Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home তেল কিংবা স্বর্ণ নয়, আগামীতে পানি হবে বিশ্ব বাণিজ্যের হাতিয়ার!
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    তেল কিংবা স্বর্ণ নয়, আগামীতে পানি হবে বিশ্ব বাণিজ্যের হাতিয়ার!

    Saiful IslamJanuary 4, 2024Updated:June 16, 20258 Mins Read
    Advertisement

    মহির মারুফ : জলবায়ু সংকটের কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের এতদিনের সব হিসাবনিকাশ বদলে যাচ্ছে। জ্বালানি তেল থেকে সরে আসছে বিশ্ব। স্বর্ণ এখনও বিলাসিতা কিংবা রিজার্ভে জমার রাখার পণ্যই রয়ে গেছে। বিপরীতে বিশ্ব বাণিজ্যে পানি হয়ে ওঠছে দুর্মূল্য।

    আগামীতে যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বলে কিছু হয়, সেটি হবে পানির জন্য। কথাটা এক দশক আগে থেকে শোনা গেলেও দিনকে দিন যেভাবে পানি-সংকট বিশ্ব বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে, তাতে এমন বক্তব্যকে ভাঁওতাবাজির তকমা দিয়ে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

    কমছে পানামা খালের পানি
    আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের সংযোগ চ্যানেল হিসেবে পানামা খাল সুপরিচিত। পশ্চিম এবং এশিয়ার বড় অংশের বাণিজ্য নির্ভর করে এ খালের ওপর। প্রতিবছর শুধু যুক্তরাষ্ট্রের ৪০ শতাংশ জাহাজ পানামা খাল দিয়ে আটলান্টিক হয়ে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে প্রবেশ করে, বিশ্ব বাণিজ্যে যার মূল্যমান ২৭০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।

    চলতি বছরের শুরু থেকেই পানামা খালের পানি কমতে শুরু করে। এ কারণে আগে যেখানে দৈনিক ৩৫টি জাহাজ পানামা খাল পাড়ি দিত, তা এখন কমে নেমেছে ২৫টিতে। পূর্ব এশীয় দেশগুলোতে সুয়েজ খাল হয়ে প্রবেশে যেখানে সময় লাগে ৪১ দিন, সেখানে পানামা খাল হয়ে প্রবেশ করলে ৩৫ দিনের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব।

    কিন্তু ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতকে কেন্দ্র করে সুয়েজ খালে অস্থিরতার পাশাপাশি খরার কারণে পানামা খালের ব্যবহার সীমিত হয়ে যাওয়ার কারণে অনেকেই মনে করছেন বেঁচে থাকার তাগিদে এবার পানির হিস্যা নিয়ে দেশে দেশে বড় রকমের সংঘাতের সৃষ্টি হতে পারে।

    পাঁচগুণ বাড়বে ভার্চুয়াল পানির বাজার
    ব্রিটিশ ভূগোলবিদ টনি অ্যালান প্রথমবারের মতো ‘ভার্চুয়াল ওয়াটার’ শব্দটি ব্যবহার করেন। টনি অ্যালানের মতে, সরাসরি পানি বিক্রি না হলেও, পানি ছাড়া যেসব পণ্য উৎপাদন সম্ভব নয়, সেসব পণ্যের আমদানি বাজারে বিশ্ব সয়লাব হয়ে যাবে। জলবায়ু প্রতিকূলতার কারণে পানি সংকট দেখা দেয়ায় অনেক দেশ খাদ্য এবং পণ্য আমদানির লক্ষ্যে অন্য দেশের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বে।

    অ্যালান বলেন, বহুদিন ধরে বিশ্বে পানি নিয়ে যুদ্ধ হচ্ছে। বাণিজ্য নির্ভর করে আছে পানির ওপরে। একটি দেশ তখনই আরেক দেশ থেকে শস্য আমদানি করে যখন তারা নিজেদের দেশে যথেষ্ট পরিমাণ শস্য উৎপাদন করতে পারে না। বর্তমানে দেশে দেশে খরা চলায়; বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও চিলির মতো কৃষি সমৃদ্ধ দেশগুলোর ফসলি মাঠ খরার কারণে দিনকে দিন বিরানভূমিতে পরিণত হওয়ায় এসব দেশ খাদ্যের জন্য অন্যদেশের ওপর একেবারে আমদানি নির্ভর হয়ে পড়েছে।

    সম্প্রতি বার্তাসংস্থা ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জাপান সম্পূর্ণ শিল্পনির্ভর একটি দেশ। কিন্তু শিল্পসমৃদ্ধ এই দেশটির কলকারখানার উৎপাদন টিকে আছে নিরবচ্ছিন্ন পানি সরবরাহের ওপরে। দেশটিতে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সরবরাহ না থাকায় বারবার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে পানির নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের জন্য জাপানকে এখন থেকেই ভাবতে হচ্ছে।

    মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা যায়, পানি নির্ভর পণ্য আমদানি ১৮৮৬ সাল থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে দ্বিগুণ আকার ধারণ করেছে। শুধু পানির পর্যাপ্ততার অভাবে বিশ্বে যে পরিমাণ পণ্য আমদানি হয়, তা বড় বড় অর্থনীতির দেশগুলোর জিডিপির (মোট দেশজ উৎপাদন) আকারের থেকেও বেশি।

    গবেষণা বলা হয়, ২১০০ সালের মধ্যে বিশ্বে এই ভার্চুয়াল পানির বাজার বেড়ে পাঁচগুণ হবে। এদিকে শুধু ভার্চুয়াল পানি নয়, ২০১৬ সালে যেখানে অ্যাকচুয়াল পানির বাজার ছিল ৬৩৬ মিলিয়ন কিউবিক মিটার, ২০৫০ সালে তা বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন কিউবিক মিটারে। তবে এখন থেকে পানি অপচয় রোধ করে এবং কীভাবে কম পানিতে বেশি উৎপাদন করা যায় সেই পথ উদ্ভাবন করা গেলে এ শতাব্দীর শেষের দিকে এসে ৬ ট্রিলিয়ন কিউবিক মিটার পানি অপচয় রোধ করা যাবে যার। যার আকার বৃহৎ মিশিগান হ্রদের পানির থেকেও বেশি।

    বিশ্ব বাণিজ্যের ট্রাম কার্ড পানি
    সম্প্রতি ইতালির তুরিন বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিগরি বিভাগের গবেষকদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ব রাজনীতির ভবিষ্যৎ গতিধারা বুঝতে হলে সবার আগে বিশ্ব অর্থনীতি কোনদিকে যাচ্ছে সেটির দিকে নজর দিতে হবে। বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে সম্যক ধারণা পেতে চাইলে পানির গতিধারা বোঝার কোনো বিকল্প নেই। পানি আর সামগ্রিক জলবায়ুর ওপরে নির্ভর করছে ভবিষ্যতের দুনিয়ার হালচাল।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ এবং বিশ্বে গম সরবরাহে সংকটের সঙ্গে পানির বাণিজ্য ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। সবার আগে বুঝতে হবে পশ্চিমারা কেন গমের মতো খাদ্যশস্যের জন্য রাশিয়া বা ইউক্রেনের ওপর নির্ভরশীল। প্রতি টন গম উৎপাদনে ১ হাজার ৫০০ কিউবিক মিটার পানির প্রয়োজন হয়, যা পানির স্বাভাবিক সরবরাহ নিশ্চিত না করা গেলে সম্ভব না। পশ্চিমাদের পানির যথেষ্ট সরবরাহ না থাকায় তারা নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পর্যাপ্ত গম উৎপাদন করতে পারে না।

    সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ার বন্যায় বাদামের খেত ভেসে যাওয়া কিংবা কোলোরাডো নদীতে খরার কারণে ব্রকোলি না হওয়া এসবের সঙ্গে জলবায়ু সংকটের সরাসরি সংযোগ রয়েছে। এসব সংকট এবং পানির অপ্রতুল সরবরাহের কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের ট্রাম কার্ড এখন যতটা না জ্বালানি তেল কিংবা স্বর্ণের মজুত, তার থেকেও অনেক বেশি পানি।

    বিশ্বের পানি বাণিজ্য নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপদ পানি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ পেদ্রো ওগুদো বলেন, কোন দেশ পানি বেশি রফতানি করছে বা কারা পানি আমদানি করছে তার ওপর সেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে না। একটি দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে সেই দেশটি নিজেদের নিরাপদ পানিকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছে তার ওপর। বিশ্বে অনেক দেশে তেলের খনি থাকার পরেও তারা দরিদ্রই থেকে যাচ্ছে। যেমন- আফ্রিকার অনেক দেশ সোনার খনির মালিক হয়েও দেউলিয়ার মতো জীবনধারণ করছে। পানির ক্ষেত্রেও এমন। নিজেদের দেশের পানির রিজার্ভকে যদি এখন থেকে কাজে লাগানো না যায় তাহলে পানির এই ভবিষ্যৎ বাজারও হাতছাড়া হয়ে যাবে।

