Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বলতে কী বোঝায়
    লাইফস্টাইল

    মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার বলতে কী বোঝায়

    Tarek HasanSeptember 23, 20233 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে খাবার নষ্ট হয়। আর এই তালিকার শীর্ষে আছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আমরা বাংলাদেশিরাও কি খুব পিছিয়ে আছি? একজন বাংলাদেশি প্রতি বছর গড়ে ৬৫ কেজি খাবার নষ্ট করে। পুরো হিসাব করলে, প্রতি বছর বাংলাদেশ নষ্ট করে ১ কোটি ৬ লাখ টন খাবার। অথচ উন্নত বিশ্বের দেশ নিউজিল্যান্ডে নষ্ট হয় ৬১ কেজি, নেদারল্যাণ্ডে ৫০ কেজি, বেলজিয়ামে ৫০ কেজি ও অস্ট্রিয়ায় ৩৯ কেজি। খাদ্যসংকটের মুখে থাকা আমাদের জন্য এভাবে খাদ্য নষ্ট করা কি ঠিক? সবচেয়ে অদ্ভুত বিষয়, খাবার নষ্ট করার বিষয়টি আমাদের জন্য একটু অস্বাভাবিক। কারণ দারিদ্রতা ও পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব আমাদের রয়েছে।

    মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার

    এই বিশাল পরিমাণ খাবারের বিশাল একটা অংশ নষ্ট হয় বাসাবাড়িতেই। মোট নষ্ট খাবারের ৩৭ শতাংশ নষ্ট হয় বাসায়। আবার এসব খাবারের প্রায় ২০ শতাংশ ক্রেতারা ফেলে দেন কেবল তারা পণ্যের গায়ের ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট বা লেবেল ঠিকমতো পড়তে পারেন না বলে। অবশ্য খাবারে এক্সপায়ারিং ডেট দেখে অনেকে খাবার ফেলে দেন। ভাবেন, খেলে সমস্যা হবে। কিন্তু বাস্তবে এক্সপায়ারি ডেটই যে খাবার নষ্ট হওয়ার নির্দেশক তা কিন্তু নয়।

    অথচ অধিকাংশ খাদ্যপণ্য মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও খাওয়া নিরাপদ। তাহলে আমাদের খাদ্যপণ্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ দেখে যদি বোঝা না যায় যে খাবারটা নষ্ট হয়ে গেছে, তাহলে এটা দেওয়ার কারণ কি?

       

    বিংশ শতাব্দীর আগে খাদ্য উৎপাদন এবং খাদ্য খাওয়ার মাঝের প্রক্রিয়াটা ছিল খুব সিম্পল। বর্তমানের মতো এত জটিল ছিল না। অধিকাংশ মানুষ নিজেরাই খাদ্য উৎপাদন করত, নিজেদের উৎপাদিত খাবার খেত। বেশীরভাগ মানুষই জানত, কীভাবে দেখে, শুঁকে, স্পর্শ করে খাবারের ফ্রেশনেস বোঝা যায়। কিন্তু যখন থেকে সুপারমার্কেটে প্রক্রিয়াজাত খাবার বিক্রি শুরু হল, তখন থেকে ওই খাবার কতটুকু তাজা তা বোঝা অনেক কঠিন হয়ে যায়। এখনও অবশ্য আমাদের দেশের বাজারে কাঁচা তরিতরকারি এভাবে পরীক্ষা করে নেওয়া যায়। তবে সব খাবারে তা করা যায় না।

    যুক্তরাষ্ট্রে মুদি দোকানিরা প্যাকেজিং কোড দেখে বুঝে নিতেন খাবারগুলো কতদিন ধরে শেলফে ছিল। ১৯৭০ সালে ক্রেতারা দাবি করে, তাদেরকেও এই তথ্য জানানো হোক। ফলে অনেক সুপারমার্কেট একটা নতুন সিস্টেম গ্রহণ করে যার নাম দেওয়া হয় ওপেন ডেটিং। এই সিস্টেম আজও চালু আছে। এখানে খাদ্য প্রস্তুতকারী বা বিক্রেতারা পণ্যের গায়ে একটি লেবেল লাগিয়ে দেয় যেখানে বিভিন্ন তারিখ দেওয়া থাকে যা দেখে বোঝা যায় প্রোডাক্টটা কতদিন সর্বোচ্চ ভালো থাকবে।

