Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home শাহরুখ খানের সুপারস্টার হয়ে ওঠার গল্প
    বিনোদন

    শাহরুখ খানের সুপারস্টার হয়ে ওঠার গল্প

    December 9, 20238 Mins Read

    বিনোদন ডেস্ক : বলিউড চলচ্চিত্র ‘দিওয়ানা’ যখন ১৯৯২ সালে মুক্তি পায়। সে সময়, ছবিতে ভারতীয় টেলিভিশন থেকে আসা ওই নব্য যুবককে দেখে মনে হয়েছিল উদীয়মান এক তারকা যেন দর্শকদের মনে হৃদয়ে আলোড়ন তুলতে এসেছেন। বেপরোয়া, বিদ্রোহের মনোভাবে ঠাসা রাজা (দিওয়ানা ছবিতে শাহরুখ খান অভিনীত চরিত্রের নাম) যেন ‘দিওয়ানা’ ছবিতে ‘এন্ট্রি’ নেননি, সরাসরি প্রবেশ করেছেন দর্শকের হৃদয়ের দরজা দিয়েই।

    কিন্তু সেই নায়ক বক্স অফিসে সে অর্থে সাড়া ফেলেছিলেন ১৯৯৩ সালে, ‘বাজিগর’ আর ‘ডর’ নামক দু’টি বলিউড ছবি পরপর মুক্তি পাওয়ার পরে।

    আজ হয়তো শাহরুখ খান ‘রোমান্টিক নায়ক’ হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। কিন্তু তিনি সফলতার প্রথম ধাপটা চড়েছিলেন ‘অ্যান্টি-হিরো’ হিসেবে।

    ‘অ্যান্টি-হিরো’ হিসেবে শুরু হওয়া ‘বাজিগরের’ সেই সফর এখন পৌঁছেছে ‘জওয়ানে’।

    অর্থাৎ, ৩০ বছরের তফাতে শাহরুখ খানকে দুই ধরনের ‘অ্যান্টি-হিরো’-র চরিত্র পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে দেখা গেছে।

    রোমান্টিক হিরো
    বর্ষীয়ান চলচ্চিত্র সাংবাদিক নম্রতা জোশি বলেন, ‘বাজিগর’ ও ‘ডর’ ছায়াছবিতে শাহরুখ খানের নায়ক-বিরোধী আবেগ একটি মেয়ের প্রতি তার ভালোবাসা থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে এই ‘নেগেটিভ’ চরিত্র ছেড়ে তাকে দেখা গেছে আপাদমস্তক শহুরে একজন রোমান্টিক নায়কের ভূমিকায়।

    ‘গত কয়েক বছরে, যখন তিনি নিজেকে নতুন করে আরো একবার আবিষ্কার করার চেষ্টা করেছিলেন, সে সময়ে তার ছবিগুলো কিন্তু চলেনি। এটা বলাই যেতে পারে যে ২০২৩ সালে ‘পাঠান’ এবং ‘জওয়ান’-এর মাধ্যমে তিনি আরো একবার নিজেকে নতুন উদ্যমে ফিরে আসেন। আমরা যে পরিস্থিতিতে এই মুহূর্তে আছি, তাতে ‘জওয়ান’-এর মতো একটা প্রতিষ্ঠান-বিরোধী ছবি কিন্তু হিন্দি সিনেমার জন্য একটা নতুন দিক,” জোশি বলেছেন।

    তার কথায়, “এই ধরনের প্রতিষ্ঠান-বিরোধী ভূমিকা নেয়াটা কিন্তু একটা লক্ষ্য করার মতো বিষয়। ‘বাজিগর’-এ প্রেমিকার জন্য নায়ক-বিরোধী হওয়া আর ‘জওয়ান’-এ ক্ষমতা এবং সমগ্র প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যাওয়া- এই দু’টি বিষয়ের মধ্যে কিন্তু তফাৎ রয়েছে। এবং এটাই কিন্তু শাহরুখের সফরকে দর্শায়।”

    বছর ৩০ আগে, ১৯৯৩ সালের ১৩ নভেম্বর মুক্তি পায় আব্বাস-মস্তান পরিচালিত হিন্দি ছায়াছবি ‘বাজিগর’।

