কলকাতা ৪৬তম আন্তর্জাতিক বইমেলায় সংবর্ধনা দেওয়া হয় ঢাকাই নায়িকা অপু বিশ্বাসকে। কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবার তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অপু বিশ্বাস কলকাতা থেকে এরইমধ্যে ঢাকায় ফিরেছেন। ঢাকায় ফিরে অপু বিশ্বাস বলেন, বইমেলা এমনই একটি প্রাঙ্গণ যেখানে গেলে নিজের মেধার বিকাশ ঘটে।
ছোটবেলা থেকেই আমি বইমেলায় যেতাম বিশেষত মায়ের সঙ্গে। নানান ধরনের বই কিনতাম আমি। সেসব বই বাসায় নিয়ে এসে খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। আমি মনেকরি প্রত্যেক শিশুরই ছোটবেলা থেকে বই পড়ার অভ্যাসটা থাকা উচিত। কারণ যত বই পড়বে ততই তার মেধার বিকাশ ঘটবে। তো, আমার নিজেরও সংগ্রহে অনেক বই আছে। সেসব বই অবসর পেলেই আমি পড়ে থাকি। কলকাতার বইমেলার নিমন্ত্রণ পেয়ে সেখানে গিয়েছিলাম।
সেখানকার আয়োজকরা আমাকে যে সংবর্ধনা দিলেন, যে সম্মান দেখালেন বাংলাদেশের একজন নায়িকা হিসেবে সেটা ছিল আমার জন্য অনেক সম্মানের, অনেক গর্বের। বাংলাদেশের একজন শিল্পী হিসেবে এটা আমার জন্য অনেক ভালো লাগার। ধন্যবাদ ত্রিদিব দাদাসহ কলকাতার বইমেলার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে। আমাকে সংবর্ধনা দেবার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। এদিকে অপু বিশ্বাস দেশে ফিরেই ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন তার প্রযোজনায় সরকারি অনুদানে নির্মিত প্রথম সিনেমা বন্ধন বিশ্বাস পরিচালিত ‘লাল শাড়ি’ সিনেমার বাকি সব কাজ নিয়ে।
অপু বিশ্বাস জানান, ফেব্রুয়ারির মধ্যেই সব কাজ শেষ করে সেন্সরের জন্য জমা দেওয়া হবে। আগামী রোজার ঈদে অপুর ইচ্ছে ‘লাল শাড়ি’ সিনেমাটি মুক্তি দেবার। এরইমধ্যে অপু বিশ্বাস শেষ করেছেন সৈয়দ শাকিল পরিচালিত তার অভিনীত প্রথম ওয়েবফিল্ম ‘ছায়াবাজি’র কাজ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।