Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভারতে লোকসানের ভয়ে ইলিশ পাঠাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা
    জাতীয় ডেস্ক
    জাতীয়

    ভারতে লোকসানের ভয়ে ইলিশ পাঠাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা

    জাতীয় ডেস্কMynul Islam NadimSeptember 20, 20253 Mins Read
    Advertisement

    ভারতে রপ্তানি নিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ মোকামে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। রপ্তানি শুরুর পরদিন গত বৃহস্পতিবার থেকে রপ্তানিকারকরা ইলিশ কিনছেন না। তাদের দাবি, চড়া দামে কিনে কম দামে রপ্তানি করায় লোকসান হচ্ছে। এ ছাড়া কলকাতার বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশ থাকায় সেখানকার ব্যবসায়ীদের ইলিশ কিনতে আগ্রহ নেই।

    ইলিশ

    এদিকে রপ্তানিকারকরা ইলিশ না কেনায় গতকাল শুক্রবার পাইকারি মোকামে দাম কমেছে প্রতি মণে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা। যদিও খুচরা বাজারে এর প্রভাব নেই। আগের মতোই ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে।

    জানা গেছে, দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রপ্তানি দর নির্ধারণ করেছে প্রতি কেজি ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার বা এক হাজার ৫২৫ টাকা। ৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হয়।

    ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানি করতে হবে। ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি মৌসুমের শুরু থেকে সাগর-নদীতে পর্যাপ্ত ইলিশ না পাওয়ায় দাম সাধারণের নাগালের বাইরে। রপ্তানিযোগ্য (৬০০ গ্রামের বেশি) ইলিশের দাম পাইকারি ২ সহস্রাধিক টাকা।

    এক কেজি বা এর বেশি ওজন হলে তার দাম ২ হাজার ২০০ থেকে আড়াই হাজার টাকা। রপ্তানির জন্য মাছ প্যাকেটিং ও বেনাপোল পর্যন্ত পরিবহন খরচ যুক্ত করলে কেজিতে ১০০ থেকে ১৩০ টাকা বেড়ে যায়।

    ফলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারিত ১ হাজার ৫২৫ টাকা কেজি দরে রপ্তানি করলে বড় লোকসান হবে। এ কারণে রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো ইলিশ রপ্তানিতে আগ্রহী নয়।

    তবে অন্য একাধিক সূত্র অভিযোগ করেছে, ব্যবসায়ীরা মৌসুম শুরু আগেই চোরাই পথে পর্যাপ্ত ইলিশ ভারতে পাঠিয়েছেন। যে কারণে এদেশের চেয়ে এখন ভারতের বাজারে ইলিশ বেশি। যার প্রভাব পড়েছে রপ্তানির ক্ষেত্রে।

    বরিশাল পোর্ট রোড মোকামের চারটি প্রতিষ্ঠান রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে। এর মধ্যে মাহিমা এন্টারপ্রাইজের ব্যবস্থাপক বাবর আলী সমকালকে বলেন, বরিশাল থেকে যেসব আড়তদার ইলিশ কিনে রপ্তানিকারকদের কাছে পাঠান, দুদিন ধরে তারা পড়েছেন বিপাকে।

    রপ্তানি দরের চেয়ে বাজারে দাম অনেক বেশি। অন্যদিকে ভারতের বাজারে নিজস্ব ইলিশ থাকায় সেখানকার বাজারে দাম কম। ভারতের আমদানিকারকরাও ইলিশ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। যে কারণে অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগই রপ্তানি বন্ধ রেখেছে। এ জন্য তাদের প্রতিনিধিরা বৃহস্পতিবার থেকে মোকামে ইলিশ কিনছেন না।

    পোর্ট রোডের আরও একাধিক ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, বৃহস্পতি ও শুক্রবার রপ্তানি অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠান ইলিশ কেনেনি। দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মোকাম বরগুনার পাথরঘাটা থেকেও একই তথ্য জানা গেছে।