    হয়তো, কেউই আশা করেনি যে একজন নতুন নায়ক যিনি মাত্র কয়েকটা সিরিয়াল এবং একটা বা দু’টি ছবিতে অভিনয় করেছেন, তিনি এমন এক চরিত্রে অভিনয় করবেন, যে আদতে একজন খুনি এবং কোনো অপরাধবোধ ছাড়াই মানুষকে মেরে ফেলে। শুধু তাই নয়, একটার পর একটা খুন করতে তার দ্বিধাও বোধ হয় না।

    ‘বাজিগর’ ছবির শুরুতেই শাহরুখ খান ও শিল্পা শেঠির দু’টি রোমান্টিক গান আছে। সিনেমায়, এরপর দু’জনেই আইনি বিয়ে সারতে যান এবং হঠাৎই শাহরুখ খান খুব নৃশংসভাবে শিল্পা শেঠিকে একটি উঁচু ইমারত থেকে ফেলে দেন, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘কোল্ড ব্লাডেড মার্ডার’ (ঠাণ্ডা মাথায় খুন করা)।

    প্রেমের মাঝে খুনের এ দৃশ্যটি কিন্তু হঠাৎই আসে যা দর্শকদের বেশ হতভম্ব করে দেয়।

    সেই যুগে যখন সালমান খান ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’ ছবিতে ভালোবাসার জন্য প্রত্যেকটা পরীক্ষার সম্মুখীন হতে রাজি, আমির খান ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ ছবিতে প্রেমের জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত, সেখানে অজয় শর্মা ওরফে ভিকি মালহোত্রা (শাহরুখ) বাজিগরের চরিত্রে অভিনয় করে বলিউডের নায়কের ভাবমূর্তিকেই ভেঙে দেন।

    ছক ভাঙার চেষ্টা
    চলচ্চিত্র ইতিহাসবিদ অমৃত গঙ্গর বলেন, “শাহরুখ যদিও চেনা ছকের বাইরে গিয়ে মণি কৌল-এর (ভারতীয় চিত্র পরিচালক) ছবি ‘আহাম্মক’ দিয়ে শুরু করেন, এবং তিনি ‘মায়া মেম সাহাব’-এর মতো সিনেমাও করেছেন। ‘সার্কাস-এর মতো টেলিভিশন সিরিয়ালও করেছেন। কিন্তু ‘বাজিগর’ ছবির ব্যাপক বাণিজ্যিক সাফল্য তাঁকে ‘অ্যান্টি-হিরো’র চরিত্রে স্বীকৃতি দেয়।”

    তার কথায়, “আমি এটাকে শাহরুখ খানের অভিনয় ক্ষমতা হিসাবে দেখি। তার অভিনয়ের পরিধিও এটা দেখায়। একইসাথে দেখায়, বলিউড কাস্টিং-এ প্রচলিত স্টিরিওটাইপ ভাঙার ক্ষেত্রেও শাহরুখের ক্ষমতাকেও। এমনকি ‘ডর’ ছবিতেও যশ চোপড়া তাকে একটি নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দেন, যা সে সময়ে নায়কদের জন্য ট্যাবু (নিষিদ্ধ) বলে মনে করা হতো।”

    ‘বাজিগর’-এর চরিত্রটি এতটাই নেতিবাচক ছিল যে অনেক বড় নায়ক এই চরিত্রে অভিনয় করতে চাননি। ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন হওয়া সত্ত্বেও শাহরুখ খানই ছিলেন একমাত্র নায়ক যিনি এই বাজিটা লড়ার সাহস দেখিয়েছিলেন।

    ‘বাজিগর’-এর প্রায় এক মাস পর ১৯৯৩ সালের ২৪শে ডিসেম্বর মুক্তি পায় যশ চোপড়ার ছবি ‘ডর’। ওই সিনেমায়, শাহরুখ খান মানসিকভাবে অস্থির এক যুবকের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন যার এক তরফা ভালোবাসা তাকে এমন একটা পর্যায় নিয়ে যায় যেখানে সে নিজের এবং যে মেয়েটিকে ভালোবাসে তার জন্যেও ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আজকের হিসেবে বলতে গেলে, ‘ডর’-এর রাহুল ছিল একজন ‘স্টকার’।

    ‘ডর’-এ শাহরুখ যে চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, তার জন্য যশ চোপড়া প্রথমে ঋষি কাপুরের সাথে কথা বলেছিলেন।

