বিনোদন ডেস্ক : কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে সরব ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। এরপর পেয়েছেন উপদেষ্টার চেয়ার। অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
জাতীয় শোক দিবসকেন্দ্রিক ইস্যুতে তাঁর নামটি বারবার আসছে। বছরখানেক আগে তিনি শোক প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়েও স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। সেটি শেয়ার করেছেন নির্মাতা-অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। সেটিও হয়েছে ভাইরাল।
২০২৩ সালের ২২ আগস্ট আসিফ নজরুল লিখেছেন, ‘শোক প্রকাশের স্বাধীনতা চাই! কার মৃত্যুতে কে দুঃখিত হবে, এটা তার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। কার দুঃখে কে দুঃখ পাবে বা কার জন্য কে দোয়া করবে—এটাও একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। এর ওপর কোনোরকম রাষ্ট্রীয়, রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ হতে পারে না। শোক প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতেই হবে।’
অন্যদিকে, ২০২০ সালে ড. আসিফ নজরুলের দেওয়া আরও একটি ফেসবুক পোস্ট সম্প্রতি নতুন করে ভাইরাল হয়। যেটি আবার নতুন করে স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদপত্নী মেহের আফরোজ শাওন।
প্রসঙ্গত, আসিফ নজরুল ও শাওনের আরও একটি পরিচয় আছে। সম্পর্কে শাওনের মেয়ে জামাই হচ্ছেন আসিফ। স্বামী হুমায়ূন আহমেদের প্রথম সংসারের তৃতীয় মেয়ে শিলা আহমেদের বর ড. আসিফ নজরুল।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।