বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : মিল্কিওয়ে ছায়াপথে রহস্যময় এক বস্তুর সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ঘণ্টায় প্রায় ১০ লাখ মাইল গতিতে ছুটে চলছে বস্তুটি। আর তাই মিল্কিওয়ে ছায়াপথে এ পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া কোনো বস্তুর সঙ্গে নতুন বস্তুর মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
নাসার ব্যাকইয়ার্ড ওয়ার্ল্ডস: প্ল্যানেট ৯ প্রকল্পে কাজ করছেন এমন বিজ্ঞানীরা এই বস্তুটি আবিষ্কার করেন। হাইপারবেলসিটি বস্তুটি একটি ছোট তারার সমান বা তার চেয়ে কম ভরের।
কয়েক বছর আগে, ব্যাকইয়ার্ড ওয়ার্ল্ডসের বিজ্ঞানী মার্টিন কাবাটনিক, থমাস পি. বিকল এবং ড্যান ক্যাসেলডেন একটি ক্ষীণ, দ্রুত গতিশীল বস্তু দেখতে পান। এই আবিষ্কারে বেশ অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটার্সে এই আবিষ্কারের বিষয়টি প্রকাশিত হয়। অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল লেটারসে নতুন এই বস্তুর তথ্যাদি প্রকাশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে গবেষণার সহ-লেখক হিসেবে ছিলেন নাসার সিটিজেন বিজ্ঞানীরা।
এই গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ব্যাকইয়ার্ড ওয়ার্ল্ডস: প্ল্যানেট ৯ দলের সদস্য অ্যাডাম বার্গ্যাসার, তিনি সান দিয়াগোর ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। সঙ্গে সহ-লেখক হিসেবে ছিলেন হান্টার ব্রুকস ও অস্টিন রথারমিচ। তাঁরা দুজনেই জ্যোতির্বিদ্যার শিক্ষার্থী এবং নাসার সিটিজেন বিজ্ঞানী হিসেবে জ্যোতির্বিজ্ঞানের ক্যারিয়ার শুরু করেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।