Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভ্রমণে ইসলামের নির্দেশনা কী
    ইসলাম ধর্ম

    ভ্রমণে ইসলামের নির্দেশনা কী

    Saiful IslamOctober 5, 20233 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানবজাতির কল্যাণেই পৃথিবীর সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। মানুষের কল্যাণেই দিয়েছেন বিধান, নিয়ম-নীতি। জীবনের তাগিদে মানুষের ভ্রমণ করতে হয় প্রতিনিয়তই। নানান কাজে এক শহর থেকে অন্য শহরে যেতেই হয়। বর্তমানে সফর সহজ ও আরামদায়ক হলেও আগেকার সময়ে এমনটা ছিল না। মানুষের কষ্ট কমাতেই সফরে ইসলামের নির্দেশনা রয়েছে।

    কোনো ব্যক্তি তার অবস্থানস্থল থেকে ৪৮ মাইল বা ৭৮ কিলোমিটার দূরে সফরের নিয়তে বের হয়ে তার এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিক্বহ ১/৪৩৬, আহসানুল ফাতাওয়া ৪/১০৫) আর মুসাফিরের নামাজকে শরিয়তের পরিভাষায় কসর বলা হয়।

    আরবি কসর শব্দের অর্থ হলো- কম করা, কমানো। শরিয়তের দৃষ্টিতে কোনো ব্যক্তি ৪৮ মাইল (৭৮ কিলোমিটার) বা তারও বেশি দূরত্বের ভ্রমণে নিজের বাসস্থান থেকে বের হন, তাহলে তিনি মুসাফির। আর তিনি যদি সেখানে ১৫ দিনের কম সময় থাকার নিয়ত করেন, তবে চার রাকাতবিশিষ্ট ফরজ নামাজ দুই রাকাত পড়বেন। এটাকেই কসর বলা হয়। কুরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যখন জমিনে সফর করবে, তখন তোমাদের জন্য নামাজের কসর করায় কোনো আপত্তি নেই। (সুরা: নিসা, আয়াত : ১০)

    বিমান ও পাহার-পর্বতের সফর

    আকাশ পথে সফরের ক্ষেত্রেও একই দূরত্বের হিসাব করা হবে। অর্থাৎ স্থলভাগের ৭৮ কিলোমিটার পরিমাণ দূরত্বের সফর হলে আকাশপথের মুসাফির হবে। (রদ্দুল মুহতার ১/৭৩৫) অনুরূপ পার্বত্য এলাকায় সফরের ক্ষেত্রেও সমতলে চলার হিসেবেই হবে, অর্থাৎ পাহাড়ের উঁচু-নীচু ঢালুসহ দূরত্বের হিসাব হবে। (ফাতহুল ক্বাদির ২/৩১, আল বাহরুর রায়েক ২/২২৯)

    মুসাফিরের বিধান

    সফরকারীর জন্য শরিয়তের বিধি-বিধানে শিথিলতা রয়েছে। মুসাফির চার রাকাতবিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলো দুই রাকাত আদায় করবে। সফরে রোজা না রেখে পরবর্তী সময়ে কাজা করলেও চলবে। অনুরূপভাবে চামড়ার বা যে মোজায় পানি পৌঁছে না এমন মোজায় মাসেহ করতে পারবে, ইত্যাদি।

    এ বিষয়ে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা তোমাদের নবীর জবানে নামাজকে মুকিম অবস্থায় চার রাকাত ও সফর অবস্থায় দুই রাকাত ফরজ করেছেন।’ (মুসলিম, হাদিস নং: ৬৮৭)

    সফর অবস্থায় নামাজ কসর করা সম্পর্কে অনেক হাদিস রয়েছে। এ সব হাদিস দ্বারা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত যে, রাসুলুল্লাহ সা. সফর অবস্থায় সর্বদা নামাজ কসর পড়েছেন। চার রাকাতবিশিষ্ট নামাজ দুই রাকাত আদায় করেছেন। মাগরিব, বিতর ও ফজরের নামাজ পূর্ণই আদায় করতে হবে, এ নামাজগুলো কসর হয় না। তেমনিভাবে সুন্নাত নামাজেরও কসর হয় না। তাই সুন্নাত পড়লে পুরোটাই পড়বে।