    কেবল কৃষি নয়, সব পণ্য উৎপাদনে পানির ব্যবহার
    সেব-নিকেষ ছিল না। যাদের হাতে পানি আছে তারা সেটিকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের সঙ্গে অপচয় করেছে। কিন্তু এখন থেকে ভাবতে হবে। মাথাপিছু পানির পরিমাণের খরচ সরকারকে করতে হবে। যাদের পানি অপ্রতুল তারা কীভাবে উদ্বৃত্ত পানি ব্যবহার করে বিশ্ব বাণিজ্যে জায়গা করে নিতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

    এতদিন মানুষ ভেবেছিল পানি শুধু খাদ্য উৎপাদনের জন্যই ব্যবহার হয়ে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই মানুষের মোট পানি ব্যবহারের ৮০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশ খরচ হয় কৃষিপণ্য উৎপাদনে। কিন্তু এর পাশাপাশি বাকি পণ্য উৎপাদনও যে পানির ওপর নির্ভরশীল সে বিষয়ে অনেকেই অবগত নয়।

    পরিবেশবাদী সংগঠন ফ্রেন্ডস অব দ্য আর্থের এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, একটি সুতির টি-শার্ট বানাতে ৪ কিউবিক মিটার পানির প্রয়োজন হয়। একটি চামড়ার বুট জুতা বানাতে সাড়ে ১৪ কিউবিক মিটার বা একটি স্মার্টফোন প্রস্তুতকরণে ১২.৭ কিউবিক মিটার পানির দরকার হয়।

    এছাড়া জ্বালানি তেল পরিশোধনে পানির কোনো বিকল্প নেই। ব্যবসায়িক উপাত্ত বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠান কেপলারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতিবছর শুধু তেল পরিশোধনের জন্য কার্গো জাহাজে ২২ মিলিয়ন ব্যারেল পানি রফতানি হয়। এতদিন পানি সস্তা থাকায় কিংবা প্রচুর পরিমাণে পানির প্রবাহ থাকায় এসব ব্যাপার সামনে উঠে আসেনি। কিন্তু বিশ্বে যত পানির অভাব দেখা দিচ্ছে পানি কত দামি সে বিষয়টি তত বেশি সামনে উঠে আসছে।

    আগামী বিশ্বের নিরাপদ জ্বালানি গুরুত্বপূর্ণ দ্রব্যের একটি তামা। বৈদ্যুতিক কেবল থেকে বৈদ্যুতিক গাড়ি কোনোটিই তামার ব্যবহার ছাড়া উৎপাদন করা যায় না। আর এই তামা পরিশোধনের জন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিমাণে পানি। এক টন তামা পরিশোধনের জন্য প্রয়োজন হয় দেড়শ কিউবিক মিটার পানি।

    বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তামা উত্তোলন হয় চিলির আতকামা মরুভূমি থেকে। সম্প্রতি মিঠা পানির অভাবের কারণে চিলি মরুভূমিতে ওয়াটার পাম্প স্থাপন করেছে। ১৩ বছর ধরে খরা কবলিত লাতিন আমেরিকার দেশটির বাণিজ্য এক রকমের মিঠা পানির ওপরে নির্ভরশীল।

    চিলির সরকারি হিসাব মতে, প্রতিবছর কপারের চাহিদা ২ শতাংশ করে বাড়ছে এবং ২০৩৩ সাল অবধি এ চাহিদা একই ধারায় বজায় থাকবে। এই এক দশক কপারের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে চাইলে চিলিকে তার নিজ দেশের মিঠা পানির রিজার্ভের ৭১ শতাংশ পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে। যেখানে খরার প্রাদুর্ভাবে দেশটির মানুষ রাস্তায় নেমে মিছিল করছে, সেখানে পানি দিয়ে তামা পরিশোধন চিলির কাছে এক রকমের বিলাসিতা। চিলির মতো যাদের কাছে বেঁচে থাকার জন্যই পর্যাপ্ত পানি নেই, সেখানে শিল্পকারখানা চালাতে পানি জোগানে আমদানির দিকে ঝোঁকা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

    বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমান বিশ্বে ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন মানুষ ৩৬৫ দিনের মধ্যে কম করে হলেও ৩০ দিন পানির সংকটে ভোগে। ২০৫০ সালের মধ্যে এ সংখ্যা বেড়ে ৫ বিলিয়নে পৌঁছাবে বলে আশঙ্কা করছে সংস্থাটি।

    পানি নিয়ে দ্বন্দ্ব
    বিশেষ করে পানির সংকটের কারণে ইউরোপ, আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোতে আগামীতে হাহাকার সৃষ্টি হবে বলে শঙ্কা জানিয়েছে ডব্লিউএমও। এদিকে শুধু পানির মজুত থাকার কারণে এশিয়ার অনেক দেশ অর্থনৈতিকভাবে ফুলেফেঁপে উঠবে বলেও পূর্বাভাসে জানিয়েছে সংস্থাটি।

