়ের ব্যবধানে প্রভিশন সংরক্ষণ ৬৬ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৮১ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। করোনার আগে থেকেই ঋণ পরিশোধে বিশেষ ছাড় দিয়ে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। করোনার সময় তা আরও বেড়েছে। বৈশ্বিক মন্দার কারণে গত বছর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধে ছাড় ছিল। ফলে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ আদায় বাড়েনি। ফলে নগদ আয় কমে গেছে।

    ডলার বিক্রি করে বাজার থেকে টাকা উত্তোলন : গত দুই বছর যাবত ব্যাংকগুলোর ডলার সঙ্কটে ভুগছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আগে চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোর ডলার জোগান দিতো। কিন্তু রিজার্ভ কমে যাওয়ায় এখন আর সব ব্যাংককে ডলার সরবরাহ করছে না। শুধু সরকারি বিশেষ কেনাকাটায় অর্থের জোগান দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক তার রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক তার রিজার্ভ থেকে ৭৬০ কোটি ডলার বিক্রি করে বিপরীতে ৭০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে তুলে নেয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৩৫৭ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়। বিপরীতে ১ লাখ ৪৫ হাজার কোটি টাকার ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে তুলে নেয়া হয়। অপর দিকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত ১ হাজার ১৭০ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে। বিপরীতে ১ লাখ ২৯ হাজার কোটি টাকা তুলে নেয়া হয়। যদিও এর বিপরীতে প্রতিনিয়তই ট্রেজারি বিল ও বন্ড বন্ধক রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকার জোগান দেয়া হচ্ছে। ব্যাংকগুলোর টাকার সঙ্কটের এটিও একটি কারণ বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন।

    কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ : একদিকে ডলার সঙ্কটের কারণে ব্যবসায়ীদের কাক্সিক্ষত হারে পণ্য আমদানির জন্য এলসি খুলতে পারছে না। অপর দিকে ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণও বিতরণ করা যাচ্ছে না। এর ফলে বেসরকারি খাতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণপ্রবাহ বাড়ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ। ওই সময় পর্যন্ত অর্জিত হয়েছে ৫ দশমিক ১১ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকের কম। আগামী জুন পর্যন্ত এ খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ১১ শতাংশ। গত মার্চ পর্যন্ত বেড়েছে ৭ দশমিক ০৭ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৪ শতাংশ কম।

    সরকারও লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ঋণ নিচ্ছে না : সংশ্লিষ্টরা জানিয়োছেন, আগে ব্যাংক থেকে সরকার অধিক মাত্রায় ঋণ নিলে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যেতো। কিন্তু চলতি অর্থবছরে এপ্রিল পর্যন্ত সরকারও বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের জন্য কাক্সিক্ষত হারে ঋণ নেয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, বাজেট ঘাটতি অর্থায়নে চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। গত জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিয়েছে ২৪ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ দশমিক ৩০ গুণ কম। একই সময়ে নন-ব্যাংক খাত থেকে নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৩ হাজার কোটি টাকা। জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিয়েছে ১১ হাজার ২০৭ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ২ গুণ কম। এ হিসাবে দেখা যায়, মোট ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিয়েছে ৩৬ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার ৪ দশমিক ৩০ গুণ কম।

    সরকার ও বেসরকারি খাত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ঋণ কম নিলেও ব্যাংক খাত এখন টাকার সঙ্কটে ভুগছে। তারল্য সঙ্কটের কারণে চাহিদা অনুযায়ী বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান দিতে পারছে না। এ দিকে উদ্যোক্তারাও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় ডলারের সঙ্কট, ঋণের সুদের হার বৃদ্ধির কারণে নতুন ঋণ নিতে চাচ্ছেন না। ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সঙ্কোচিত হয়ে পড়ছে। এতে যেমন উৎপাদন কমে যাচ্ছে, তেমনি নতুন কর্মসংস্থানের গতিও থমকে গেছে। কিন্তু তার বিপরীতে প্রতি বছর শেষে কর্মক্ষম বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী চাকরির বাজারে যুক্ত হচ্ছেন। যাদের একটি বড় অংশই কাজ না পেয়ে বেকার থাকছেন। অর্থনীতির সঙ্কট ও বিনিয়োগ কমে যাওয়ার সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়ে কর্মসংস্থানে। বাংলাদেশ পরসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সম্প্রতিক পরিসংখ্যানেও কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার তথ্য উঠে এসেছে। বিবিএস প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালের ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশে বেকারের সংখ্যা ছিল ২৩ লাখ ১০ হাজার। এক বছরের ব্যবধানে সেই সংখ্যা ৪০ হাজার বেড়ে সাড়ে ২৩ লাখে উন্নীত হয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অনুযায়ী অর্থ অর্থনীতি-ব্যবসা কমছে চাহিদা, দিতে না পারছে বিনিয়োগ বেসরকারি ব্যাংক
    Related Posts

    ইসলামী ব্যাংকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

    June 15, 2025
    বিদেশি বিনিয়োগ আনলে

    বিদেশি বিনিয়োগ আনলে মিলবে প্রণোদনা, নতুন পরিকল্পনা সরকারের

    June 15, 2025
    স্বর্ণের দাম ভরি

    আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম: নতুন দাম কার্যকর ১৫ জুন থেকে

    June 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    প্রেমিকা

    ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম

    উরফি

    নিয়মিত স.হ.বা.সে শরীরে যা ঘটে, জানিয়ে দিলেন উরফি জাভেদ

    ওয়েব সিরিজ

    রিলিজ হলো সবচেয়ে বোল্ড ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

    ইসলামী ব্যাংকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

    ৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ইসলামী ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা

    Advisor

    চাহিদা মেটাতে প্রয়োজনে তেলের বিদ্যুৎকেন্দ্র চালাব: জ্বালানি উপদেষ্টা

    missile

    হাইপারসনিক মিসাইল কী? কোন কোন দেশে রয়েছে এই যুদ্ধাস্ত্র

    Chair helicopter

    ৫৭টি ড্রোন জুড়ে চেয়ারকে বানালেন হেলিকপ্টার, উড়ে গেলেন ১৫ ফুট উপরে

    Mahdi

    এইচএসসি শেষ না হতেই পেলেন ১০ কোটি টাকার বৃত্তির প্রস্তাব

    কাঁঠাল গাছে

    ২০০ বছরের পুরনো কাঁঠাল গাছে আজও প্রতি বছরে কয়েকশো ফল ধরে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.