Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পবিত্র কুরআনে বর্ণিত মিষ্টি ত্বীন ফল এখন চাষ হচ্ছে বাংলাদেশে
    অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি

    পবিত্র কুরআনে বর্ণিত মিষ্টি ত্বীন ফল এখন চাষ হচ্ছে বাংলাদেশে

    Saiful IslamSeptember 4, 20233 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : পবিত্র কুরআনে ‘আত ত্বীন’ সূরায় বর্ণিত মরুভূমির মিষ্টি ফল ত্বীন এখন চাষ হচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ে। সদর উপজেলার ভাউলার হাট এলাকার স্মার্ট কৃষক নামে পরিচিত আবু বক্কর সিদ্দিক আবুর ফার্মে চাষ হচ্ছে এ ত্বীন ফলের। আয়তনের দিক থেকে দেশের উত্তরের কয়েকটি জেলার মধ্যে এটিই বড় বাগান বলে দাবি করছেন মালিক। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এ বাগান থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় ত্বীন ফল ও চারা বিক্রি হচ্ছে। দিন দিন চাহিদা বাড়ার কারণে বাগান কর্তৃপক্ষ ফার্মটির সম্প্রসারণ করে এ ফল গাছের চারা উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছেন।

    সৌদি আরব ও বাংলাদেশে এই ফলকে ত্বীন নামে ডাকলেও অন্যান্য দেশ বিশেষ করে ভারত, তুরস্ক, মিসর, জর্দান ও যুক্তরাষ্ট্রে এটি আঞ্জির নামে পরিচিত। ডুমুর জাতীয় এ ফলটির বৈজ্ঞানিক নাম Ficus carica ও পরিবারের নাম Moraceae. এ ফলটি পুরোপুরি পাকলে রসে ঠাসা ও মিষ্টি হয়ে ওঠে।

    বাগানের মালিক আবু বলেন, লেখাপড়া শেষ করে আমি অন্যদের মতো চাকরির পেছনে না ছুটে নিজেই একটা কিছু করতে চেয়েছিলাম। নিজের জমানো মাত্র ৪০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে এ বাগানের যাত্রা শুরু করি। প্রথমে ছোট করে শুরু করলেও খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এটি প্রায় এক বিঘা জমিতে চাষ করেন তিনি। শুরুর দিকে গাছের সংখ্যা কম থাকলেও বর্তমানে শতাধিক বড় গাছ রয়েছে। বাগান তৈরির ছয় মাস পর ফল আর চারা বিক্রি করেই দেড় লাখ টাকা আয় হয় তার। এবার দ্বিতীয় বারেও চারা এবং ফল বিক্রি করে সাড়ে তিন থেকে চার লাখ টাকা আয় হবে বলে আশা করছেন তিনি। খুরতামনি, মিসরীয়, ব্রাউন তুর্কি এ তিন জাতের গাছ রয়েছে এ বাগানে।

    তিনি আরও জানান, প্রতিটি গাছ থেকে ছয় থেকে আট কেজি বা ন্যূনতম ৭০ থেকে ৮০টি ফল পাওয়া যায়। এখানকার গাছে প্রতিটি ত্বীন ফল ওজনে ৭০ থেকে ১১০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। স্থানীয়ভাবে ছয়শ’ টাকা করে কেজি বিক্রি হচ্ছে। একবার চারা রোপণ করা হলে ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। মাদার প্ল্যান্ট (মূল গাছ) থেকে তৈরি করা কলমের তিন মাস বয়স থেকেই ফল দেওয়া শুরু করে। ফল ধরার এক থেকে দু সপ্তাহের মধ্যেই খাওয়ার উপযোগী হয়। শুধু শীতের সময়টা বাদ দিয়ে সারাবছরই গাছ থেকে ফল পাওয়া যায়। প্রতিটি গাছ ছয় থেকে ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। ত্বীন ফল ও গাছের ব্যাপক চাহিদার কারণে বেশ কয়েকটি প্রকল্প হাতে নিয়েছেন আবু। এখান থেকে কলম তৈরি করে নিজেদের প্লান্ট ছাড়াও আগ্রহী চাষিদের মধ্যে বিক্রি করা হচ্ছে। স্থানীয়রা ছাড়াও প্রায় প্রতিদিনই পঞ্চগড়, দিনাজপুর, নীলফামারীসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ফল বিক্রেতাসহ ভোজন রসিকরা এখান থেকে ত্বীন কিনে নিয়ে যান। ফলের পাশাপাশি শৌখিন চাষি চারা কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। ত্বীন গাছে রোগ জীবাণু সংক্রমণের মাত্রা একদমই কম।