    ওয়ার্ল্ড রিসোর্স ইন্সটিটিউটের তথ্যমতে, ভারত, ইরান, যুক্তরাজ্য, মেক্সিকো এবং দক্ষিণ এশিয়ার মতো কমপক্ষে ২৫টি দেশের ৮০ শতাংশ পানি ব্যবহৃত হয় শুধু নিজেদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে। এসব দেশে স্বল্প সময়ের জন্য খরা দেখা দিলেও বিশ্ব খাদ্য সরবরাহে বড় রকমের সংকটের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ভারত খরার কারণে বিশ্বে চাল রফতানি বন্ধ করে দেয়ায় চালের দাম বেড়ে ১৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে। পানিসংক্রান্ত এসব কারণে বিশ্ব রাজনীতি এবং বাণিজ্য নীতিতে বড় রকমের পরিবর্তন আসবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

    এদিকে, বিশ্বে যে পরিমাণে মিঠা পানির উৎস রয়েছে এর দুই তৃতীয়াংশই একাধিক দেশের সীমান্তের সঙ্গে সংযুক্ত। এতে দেশে দেশে সুপেয় পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে বড় রকমের সংকট সৃষ্টি হচ্ছে। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার মতো আমাজন নদী কিংবা নীল নদের পানির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দেশে দেশে দ্বন্দ্ব লেগেই আছে। নীল নদের প্রসঙ্গ টেনে বলা যায়, এই নদীর পানিতে ১০টি দেশ নিজেদের সীমান্ত সংক্রান্ত অধিকারের কথা জানিয়েছে। এর মধ্যে ইথিওপিয়ায় নীল নদে ৫ বিলিয়ন মূল্যমানের বাঁধ নির্মাণে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে চলছে বাকবিতণ্ডা এবং মনোমালিন্য।

    এখন পর্যন্ত বিশ্বে পানির ন্যায্য হিস্যা নিয়ে আন্তঃদেশীয় চুক্তির সংখ্যা ৩০০ এর বেশি ছাড়িয়ে গেলেও শান্তিপূর্ণ কোনো সমাধানের আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, পানির অভাব প্রবল হলে এই হিস্যা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিশ্বের বহু দেশ বিবাদে জড়াবে যা পরবর্তীতে বড় রকমের যুদ্ধে রূপ নিতে পারে।

    এতদিন পানির দামে পণ্য ছেড়ে দেয়া তুচ্ছার্থক অর্থে ব্যবহার হলেও কালের স্রোতে এ অর্থ একেবারে বিপরীত রূপ ধারণ করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পানির মজুতের ওপর ভিত্তি করে কয়েক দশকের মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আসবে বড় ধরনের পরিবর্তন। বিশ্লেষকরা বলছেন, শিগগিরই বিশ্ব বাণিজ্য অন্যরূপে ধরা দেবে এবং পানি হবে সেই বাণিজ্যের প্রধান হাতিয়ার। সূত্র : সময় সংবাদ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা আগামীতে কিংবা তেল নয় পানি বাণিজ্যের বিশ্ব স্বর্ণ হবে হাতিয়ার
    Related Posts
    Hossain House Design

    ‘Hossain House Design’— আধুনিক স্থাপত্যের এক নতুন দিগন্ত

    October 10, 2025
    BD Bank

    রিজার্ভ বেড়ে কত বিলিয়ন ডলার, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

    October 9, 2025

    বিকাশে রেমিটেন্স গ্রহণ করলেই মিনিস্টার পণ্য জেতার সুযোগ

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Rain

    রাতের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

    paternity test results

    DNA Outcome Confirms Family Lineage

    Hollywood Casino Perryville 15th Anniversary

    Hollywood Casino Perryville Celebrates 15th Anniversary with Employee Honors

    Grey's Anatomy season 22

    Grey’s Anatomy Season 22 Premiere Shocks Fans with Major Character Death

    Big surprise in Shanghai Masters

    Big Surprise in Shanghai Masters History: ‘The Whole Family Is Following’

    মনজুরুল ইসলাম

    ঢাবি ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

    Nobel Peace Prize

    Nobel Peace Prize Announcement Puts Norway Under Intense Diplomatic Pressure

    Survivor snake bite

    Survivor Contestant’s Snake Bite Leads to Dramatic Medical Evacuation in Fiji

    One UI 8.5

    One UI 8.5 adaptive lock screen clock

    eagles vs giants highlights and score

    Eagles vs. Giants Highlights and Score: New York Stuns Philadelphia 34-17 Behind Jaxson Dart’s Breakout Game

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.