Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home হাল ফ্যাশনে গামছা
    লাইফস্টাইল

    হাল ফ্যাশনে গামছা

    Tarek HasanOctober 2, 20233 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : শুধু দেশীয় সাজপোশাকেই যে গামছার ব্যবহার হয়, তা নয়। ওয়েস্টার্ন পোশাক—টপস, স্কার্ট, গাউন, কটি ইত্যাদি তৈরিতেও গামছার কাপড় ব্যবহৃত হচ্ছে। এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরাও তাই এ ধরনের ফ্যাব্রিকে আগ্রহী হয়ে উঠছে।

    ফ্যাশনে-গামছা

    দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোতে ঢুঁ দিলেই দেখা যায় গামছার শাড়ি, কুর্তি, ব্লাউজ কিংবা কটির ছড়াছড়ি। গামছা দিয়ে তৈরি ফ্যাশন অনুষঙ্গ, যেমন ব্যাগ, পার্স, টুপি, হেডব্যান্ডেও দেদার ব্যবহৃত হচ্ছে। ফ্যাশন জগতে গামছা কেমন করে জায়গা করে নিল, সে কথা বলতে গেলে চলে আসবে অনেকের নাম। তবে এটাও ঠিক, পরতে আরামদায়ক ও টেকসই বলে গামছার কাপড় সব সময়ই সমাদৃত হয়ে আসছে।

    শাড়ি ব্লাউজ কুর্তিতে

    স্নানঘর থেকে গামছা ফ্যাশনে প্রথম আসে শাড়ি হয়ে। বৈশাখ, ফাল্গুন, গায়েহলুদের মতো অনুষ্ঠানের জন্য একসময় অনেকে বেছে নিয়েছিলেন গামছা প্রিন্টের শাড়ি।

    ফ্যাশনে-গামছা2

    এখন সুতির পাশাপাশি সিল্ক, হাফসিল্ক শাড়িতেও গামছা চেক দেখা যায়। তবে তাঁতের শাড়ির মধ্যে গামছা চেক দেখা যায় বেশি। শুধু যে বাঙালি উৎসবে গামছা শাড়ি পরিধান করা হয়, তা কিন্তু নয়। অনেকে ফরমাল অনুষ্ঠানেও পরছেন। অনেকে সাধারণ তাঁতের শাড়ির সঙ্গে গামছা প্রিন্টের ব্লাউজ ব্যবহার করছেন। সে ক্ষেত্রে গামছা ব্লাউজ ঘটি হাতা কিংবা বোট গলা দিয়ে বানানো যেতে পারে। কিংবা গলা দিয়ে কোমর পর্যন্ত ব্লাউজ বানিয়ে ভাঁজ করে শাড়ি পরলে ভিন্নধর্মী লুক দেওয়া যায়। কিছু শাড়ির পাড়ে আবার গামছার প্যাচওয়ার্কও করা হচ্ছে ইদানীং।গামছার কুর্তি রয়েছে। এগুলো অফিস, ক্লাস কিংবা প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য বেশ আরামদায়ক।

    এ ছাড়া কটি, কাফতান, টপস, ফতুয়া ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে গামছার ব্যবহার দেখা যাচ্ছে এখন। গামছা দিয়ে বানানো পোশাক জাঁকজমকপূর্ণ করা হয় না বটে; কিন্তু এর সঙ্গে মানানসই অনুষঙ্গ ব্যবহারে দিতে পারে একেবারে ভিন্ন লুক। ভিন্নতা আনার জন্য কড়ি কিংবা কাঠপুঁতির ব্যবহার করা যায় এতে। অনেক গামছা পোশাকে কিছুটা হাতে করা সুতার কাজ দেখা যায়। বাজারের প্রচলিত গামছা দিয়ে পোশাক বা অন্যান্য অনুষঙ্গ তৈরি হয় না। সে জন্য বিশেষ গামছা তৈরি করা হয়, যাতে পাকা রঙের ব্যবহার থাকে। ফলে পোশাক থেকে সহজে রং বিবর্ণ হয়ে যাওয়ার চিন্তা থাকে না।

    গয়না ও অন্যান্য

    গামছা দিয়ে যে শুধু পোশাক তৈরি হচ্ছে, তা নয়। গামছার কাপড় দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে হাতে তৈরি গয়না। অনেক গয়নাপ্রেমী বৈচিত্র্য ও ভিন্নধর্মী গয়নার খোঁজে থাকেন। তাঁদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে গামছা দিয়ে তৈরি গয়না। এ ছাড়া অনেকে নিজের ঘর নান্দনিকতা ও দেশীয় ঐতিহ্যের ছোঁয়ায় সাজিয়ে রাখতে ভালোবাসেন। তাঁদের জন্যও পাওয়া যাচ্ছে গামছা প্রিন্টের চাদর, কুশন, পর্দা, ডাইনিং
    রানার ইত্যাদি।