    স্থায়ী বসাবাসের স্থান পাল্টালে মুসাফিরের বিধান

    কোনো জায়গায় ১৫ দিন বা ততধিক অবস্থানের নিয়ত করলে সে সেখানে মুকিম হয়ে যাবে। সেখান থেকে সামানা-পত্রসহ প্রস্থানের আগ পর্যন্ত সেখানে পূর্ণ নামাজ পড়বে এবং মুকিমের বিধান জারি থাকবে। (বাদায়েউস সানায়ে ১/১০৪)

    স্থায়ী আবাসস্থল পরিবর্তন করে অন্যস্থানে মূল আবাস গড়লে স্থায়ী বসবাসের জন্য সেখানে না যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে আগের অবস্থানস্থল মৌলিক আবাসন হিসেবে গণ্য হবে না। এমনকি সেখানে তার মালিকানা জায়গা-জমিন থাকলেও নয়, বরং সেখানেও সফরের সীমানা অতিক্রম করে গেলে মুসাফিরই থাকবে। (আল মাবসূত, সারাখসি ১/২৫২)

    কেউ যদি তার গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকায় এসে জায়গা জমিন ক্রয় করে স্থায়ী বসবাস শুরু করেন, তাহলে সে গ্রামে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য গেলে মুসাফির হিসেবে গণ্য হবে। দলিল : ১. ফাতওয়ায়ে শামী-২/৬১৪, ২. তাবয়ীনুল হাকায়েক-১/৫১৭, ৩. আল বাহরুর রায়েক-২/২৩৬, ৪. খাইরুল ফাতওয়া- ২/৬৮২-৬৮৩, ৫. আহসানুল ফাতওয়া-৪/৭৫-৭৬, ৬. সুনানে আবু দাউদ-১/৬১৪।

    সফরে সুন্নাত পড়ার বিধান

    সফর অব্স্থায় তাড়াহুড়া থাকলে ফজরের সুন্নাত ছাড়া অন্যান্য সুন্নাতে মুয়াক্কাদা না পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে স্বাভাবিক ও স্থির অবস্থায় সুন্নাতে মুয়াক্কাদা পড়তে হবে। (এলাউস্ সুনান ৭/১৯১, রদ্দুল মুহতার ১/৭৪২) সফর অবস্থায় তাড়াহুড়া ও ব্যস্ততার সময় সুন্নত পড়বে না। আর গন্তব্যে পৌঁছার পর সুন্নত নামাজ পড়া উত্তম। এভাবেই আল্লাহতায়ালা সফর অবস্থায় মুসাফিরের নামাজ ও অন্যান্য বিধান শিথিল করে নির্দেশনা দিয়েছেন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইসলাম ইসলামের কী? ধর্ম নির্দেশনা ভ্রমণে
    Related Posts
    নামাজে খুশু-খুজু বাড়ানোর গুরুত্ব

    নামাজে খুশু-খুজু বাড়ানোর গুরুত্ব ও করণীয়

    July 25, 2025
    মরদেহের কিছু অংশ

    মরদেহের কিছু অংশ পাওয়া গেলে কি জানাজা পড়তে হবে?

    July 22, 2025
    মুসলিম নারীদের হজ প্রস্তুতি

    মুসলিম নারীদের হজ প্রস্তুতি: আধ্যাত্মিক সফলতার পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন

    July 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    shiba inu

    Shiba Inu Could Surge 3,000% and Overtake Dogecoin by 2026, Say Analysts

    যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

    tom lehrer

    Tom Lehrer, Satirical Genius of the ’50s and ’60s, Dies at 97

    Priyanka

    ‘এমন কেউ ছিল না, যাকে মধ্যরাতে ফোন করা যায়’

    Brazilian lawmaker Carla Zambelli

    Brazilian Lawmaker Carla Zambelli Declares Political Exile in Italy Amid Supreme Court Controversy

    Rashed

    মাদকসহ গ্রেপ্তার যুবদল নেতা রাসেলকে বহিষ্কার

    China Widens Kindergarten Food Safety Checks After Gansu Lead Scandal

    British F4

    Molnár Seizes British F4 Championship Lead with Dominant Zandvoort Victory

    Brazilian youth political shift

    Brazilian Youth Shift from Left to Center and Apathy as They Age, Major Study Finds

    BOB Office Assistant Exam 2025m Date Released, Admit Card Available

    BOB Office Assistant Exam 2025: Expected Dates, Admit Card Steps, and Preparation Guide

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.