    আত্মজীবনী ‘খুল্লাম খুল্লা’-তে ঋষি কাপুর লিখেছেন, ‘যশ চোপড়া যখন আমাকে এ চরিত্রটির কথা বলেন, তখন তাকে বলেছিলাম- আমি খলনায়কের চরিত্রের প্রতি আমার পক্ষে সুবিচার করা সম্ভব নয়। আমি কিছুদিন আগে আপনার সঙ্গে চাঁদনী (এটি একটি রোমান্টিক চলচ্চিত্র ছিল) ছবিটা করেছি। আমি ‘খোঁজ’ ছবিতে একটা নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছি এবং সেটা ফ্লপ হয়েছিল। আপনি শাহরুখকে নিতে পারেন, আমি ওর (শাহরুখ খান) সাথে কাজ করেছি। তিনি একজন দক্ষ এবং স্মার্ট।’

    ঋষি কাপুর লিখেছিলেন, ‘এরপর সেই ছবিটা আমির খান ও অজয় দেবগনের হাতে চলে যায়। দু’জনেই সেই চরিত্রে অভিনয় করেননি। শেষপর্যন্ত, শাহরুখ সেই চরিত্রে অভিনয় করেন।’

    ‘বাজিগর’-এর ভিকি হোক বা ‘ডর’-এর রাহুল, দুই চরিত্রেই শাহরুখ খানের কার্যকলাপ দেখে দর্শকের মধ্যে আপনা থেকেই এক ধরনের ঘৃণা তৈরি হয়।

    ছবির নায়ক (সানি দেওল) বা অন্যান্য চরিত্রদের কিন্তু শাহরুখ অভিনিত চরিত্রের সমকক্ষ বলে কখনোই মনে হবে না দর্শকদের। বরং তার (শাহরুখ) পাশে নজরে পড়তে পারে।

    এর কৃতিত্ব আপনি চিত্রনাট্যকার বা ছবির পরিচালককে দিতে পারেন। পর্দায় দেখা শাহরুখ খানকেই যদিও মানুষ মনে রেখেছেন।

    পরিবর্তনের দশক
    অমৃত গঙ্গর বলেন, ‘১৯৯০-এর দশক ছিল পরিবর্তনের এবং মানুষ শাহরুখের ব্যক্তিত্বের সাথে নিজেদের একটা যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছিলেন।’

    শাহরুখ অভিনীত এই নেতিবাচক চরিত্রগুলোতে প্রেম এবং যৌন আবেগের মিশ্রণ ছিল। এতে এক ধরণের উন্মাদনা ছিল, যা তরুণরা খুঁজছিল।

    যেমন- ‘ডর’ এমন একটা আবেগকে দেখিয়েছিল যা হিন্দি ছবিতে দেখা যেত না। পর্দায় শাহরুখের সেই বালক-সুলভ আকর্ষণ এক ধরণের রহস্য হয়ে দাঁড়ায়।

    ‘ডর’ ছবিটির সেই দৃশ্য মনে করে দেখুন যেখানে, সাধারণত চুপচাপ থাকা রাহুল টেলিফোনে মায়ের সাথে কথা বলে। অথচ, তার মা আগেই মারা গেছেন।

    ছুরি দিয়ে বুকে ‘কিরণ’ নামটি লেখেন। অথবা সেই দৃশ্য যেখানে জুহি চাওলার বাগদত্তা সানি দেওল ছদ্মবেশে থাকা শাহরুখকে চিনতে পেরে তার (শাহরুখের) পিছনে ছুটে যান।

    প্রায় তিন মিনিট ধরে চলতে থাকা সেই ধাওয়া করার দৃশ্য চলাকালীন শাহরুখ অভিনীত চরিত্রটি ‘ভুল’ জেনেও অনেক দর্শক কিন্তু তারই পাশে থাকে।

    যদিও অনেকেই এ চরিত্রটিকে ‘বিষাক্ত’ বলে ছবিটির সমালোচনা করেন, তবে ‘ডর’ বা ‘বাজিগর’ এই দু’টি ছবিতেই শাহরুখ ‘অ্যান্টি-হিরো’র চরিত্রে (যা অন্যান্য নায়কেরা করতে রাজি ছিলেন না) অভিনয় করে নিজের জন্য একটা বিশেষ জায়গা তৈরি করেছিলেন।

    কিং খান
    ‘দিল ওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’, ‘দিল তো পাগল হ্যায়’, ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ এই সব ছবিই পরে শাহরুখ খানকে ‘কিং খান’ বানিয়েছে।