    তিনি আরও বলেন, ত্বীন চরম জলবায়ু অর্থাৎ শুষ্ক ও শীত প্রধান দেশে চাষ হলেও আমি প্রমাণ করেছি নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুতেও ৩৬৫ দিনে এ ফল উৎপাদন করা সম্ভব। সরকারের সহযোগিতা পেলে ত্বীন রপ্তানি করে আন্তর্জাতিকভাবে বাজার ধরা সম্ভব। যা চাষ করে দেশের বেকারত্ব দূর এবং রপ্তানি করে পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।

    জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ সিরাজুল ইসলাম জানান, আয়তনের দিক থেকে উত্তরের জেলাগুলোর মধ্যে এটিই তুলনামূলক বড় ত্বীন বাগান। বাণিজ্যিকভাবে ছোট পরিসর থেকে বড় হচ্ছে এ বাগানটি। আমরা এই প্রকল্পটি পরিদর্শন করে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দিচ্ছি। এখানে রোগ বালাই নেই বললেই চলে। প্রচার মাধ্যমে ত্বীন ফলের চাষ কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারলে অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে এবং অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এছাড়াও বিদেশ থেকে ত্বীনের আমদানি নির্ভরতা কমে আসার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

    বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে এই কৃষি কর্মকর্তা আরও জানান, ব্রেস্ট ক্যান্সার রোধে এ ফলটি খুবই উপকারী। এছাড়া নানা রোগ নিরাময়ে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ত্বীন। এটি চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য ও হাঁপানি রোগ নিরাময়েও সহায়তা করে। মানসিক ক্লান্তি দূর করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম ও ক্যালসিয়ামসহ নানা ভেষজ গুণ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা এখন কুরআনে কৃষি চাষ ত্বীন পবিত্র ফল বর্ণিত বাংলাদেশে মিষ্টি হচ্ছে
    Related Posts
    digital banking

    ডিজিটাল ব্যাংকের মূলধনের শর্ত ৩০০ কোটি টাকা করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

    August 25, 2025
    hilsa

    ভরা মৌসুমেও ইলিশের সংকট, হু-হু করে বাড়ছে দাম

    August 24, 2025
    চালের বাজারে সু-খবর

    আসছে চালের বাজারে সু-খবর

    August 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    War 2 Box Office Defies Slowdown, Crosses ₹220 Crore

    War 2 Box Office Crosses ₹220 Crore Despite Fierce Coolie Competition

    Shilo Sanders Ejected After Punching Bills' Zach Davidson

    Shilo Sanders’ NFL Journey: From Jersey Gesture to On-Field Incident

    Ahn Hyo Seop

    Ahn Hyo Seop Praises Indian Cinema’s Storytelling

    জনতা ব্যাংক পিএলসি

    জনতা ব্যাংক পিএলসিতে শূন্য পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করুন দ্রুত

    the yogurt shop murders

    Unsolved After 33 Years: The Tragic Mystery of the Yogurt Shop Murders Still Haunts Austin

    ভারী সৃষ্টি

    সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা, কোথাও ভারী সৃষ্টি

    শেখ হাসিনার সহযোগিতায়

    শেখ হাসিনার সহযোগিতায় ছাড়া পেলেন মেয়েসহ বাহার

    ‘হাসিনা জান নিয়ে পালাতে

    ‘হাসিনা জান নিয়ে পালাতে পারলেও আপনারা পারবেন না’: সারজিসের চ্যালেঞ্জ

    মুগদায় মায়ের সঙ্গে

    মুগদায় মায়ের সঙ্গে অভিমান করে বিষপানে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

    শাহরুখ–মালাইকা

    মালাইকা–শাহরুখের গানেই রণবীরের বিপদ, বহিষ্কার হয়েছিলেন স্কুল থেকে!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.