জুমবাংলা ডেস্ক : পূর্বঘোষিত অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর উত্তরায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে আওয়ামী লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার আনোয়ারুল ইসলাম নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও অনেকে।
রবিবার (৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা বিএনএস সেন্টার ও আজমপুর রাজউক কমার্শিয়ালের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিলে বিপরীত পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার আনোয়ারুল ইসলাম নিহত হন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. হাবিব হাসান।
অপরদিকে, উত্তরার বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে ৯ জন গুলিবিদ্ধসহ প্রায় দুই ডজনেরও বেশি আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে মাহমুদুর রহমান (৫৫) নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এদিকে শিশুসহ গুলিবিদ্ধ একাধিক ব্যক্তি উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে মাইলস্টোন কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী ইমন সরকার ও নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুলের ফাহিম নামের দুই শিক্ষার্থীও রয়েছে।
দুপুর ১২টার দিকে আজমপুরে বিক্ষোভকারী ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ চলে। আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিব হাসান আজমপুরের একটি ক্যাম্পে বক্তব্য দিচ্ছিলেন। বিক্ষোভকারীরা ছিলেন সড়কে।
রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ব্যাংকের বুথ বন্ধ, বিপাকে সাধারণ মানুষ
পরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। আওয়ামী লীগের ক্যাম্পে ভাঙচুর চালানো হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।