    তার কিং খান হয়ে ওঠার পথ যদিও মসৃণ করেছিল ওই অ্যান্টি-হিরো চরিত্রগুলোই। একইসাথে দর্শকদের সাথেও এমন এক অভিনেতার পরিচয় করায়, যিনি ঝুঁকি নিয়ে ভয় পান না- সেটা ‘অনজাম’, ‘মায়া মেমসাহাব’ হোক বা ‘ও ডার্লিং ইয়ে হ্যায় ইন্ডিয়া’-র মতো ছবি।

    তবে সুপারস্টারডমের এই পথটায় যে শুধুমাত্র ফুলই বিছানো ছিল, এমনটা নয়। শুরুতে তার বেশ কিছু ছবি ফ্লপও হয়।

    সিনেমায় সুপারস্টারের ইমেজ থেকে সরে গিয়ে অন্য চরিত্রে অভিনয় না করার জন্য অনেকে তার সমালোচনাও করেন।

    এরই মধ্যে শাহরুখ খান বক্স অফিসে সব রেকর্ডও ভাঙেন। তারপর মানুষ যখন বলতে থাকেন, ‘শাহরুখের দিন শেষ’- সে সময়ে আবার ‘হিরো’ থেকে ‘জিরো’ও হয়ে যান।

    পরে বেশ কয়েক বছর শাহরুখকে সিনেমার পর্দায় দেখা না গেলেও অবশ্যই তাকে টিভিতে ‘বিমল ইয়ালাচি’র বিজ্ঞাপনে দেখা গিয়েছে। একটা সময় তার বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক তোলপাড় শুরু হয়, শাহরুখ খান তখন চুপ ছিলেন। তার ছেলে যখন জেলে যায় তখনো কিন্তু তিনি চুপই ছিলেন।

    পরে তিনি অবশ্য স্বভঙ্গিমায় জবাব দেন, ‘পাঠান’ এবং তারপর ‘জওয়ান’ ছবির মাধ্যমে।

    ‘ছেলেকে স্পর্শ করার আগে বাবার সঙ্গে কথা বলুন’– এই সংলাপের মাধ্যমে নিজের নীরবতা ভাঙেন তিনি। ‘জওয়ান’-এর এই সংলাপের প্রত্যেকেই নিজের মতো করে অর্থ করে নিয়েছিলেন। তা সে রাজনৈতিক হোক বা অন্য অর্থ।

    ‘বাজিগর’ এবং ‘ডর’-এর মতো ‘জওয়ান’-এর আজাদ রাঠোরও এক ধরনের অ্যান্টি-হিরো। কিন্তু সেটা নব্বইয়ের দশকের ‘অ্যান্টি-হিরো’দের থেকে আলাদা।

    ছবির মূল চরিত্র আজাদ রাঠোর একটি নজরদারি গোষ্ঠীর মাধ্যমে সমাজে ছড়িয়ে পড়া দুর্নীতিকে চ্যালেঞ্জ করেন, তিনি আইন নিজের হাতে তুলে নেন, প্রচলিত নিয়ম কানুন তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।

    কিন্তু এই ‘অ্যান্টি-হিরো’ ‘বাজিগর’-এর ভিকি বা ‘ডর’ এর রাহুলের মতো কাউকে খুন করে না, বরং মানুষের জীবন বাঁচায়।

    নম্রতা জোশী অবশ্য বলেছেন, “জওয়ান সফল হয়েছে ঠিকই, কিন্তু চলচ্চিত্র হিসেবে এটা আমার কাছে তেমন নয়। এটি একটি পুরুষ-ভিত্তিক ছবি যেখানে শাহরুখ অবশ্যই নারীদেরও জায়গা দেয়ার চেষ্টা করেন। এর পরিবর্তে, আমি শাহরুখকে ‘চক দে ইন্ডিয়া’-র মতো ছবিতে বেশি দেখতে চাই, যেখানে তিনি নারীদের দলটাকে জয়ের পথে নিয়ে যান। জওয়ানদের মধ্যে লিঙ্গ-সমতা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু আমি মনে করি না সেটা কাজ করেছে।”

    বাজিগর
    ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল ‘বাজিগর’ দিয়ে, তাই সেখানেই শেষ করা যাক। ছবিটির শুটিং ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে শুরু হয়েছিল। কিন্তু তার পরপরই মুম্বই দাঙ্গার আগুনে ঝলসে যায় এবং বেশ কয়েক মাস পরে এর শুটিং আবার শুরু হয়।

