Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সনদ জাল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন অধ্যক্ষ
    অপরাধ-দুর্নীতি

    সনদ জাল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন অধ্যক্ষ

    Tarek HasanJuly 10, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : আনিসুর রহমান সোহাগ। সনদ জালিয়াতিতে হাত পাকিয়েছেন তিনি। বন্ধুর অনার্স উত্তীর্ণের সনদ জাল করে বছরের পর বছর চাকরি করেছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। একপর্যায়ে রাজধানীর লালমাটিয়ায় অবস্থিত এভেরোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ পদেই বসে যান তিনি। লেখাপড়া ছেড়ে জাল সনদ দিয়ে নিজেই বনে যান শিক্ষক। হঠাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স ও বিতর্কিত ইবাইস (ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম) থেকে এমবিএ ও বিবিএ’র ডিগ্রি অর্জনের তথ্য জুড়ে দেন ফেসবুক প্রোফাইলে। শুধু তাই নয়, বিপুল বিত্ত বৈভবেরও মালিক তিনি। আয়কর নথিপত্রে দিয়েছেন ভুয়া ঠিকানা। গোপন করেছেন কোটি কোটি টাকার আর্থিক লেনদেন। এমন সব গুরুতর অপরাধের হোতা আনিসুর রহমান সোহাগের বাড়ি ঝালকাঠির নলসিটি উপজেলায়।

    অধ্যক্ষ

    তথ্যানুসন্ধানে জাল-জালিয়াতির বিষয়টি বেরিয়ে এলে এই সোহাগ নিজের অপকর্মের আদ্যোপান্ত স্বীকার করে প্রতিবেদকের কাছে ক্ষমা চেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ক্যারিয়ারটা গড়েছি। আমাকে বাঁচান। দীর্ঘদিন লেখাপড়া করতে পারিনি।’ বন্ধুর সনদ জাল করেছেন কেন জানতে চাইলে বলেন, ‘আমাকে ক্ষমা করেন। আপনি যা বলবেন সব মেনে নেব।’ হঠাৎ মাস্টার্স, এমবিএ ও বিবিএর সনদ কিভাবে পেলেন জানতে চাইলে তার সনদপত্রের ফটোকপি দেন।

    এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ইউজিসির (বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের পরিচালক মো. ওমর ফারুখ বলেন, অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ইবাইস ইউনিভার্সিটির নাম নেই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ অনুযায়ী বৈধ সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল না থাকায় ইবাইসের সনদের আইনগত বৈধতা নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই যেখানে অবৈধ, সেখানে সার্টিফিকেট এমনিতেই বৈধ নয়।

    জানা গেছে, অবৈধ সার্টিফিকেট বাণিজ্যসহ নানা কারণে ইবাইস ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধ রাখতে বিভিন্ন সময় ইউজিসি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ২০১১ সালের শেষ দিকে ইবাইস ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক খন্দকার রেজাউর রহমান মারা যাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়টির মালিকানা নিয়ে বিরোধ শুরু হয়। এরপর এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নতুন উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এছাড়াও ২০১২ সালে ইবাইস ইউনিভার্সিটির মালিকানা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হলে নিজেরাই পরস্পরকে সার্টিফিকেট বিক্রির জন্য দোষারোপ করে আসছেন।

    সোহাগের একজন বন্ধু বলেন, সোহাগ ১৯৯৭ সালে এসএসসি এবং ১৯৯৯ সালে এইচএসসি পাশ করেন। প্রায় ১৭ বছর বিরতি দিয়ে বিতর্কিত ইবাইস থেকে ২০১৬ সালে বিবিএ এবং ২০১৭ সালে এমবিএ উত্তীর্ণের সনদ পাওয়া নজিরবিহীন।

    এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স করার বিষয় খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, ইবাইস ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেট ব্যবহার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভূত প্রতিষ্ঠান ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকস থেকে বিশেষায়িত মাস্টার্স কোর্স (এন্ট্রাপ্রেনরশিপ ইকোনমিকস) সম্পন্ন করার সনদ নিয়েছেন। অথচ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকসে মাস্টার্স করেছেন বলে প্রচার করছেন সোহাগ।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে মানবসম্পদ বিভাগে স্নাতকোত্তর কিংবা ইকোনমিকসে মাস্টার্স সম্পন্ন করার বিষয়ে খোঁজ নিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগে যোগাযোগ করে এ সম্পর্কিত সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ইবাইস ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেট দিয়ে ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত) নামের একটি প্রতিষ্ঠান হতে বিশেষায়িত কোর্স ‘মাস্টার অব এন্ট্রাপ্রেনরশিপ ইকোনমিকস’ সম্পন্ন করেন আনিসুর রহমান সোহাগ। বিষয়টি জানতে ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকসের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, এন্ট্রাপ্রেনরশিপ অব ইকোনমিকস-এ মাস্টার্স কোর্স করে শুধুমাত্র ইকোনমিকসে মাস্টার্স লেখা যাবে না, কোথাও লিখলে সেটি মিথ্যা হবে।

    এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভুয়া বা জাল সনদ ব্যবহার করে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠান দায়ী নয়। এর আগে গত ৩০ জুন এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, জাল শিক্ষা সনদ দিয়ে অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিয়ে থাকলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাচাই বাছাইয়ের প্রয়োজনে আমাদেরকে সহযোগিতা করতে হবে। সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখা হবে।

    ঢাকা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক আবুল মনসুর ভুঁইয়া বলেন, আসলে কখনো প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক বা অন্যদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ দেখা হয়নি। এভেরোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ যদি নিজেই জাল-জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে থাকেন তাহলে এটা ফৌজদারি অপরাধ। অবশ্যই বিষয়টি তদন্ত করা হবে।

    অনার্সের সনদই জাল : ২০০৫ সালে আনিসুর রহমান সোহাগ একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেন। সেখানে এসএসসি ও এইচএসসির সঙ্গে অনার্স উত্তীর্ণের একটি সাময়িক সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত সনদের সিরিয়াল নং-০০২৫৭৪৪, রোল নং-০৫২১৩৭, রেজিস্ট্রেশন নং-৮১৪১৮৩, সেশন ১৯৯৯-২০০০ এবং বিষয় লেখা আছে, ব্যাচেলর অব সাইন্স, ‘বোটানি’, বিএম কলেজ, বরিশাল। ২০০৪ সালের ১৮ অক্টোবর কন্ট্রোলার লেখার নিচে স্বাক্ষর রয়েছে ওই সনদে। সাময়িক সনদে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উত্তীর্ণ দেখানো হয়েছে আনিসুর রহমান সোহাগকে।

    সংশ্লিষ্ট ওই সনদের বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মশিউর রহমানের সঙ্গে। তিনি এই সনদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বলেন, এই সনদের সঙ্গে মূল সনদের কোনো মিল নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জানানো হয়, হুবুহু তথ্যের সঙ্গে আরেকজন শিক্ষার্থীর সনদের মিল পাওয়া যায়। তৎকালীন সময়ে ওই শিক্ষার্থীর নাম দেওয়ান হাফিজুর রহমান। তার প্রকৃত অনার্সের সাময়িক সনদে বিষয় ‘ব্যাচেলর অব সাইন্স, ‘ম্যাথমেটিক্স’। আনিসুর রহমান দেওয়ান হাফিজুর রহমানের তথ্যউপাত্ত ও বিষয়- ‘বোটানি’ লিখে জাল করেছেন।

    সংশ্লিষ্ট সনদের শিক্ষার্থী দেওয়ান হাফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আনিসুর রহমান সোহাগকে তিনি চেনেন। তার বাড়িও একই এলাকায়। তবে সনদ জাল হওয়ার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।

    যেভাবে স্কুলের অধ্যক্ষ : উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে কিভাবে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের মালিক ও অধ্যক্ষ হয়ে গেলেন তার অনুসন্ধান করতে গিয়ে পাওয়া যায় চাঞ্চল্যকর তথ্য। লালমাটিয়ায় অধুনালুপ্ত পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ জামানের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। ২০১৬ সালে গুলশান হোলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে জঙ্গি হামলার পর সরকার সারা দেশে পিস স্কুল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এ সময় স্কুল বাঁচাতে আব্দুল্লাহ জামান এই প্রতারকের খপ্পরে পড়ে সহায়তা চান। ওই সময় আনিসুর রহমান সোহাগের সহায়তায় কয়েকজন রাজনৈতিক নেতাকে নিয়ে ‘রেডব্রিজ স্কুল’ নামে পিস স্কুল চালুর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সে চেষ্টা তাদের ব্যর্থ হয়। পরবর্তীতে সেটি এভেরোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সঙ্গে একীভূত হয়। ‘জুজুর ভয়’ দেখিয়ে আব্দুল্লাহ জামানকে দূরে সরিয়ে তার অংশ লিখে নেওয়া হয়। প্রথমেই ওই স্কুলের অধ্যক্ষ নিলুফার ইয়াসমিনকে চাকরিচ্যুত করে নিজের জায়গা করে নেন আনিসুর রহমান সোহাগ।