    ফ্যাশনে-গামছা1

    পশ্চিমি পোশাকে গামছা

    শুধু দেশীয় সাজপোশাকেই যে গামছার ব্যবহার হয়, তা নয়। অনেক ডিজাইনার ওয়েস্টার্ন পোশাকেও গামছার ব্যবহার করছেন। কথা হয় ফ্যাশন ডিজাইনার ও যাদুর বাক্সের স্বত্বাধিকারী মেহবুব যাদুর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওয়েস্টার্ন পোশাকে গামছা ব্যবহারের কারণ হচ্ছে, এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা সেগুলো পরতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন। এতে যেমন তাঁরা পশ্চিমা পোশাক পরতে পারবেন, তেমনি দেশীয় ধারাকেও বহন করতে পারবেন।’ তাই টপস, স্কার্ট, গাউন, কটি ইত্যাদি পোশাক তৈরিতে এখন গামছার ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। ছেলেদের জন্যও তৈরি করা হচ্ছে শার্ট, পাঞ্জাবি, ফতুয়া ইত্যাদি। এ ছাড়া রয়েছে গামছার ব্লেজার ও কটি। কটিগুলো সাধারণত এক রঙের পাঞ্জাবির ওপর পরা হয়।

    মেহবুব যাদু জানান, গামছা নিয়ে কাজ করার শুরুতে তিনি খুব একটা সাড়া পাননি। গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার জন্য তাঁকে বেশ ধৈর্য ও পরিশ্রমের সঙ্গে কাজ করতে হয়েছে। তবে এখন তিনি ভালো সাড়া পাচ্ছেন। তিনি আশা করেন, ভবিষ্যতে ফ্যাশনে গামছা অনেক দূর এগিয়ে যাবে। সেই সূত্রে আমাদের ঐতিহ্য বেঁচে থাকবে চিরকাল।

    ভাইরাল শুভশ্রীর ৪০ সেকেন্ডের ভিডিও

    গামছা পোশাকের দাম নির্ভর করে ডিজাইন ও ফ্যাশন হাউসের ওপর। পণ্য ও ধরনভেদে ১ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্যে এ পোশাক পাওয়া যায়। বিবিআনা, নিপুণ, যাত্রা, টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির ছাড়াও অনেক দেশীয় ফ্যাশন হাউস গামছার বিভিন্ন ফিউশনধর্মী পোশাক এখন তৈরি করছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    গামছা গামছার পোশাক ফ্যাশনে লাইফস্টাইল হাল
    Related Posts
    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ

    শিক্ষার্থীদের জন্য সফলতার দোয়া: সাফল্যের চাবিকাঠি হাতে নিন!

    July 6, 2025
    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ

    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার সঠিক পথযাত্রা

    July 6, 2025
    হালাল রোজগারের উপায়

    হালাল রোজগারের উপায়: সহজ ও নিশ্চিত পদ্ধতিতে আর্থিক মুক্তির সন্ধান

    July 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বাংলাদেশ দল

    শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতে সুখবর পেল বাংলাদেশ দল

    পবিত্র আশুরায় ঢাকায় তাজিয়া মিছিল

    পবিত্র আশুরায় ঢাকায় তাজিয়া মিছিল শুরু

    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ

    শিক্ষার্থীদের জন্য সফলতার দোয়া: সাফল্যের চাবিকাঠি হাতে নিন!

    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ

    কম খরচে বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার সঠিক পথযাত্রা

    বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী

    বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

    কারবালার শহীদদের স্মরণে মানিকগঞ্জে শোকসভা

    ইয়াবা ব্যবসা

    নৌকায় মাছ শিকারের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

    হালাল রোজগারের উপায়

    হালাল রোজগারের উপায়: সহজ ও নিশ্চিত পদ্ধতিতে আর্থিক মুক্তির সন্ধান

    গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার খাবার

    গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার খাবার: প্রাকৃতিক শীতলতার সহজ সমাধান

    সফট স্কিল শেখার গুরুত্ব

    সফট স্কিল শেখার গুরুত্ব: ক্যারিয়ারের অদৃশ্য সিঁড়ি, যেখানে টেকনিক্যাল জ্ঞান থামে সেখানেই শুরু হয় আসল যাত্রা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.