    রপ্তানি অনুমতি পাওয়া পাবনার সেভেন স্টার ফিশিং প্রসেসিং করপোরেশনের প্রতিনিধি কামাল হোসেন জানান, ইলিশবোঝাই তাদের দুটি ট্রাক দুই দিন বেনাপোলে অপেক্ষার পর শুক্রবার যশোরে বিক্রি করে দিয়েছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠান রপ্তানি বন্ধ করায় মোকাম থেকে ইলিশ কিনছে না।

    পাইকার সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন জানান, সেখানকার ব্যবসায়ীরা ইলিশ কিনে রপ্তানি প্রতিষ্ঠানকে সরবরাহ করতেন। এখন তারা সেই মাছ দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে পাঠাচ্ছেন।

    এদিকে বুধবার রপ্তানি শুরুর প্রথম দিনই ইলিশের দাম বেড়ে যায়। তবে রপ্তানিকারকরা না কেনায় শুক্রবার দাম কিছুটা কমেছে বলে নিশ্চিত করেছেন মোকামের ব্যবসায়ীরা।

    বরিশালের পোর্ট রোড পাইকারি মোকামে শুক্রবার ৭০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের দর ছিল প্রতি কেজি ১ হাজার ৮৮০ টাকা, যা রপ্তানি শুরুর প্রথম দিন বুধবার ছিল ২ হাজার টাকা। এক কেজি থেকে দেড় কেজি সাইজ শুক্রবার বিক্রি হয় ২ হাজার ১৫০ টাকা। এ আকারের ইলিশের দর বুধবারের তুলনায় কেজিতে ৫০ টাকা কমেছে।

    মৎস্য অধিদপ্তরে বরিশাল বিভাগীয় সিনিয়র সহকারী পরিচালক জহিরুল ইসলাম আকন্দ বলেন, এ বছর ইলিশ আহরণের পরিমাণ দৃশ্যমান অনেক কম। যে কারণে মৌসুমের শুরু থেকেই দাম অস্বাভাবিক।

    তিনি জানান, মা ইলিশের প্রজনন নিরাপদ করতে প্রতিবছর আশ্বিনের অমাবস্যা ও পূর্ণিমা মাঝে রেখে ২২ দিন ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সে হিসেবে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নিষেধাজ্ঞা শুরু হতে পারে। নিষেধাজ্ঞার শুরুর সঙ্গে শেষ হবে এ বছর ইলিশের ভরা মৌসুম।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ইলিশ না পাঠাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা’ ভয়ে ভারতে লোকসানের
    Related Posts
    সময় বৃদ্ধি

    প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আবেদনের সময় বৃদ্ধি

    October 20, 2025
    পুলিশ

    বাংলাদেশ পুলিশে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন

    October 20, 2025
    অনন্ত জলিলের কারখানা

    অনন্ত জলিলের কারখানায় গ্যাস চুরি, সংযোগ বিচ্ছিন্ন

    October 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সময় বৃদ্ধি

    প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে আবেদনের সময় বৃদ্ধি

    পুলিশ

    বাংলাদেশ পুলিশে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন

    অনন্ত জলিলের কারখানা

    অনন্ত জলিলের কারখানায় গ্যাস চুরি, সংযোগ বিচ্ছিন্ন

    সারজিস

    আমাদেরকে হয় শাপলা দেবে, নাহয় কেন শাপলা দেবে না ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

    টিসিবি

    ব্যাংকে টাকা জমা না করেও মাগুরায় টিসিবির ২৬ লাখ টাকার মালামাল গায়েব

    পাসপোর্ট ফি

    ‘প্রবাসীদের পাসপোর্ট ফি কমানোর চিন্তা করছে সরকার ‘

    প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাসপোর্ট ফি কমানো

    প্রবাসীদের জন্য সুখবর দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

    ৪৯তম বিশেষ বিসিএস

    ৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

    লিটন কুমার চৌধুরী

    চট্টগ্রামে ‘মব’ সৃষ্টি করে সাংবাদিকের ওপর হামলা

    ইসি সচিব

    ভোটের মাঠে দায়িত্বে থাকবে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনা : ইসি সচিব

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.