আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে (বুধবার, ১০ মে) যুক্তরাষ্ট্রের ডলার ব্যাপক দুর্বল হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং শীর্ষ আইনপ্রণেতারা ঋণের পরিসীমা সংকট কাটাতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে মার্কিন মুদ্রার মান বেশ কমেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে জানানো হয়, মঙ্গলবার (৯ মে) বিস্তর আলোচনার পরও ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ঋণের সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন বাইডেন এবং হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার কেভিন ম্যাককার্থি।
অভূতপূর্ব ডিফল্টে বাধ্য হতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। এর কয়েক সপ্তাহ আগেই এ ধরনের ঘটনা ঘটলো। যদিও ইতোমধ্যে সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে আবারও আলোচনায় বসার কথা জানিয়েছে দুই পক্ষ। আগামী শুক্রবার বাইডেন, ম্যাককার্থি এবং কংগ্রেসের শীর্ষ ৩ নেতা বৈঠকে বসবেন।
এ প্রেক্ষাপটে এদিন এশিয়ায় বাণিজ্যে ডলারের অবমূল্যায়ন ঘটেছে। তাতে ইউরোর দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) প্রধান মুদ্রাটির মূল্য স্থির হয়েছে ১ ডলার ০৯৭১ সেন্টে। গ্রিনব্যাকের বিপরীতে স্টার্লিংয়ের মূল্যমান বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ। ব্রিটিশ মুদ্রাটির দর নিষ্পত্তি হয়েছে ১ ডলার ২৬৩৪ সেন্টে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।