    তবে এই ভালো থাকার দিনক্ষণ কোনো বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় নির্ধারণ করা হয় না। কোন তারিখ দেওয়া হবে তারও নেই কোনো প্রচলিত পদ্ধতি। তাই অধিকাংশ খাদ্য প্রস্তুতকারক এবং বিক্রেতারা এক্সপায়ার ডেইট বেশ কমিয়ে লেখে, যেন কাস্টোমাররা খাবারটা আগেভাগে খেয়ে নেয়, যেন ফ্রেশ আর সুস্বাদু অবস্থায় খেতে পায় এবং আবার খাবারটা কিনতে আসে।

    এর মানে হলো, মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও কোনো খাবার খেলে তেমন কোনো সমস্যা নেই। সব খাবারের ক্ষেত্রে হয়ত বিষয়টি প্রযোজ্য না। পুরনো বিস্কুট, পাস্তা এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি দেরি করে খেলে খেতে একটু ভিন্নরকম লাগতে পারে, কিন্তু তাইবলে সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য সবসময় ঝুঁকিপূর্ণ এমনটা নাও হতে পারে। যদি না সেগুলো ফুলে ওঠে বা দাগ দাগ দেখা দেয়।

    কাকার ভাই খেলবেন বাংলাদেশের ক্লাবে

    আবার যেকোন খাবার নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় না রাখা হলে এক্সপায়ার ডেটের আগেই সেটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজে কম তাপমাত্রায় খাবার রাখলে ফুড পয়জনিংয়ের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলো সক্রিয় হতে পারে না। ফলে ফ্রিজে সঠিক প্রক্রিয়ায় খাবার রেখে দিলেও সেটা অনেকদিন পরেও খাওয়া সম্ভব। ফ্রিজে প্রায় পাঁচ সপ্তাহ ধরে ডিম ভালো থাকে, আর নষ্ট হয়ে গেলে গন্ধ শুঁকলেই বুঝতে পারবেন। এছাড়া খাবার নষ্ট হলে বাজে দুর্গন্ধ, শুকিয়ে যাওয়া কিংবা ছত্রাকের আক্রমণ দেখেও বোঝা যায়।

    মেয়াদোত্তীর্ণ বলা হলেও সেটি আদর্শ পরিমাপক পদ্ধতি নয়। আপনার নিজের যাচাই প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করাই বুদ্ধিমানের। সূত্র: টেড এড

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কী? খাবার বলতে বোঝায় মেয়াদোত্তীর্ণ লাইফস্টাইল
    Related Posts
    ডা.-আয়েশা-আক্তার

    জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতি সবচেয়ে নিরাপদ

    September 15, 2025
    অ্যালার্জি

    এই ফলগুলো খেলে হতে পারে অ্যালার্জি

    September 15, 2025
    যৌবন

    যৌবন ধরে রাখতে সবচেয়ে সেরা ও সহজ নিয়ম

    September 14, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বিডা চেয়ারম্যান

    ওয়ানস্টপ সার্ভিসেই হবে বাণিজ্যিক ভূমি নিবন্ধন: বিডা চেয়ারম্যান

    গুগল থেকে ইনকাম

    গুগল থেকে ইনকাম করার যত উপায়

    আমির খান

    ৩৭ বছর ধরে যে নীতি মেনে চলছেন আমির খান

    অভিনেত্রী স্বীকৃতি মজুমদার

    নতুন পরিচয়ে আসছেন স্বীকৃতি মজুমদার

    ডা.-আয়েশা-আক্তার

    জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতি সবচেয়ে নিরাপদ

    আইফোন এয়ারের ডিজাইনার আবিদুর

    আইফোন এয়ারের ডিজাইনার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কে এই আবিদুর

    Baseus Inspire XP1: Affordable Earbuds in a Competitive Market

    Baseus Inspire XP1: Affordable Earbuds in a Competitive Market

    Raspberry Pi Astronomy System Helps Stargazers

    Raspberry Pi Astronomy System Helps Stargazers

    Dodgers Place Will Smith on IL with Hand Injury

    Dodgers Place Will Smith on IL with Hand Injury

    ইলন মাস্ক

    ইংরেজদের অভিবাসন বিরোধী আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে যে বার্তা দিলেন ইলন মাস্ক

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.