    ছবির জন্য শ্রীদেবী, মাধুরী থেকে শুরু করে অনেক অভিনেত্রীর সাথে কথা হয়েছিল। কিন্তু শ্রীদেবী দুই বোন অর্থাৎ কাজল ও শিল্পার চরিত্রে অভিনয় করতে চেয়েছিলেন।

    কিন্তু নির্দেশকের মনে হয়েছিল, সিনেমায় শাহরুখের হাতে শ্রীদেবীর মতো বড় নায়িকার খুন হওয়ার বিষয়টি হয়তো দর্শকদের পছন্দ হবে না।

    ছবিতে মদন চোপড়ার চরিত্রে অভিনয় করেছেন দলীপ তাহিল। মদনের থেকে প্রতিশোধ নিতেই অজয়ের (শাহরুখ খান) ভিকি অর্থাৎ বাজিগর হয়ে ওঠা। সম্প্রতি ‘দ্য আনট্রিগার্ড’ নামের একটি পডকাস্টে দলীপ তাহিল বলেন, “আমি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে ছিলাম। এক মেয়ে আমার কাছে এসে বলল, ‘বাজিগর’-এ শাহরুখ খানকে এত মারলেন কেন? কী কারণে? সেই মেয়েটির মন জুড়ে ছিল শাহরুখ।”

    ‘বাজিগর’ ও ‘ডর’-এর খুনি ও নায়ক-বিরোধী চরিত্রকে কিছুটা হলেও মানবিক করে তোলার কৃতিত্বটা ছিল শাহরুখের।

    এর মাঝেই কখনও তাকে দেখা গেছে রাজের চরিত্রে, কখনো বা ভারতীয় নারী হকি খেলোয়াড়দের কোচ কবির খান হিসেবে।

    তিনিই আবার ‘স্বদেশ’-এ ফেরা মোহন, ‘পাহেলি’-র কিষণলাল, ‘ইয়েস বস’-এ চাঁদ-তারা মাটিতে নিয়ে আসতে চাওয়া রাহুল, ‘হে রাম’-এর আমজাদ আলি খান কিংবা ‘জিরো’র বাউয়া সিং।

    বাস্তব আর পর্দার জীবনের মধ্যে এই চরিত্রগুলোর মধ্যে কেউ কেউ খুঁজে পেয়েছেন তার নায়ক শাহরুখকে, কেউ পেয়েছেন খলনায়ক আর কেউবা অ্যান্টি হিরোকে।

    সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ওঠার খানের গল্প বিনোদন শাহরুখ সুপারস্টার হয়ে,
    Related Posts
    কারিশমার সাবেক স্বামী

    হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কারিশমার সাবেক স্বামী মারা গেছেন

    June 13, 2025
    মদ নিয়ে পার্টি

    মদ নিয়ে পার্টি, জনপ্রিয় গায়িকার বিরুদ্ধে মামলা

    June 13, 2025
    ওয়ানডে - বিশ্বরেকর্ড নেদারল্যান্ডস

    ওয়ানডেতে লক্ষ্য তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়েছে নেদারল্যান্ডস

    June 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    thug life movie

    Thug Life Box Office Collection Day 9: Sluggish Friday Growth Amid Occupancy Drop

    লর্ডসে - প্যাট কামিন্স

    লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন প্যাট কামিন্স

    oppo reno 14 series

    OPPO Reno 14 Series Launch Event: A New Era of AI-Powered Mobile Innovation

    হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি

    চলমান তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে যা জরুরি

    কারিশমার সাবেক স্বামী

    হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কারিশমার সাবেক স্বামী মারা গেছেন

    যমুনা ইলেক্ট্রনিক্স

    ‘এক্সিকিউটিভ’ নিয়োগ দেবে যমুনা ইলেক্ট্রনিক্স

    ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

    চলতি বছর হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

    মদ নিয়ে পার্টি

    মদ নিয়ে পার্টি, জনপ্রিয় গায়িকার বিরুদ্ধে মামলা

    Vivo

    লঞ্চ হল Vivo T4 Ultra 5G স্মার্টফোন, দেখুন ফোনের ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন

    ১৯ ছক্কার তাণ্ডব

    ১৯ ছক্কার তাণ্ডবে ২ বিশ্বরেকর্ড দেখলো ক্রিকেট বিশ্ব

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.