    আয়কর নথিতে সম্পদের তথ্য গোপন : আনিসুর রহমান সোহাগ বিপুল অঙ্কের টাকা গোপন করতে আয়কর নথিতে ঠিকানাও গোপন করেছেন। এ ছাড়া কোটি টাকা খরচ করে গ্রামের বাড়িতে করেছেন দোতলা বাড়ি। রাজধানীতে প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের ২২’শ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, ৪০ লাখ টাকা মূল্যের ব্যক্তিগত গাড়ি, ২২ বিঘা জমিতে ‘যমুনা ব্রিকস’ নামে প্রায় ১০ কোটি টাকা মূল্যের ইটভাটা এবং পিলারস পাবলিকেশন্স নামে প্রকাশনীও আছে তার। অথচ ব্যক্তিগত গাড়ি ছাড়া তেমন কিছুই উল্লেখ নেই আয়কর নথিতে। স্ত্রীর নামে টিআইএন থাকলেও সংশ্লিষ্ট সার্কেলে আয়কর দাখিলের তথ্য নেই। বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাসহ স্কুল থেকেই বছরে তিনি নেন প্রায় ৬০ লাখ টাকা। ২০২১ অর্থবছরের আয়কর নথিতে দেখানো হয়েছে আট লাখ ৪০ হাজার টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে ৯ লাখ ১৯ হাজার ৬০০ টাকা হলেও, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা কমে হয়েছে আট লাখ ৯৬ হাজার টাকা। অথচ ২০২২ সালে ১১ লাখ ৮৮ হাজার টাকায় ৭৫ শতক জমি কিনেছেন বলে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আয়কর নথিতে উল্লেখ করেছেন। মেঘনা ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখায় তার নিজের অ্যাকাউন্টে ৯০ লাখ টাকা লেনদেন হলেও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আরেক অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট দাখিল করে লেনদেন দেখিয়েছেন মাত্র ১২শ’ টাকা। ধানমন্ডি এলাকার সংশ্লিষ্ট ট্যাক্স সার্কেলে ব্যক্তিগত টিআইএন চালু করে সেটি ২০১৬ সালে সার্কেল-৪ এ স্থানান্তর করেন। তবে এখন আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন সার্কেল-২৩১ এ। সেখানে ঢাবির কাঁটাবন মার্কেটের আর্ট অ্যান্ড গিফটের একটি দোকানকে বর্তমান ঠিকানা হিসাবে দেখানো হয়েছে। অথচ গত পাঁচ বছর ধরে স্থায়ীভাবে নিজের ফ্ল্যাটে বসবাস করছেন এই আনিসুর রহমান সোহাগ।

    তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, সার্কেল-২৭৭ এ তার আরেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এক্সপ্রিমেন্টাল এক্সপ্রেশন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের আয়কর রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব এক প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। আয়কর না দিতে ভুয়া অডিট রিপোর্ট দেখিয়ে সোহাগ নিজের স্বাক্ষর করা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্টেটমেন্টে উল্লেখ করেছেন ‘৩০ জুন ২০১৯’ পর্যন্ত ব্যবসা শুরু হয়নি। অথচ আইএফআইসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখায় থাকা এ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে ২০১৯ সালের আগে থেকে লেনদেন হয়েছে প্রায় ১৯ কোটি টাকা। ব্যবসার শুরু হতেই এ ব্যাংক হিসাবটি সোহাগের একক স্বাক্ষরে পরিচালিত হয়েছে।

    ডিএমপির তিন ডিসিকে বদলি

    জানা যায়, এভেরোজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল-মিরপুর শাখার উদ্যোক্তা ও পরিচালক জেডএম রানা এই আনিসুর রহমান সোহাগের প্রতারণায় নিঃস্ব হয়ে গেছেন। তার কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেডএম রানা বলেন, পুলিশের সহায়তায় নিজের লোকজনকে ভুয়া বাদী সাজিয়ে তিন সপ্তাহের ব্যবধানে তিনটি মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে জেল খাটিয়েছেন। অথচ মামলাগুলো সাজানো প্রমাণ হলেও এর পেছনে থাকা দুর্বৃত্তদের বিচার হয়নি। এমনকি আমাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে শাখা স্কুলটি দখলে করে নেন সোহাগ। সূত্র: যুগান্তর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অধ্যক্ষ অপরাধ-দুর্নীতি করে ক্ষমা চাইলেন জাল সনদ স্বীকার
    Related Posts
    সাবেক সচিব

    এইচএসসিতে ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব সাময়িক বরখাস্ত

    July 8, 2025
    ইয়াবা ব্যবসা

    নৌকায় মাছ শিকারের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

    July 6, 2025
    বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ট্রাকচালক আটক

    ২০টি ভিসাযুক্ত বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ট্রাকচালক আটক

    July 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    K9 Natural Pet Nutrition:Leading the Natural Dog Food Revolution

    K9 Natural Pet Nutrition:Leading the Natural Dog Food Revolution

    Zerodha: Best Stock Trading Platform in India

    Zerodha: Best Stock Trading Platform in India

    Mobile Legends Philippines: Dominating Southeast Asia's Mobile Gaming Scene

    Mobile Legends Philippines: Dominating Southeast Asia’s Mobile Gaming Scene

    Best LED TV under 40000 in Bangladesh: Top Picks & Reviews

    Best LED TV under 40000 in Bangladesh: Top Picks & Reviews

    Huawei MatePad T10: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Huawei MatePad T10: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Samsung Q80B QLED TV: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Samsung Q80B QLED TV: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Willie Salim: Master Chef Revolutionizing Indonesian Cuisine

    Willie Salim: Master Chef Revolutionizing Indonesian Cuisine

    Sony WH-1000XM5 Wireless Headphones বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Sony WH-1000XM5 Wireless Headphones বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Electrolux UltimateCare 500 Washing Machine বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Electrolux UltimateCare 500 Washing Machine বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Samsung WindFree AC 1.0 Ton বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Samsung WindFree AC 1.0 Ton বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.