বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : অনেক কোম্পানিই গ্রাহকের পছন্দমতো বাইক তৈরি করে দেয়। দামও পড়ে অনেক। কখনও কখনও শত কোটির ঘরও ছুঁয়ে ফেলে। নিখুঁত কারিগরি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর বিলাসবহুল ডিজাইনের এই সব বাইক আক্ষরিক অর্থেই শিল্পতুল্য।
বাইকের প্রতিটি অংশে অতি সূক্ষ্ম কারুকাজ। উন্নত মানের উপকরণ আর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় তৈরি। সত্যিকারের বিস্ময়! এগুলো শুধু গতি বা শক্তির প্রতীক নয়, স্ট্যাটাস সিম্বলও। অভিজাতদের শৌখিন সংগ্রহের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। রইল বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল, সবচেয়ে দামি বাইকের তালিকা– শুধু দাম নয়, চোখ ধাঁধানো ডিজাইন, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর সীমিত সংখ্যায় উৎপাদনের কারণেও এগুলো বিরল।
বিএমএস নেমিসিস
এটা কাস্টম মেড সুপার বাইক। দেখলে মনে হবে কোনও সায়েন্স ফিকশন সিনেমা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে বোধহয়। অত্যাধুনিক ডিজাইন, উন্নত মানের প্রযুক্তির সার্থক মেলবন্ধন। এর দাম ৩.৪ মিলিয়ন ডলার।
ইকোসি ইএস১ সুপারবাইক
নামে সুপারবাইক, কাজেও তেমনই। আর দেখতেও জবরদস্ত। যেন ছোটখাটো হাতি চলেছে রাস্তায়। হাতে গোনা কয়েকজনের জন্যই এই বাইক তৈরি হয়। শক্তিশালী ইঞ্জিন আর দুর্দান্ত ডিজাইনের জন্যই এর পরিচিতি। এর দাম প্রায় ৩.৬ বিলিয়ন ডলার।
ডজ টোমাহক ভি১০ সুপারবাইক
এক ঝলকে দেখলে বাইক বলে চেনা মুশকিল। ডিজাইন এমনই। এতে রয়েছে ৮.৩ লিটারের ভি১০ ইঞ্জিন। সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩৫০ মাইল। মানে ৫৬৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। এই বাইকের দাম প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
হারলে ডেভিডসন কসমিক স্টারশিপ
বাইকপ্রেমী মাত্রই হারলে ডেভিডসনের সঙ্গে পরিচিত। তবে এই মডেলটি অভিনব নকশা আর কাস্টম পেইন্টওয়ার্কের জন্য বিখ্যাত। বাইকটিতে বিশেষ পদ্ধতিতে রঙ করা হয়েছে। আর রঙ করেছেন বিশ্ববিখ্যাত শিল্পীরা। অভূতপূর্ব নান্দনিক আবেদন আর অন্যরকমের ডিজাইনই বাইকটিকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে। এর দাম প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার।
ইয়ামাহা রোডস্টার বিএমএস চপার
দেখলে মনে হবে যেন অন্য গ্রহের বাইক। স্টাইলিশ চপার্ড ডিজাইন আর উন্নত প্রযুক্তির জন্যই এর জনপ্রিয়তা। ফ্রেম সম্পূর্ণ কাস্টম মেড। উপকরণও উচ্চমানের। এর দাম ৫ লাখ ডলার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।