Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহাকাশের ঘ্রাণ কেমন, যা বলছেন মহাকাশচারীরা
    Research & Innovation বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মহাকাশের ঘ্রাণ কেমন, যা বলছেন মহাকাশচারীরা

    December 27, 20233 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : মহাকাশ চরে বেড়ানো মহাকাশচারীরা প্রায়ই ফিরে এসে পোড়া স্টেক (মাংস) ও পোড়া বারুদের গন্ধ পাওয়ার কথা বলেন। মহাশূন্যের গন্ধ কেন পোড়া জিনিসের মতো? আর কোথা থেকেই বা আসে এ গন্ধ?

    মহাশূন্যের গন্ধ

    ইসরায়েলের বার–ইলান বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞানী ওফেক বার্নহোল্টজ বিজ্ঞানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম লাইভ সায়েন্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মহাকাশ প্রায় পরম শূন্যস্থান। মহাকর্ষ বল বিহীন এবং তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে থাকার কারণে কোনো ধরনের সুরক্ষা ছাড়া উন্মুক্ত মহাকাশে কয়েক সেকেন্ডের বেশি কেউ বাঁচতে পারে না।

    নভোচারীরা এ কারণে মহাকাশযান, স্পেস স্যুট অথবা আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের ভেতরে থেকে নিজেকে রক্ষা করেন। এ কারণেই এখন পর্যন্ত কেউ সরাসরি মহাশূন্যের গন্ধ নিতে পারেননি।

    তবে নভোচারীরা উন্মুক্ত মহাকাশ থেকে মহাকাশযান বা আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে ফিরে আসার পর হেলমেট খুললেই অদ্ভুত এক ধরনের গন্ধ পান। তাঁদের সঙ্গীরাও মহাকাশযানের বায়ুরোধী দরজা খুলে আবার বন্ধ করার পরক্ষণেই একই ধরনের গন্ধ পাওয়ার কথা বলেন।

    ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার মহাকাশচারী ডমিনিক টনি আন্তোনেলি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের বাইরে বেরিয়েছিলেন। একে বলা হয় স্পেস ওয়াক। তিনি বলেন, ‘মহাশূন্যে অন্য যেকোনো গন্ধের চেয়ে ভিন্ন একটা গন্ধ আছে।’

    জৈব রসায়নবিদ ও ওমেগা ইনগ্রেডিয়েন্টের প্রধান কার্যনির্বাহী স্টিভ পিয়ার্স বলেন, ‘মহাকাশচারীরা প্রায়ই মহাকাশের গন্ধ গরম ধাতু, পোড়া কেক, পোড়া বারুদ বা ধাতুর ঝালাইয়ের গন্ধের সঙ্গে তুলনা করেন।’

    নাসার পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত ওমেগা ইনগ্রেডিয়েন্ট প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন মহাকাশচারীর সাক্ষাৎকার বিশ্লেষণ করে একটি বিশেষ সুগন্ধী তৈরি করেছে।

    সাবেক নাসা নভোচারী টমাস জোনস মহাকাশের এ গন্ধকে ওজোন গ্যাসের গন্ধের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আরেক নাসা নভোচারী ডন পেটিট নাসা ব্লগপোস্টে বলেছেন, মহাকাশের গন্ধ ধাতব। মনোরম মিষ্টি ধাতব অনুভূতি জাগায়।

    কিন্তু এ গন্ধ কোথা থেকে আসে?
    যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে মিশন কন্ট্রোলের স্পেস ওয়াকের ফ্লাইট কন্ট্রোলার মিরান্ডা নেলসন লাইভ সায়েন্সকে বলেন, ‘মহাকাশ প্রায় শূন্য হলেও পরম শূন্য নয়। এখানে কোনো ধরনের কণাহীন শূন্যতা নেই।’

    এ গন্ধের বেশ কয়েকটি ব্যাখ্যা রয়েছে বলে জানান নেলসন। এর মধ্যে একটি হলো— আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের আশপাশে ভাসমান অক্সিজেন। সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মি অক্সিজেন অণুকে ভেঙে দুটি অক্সিজেন পরমাণু মুক্ত করে। এ অক্সিজেন পরমাণুগুলো স্পেস স্যুট, বায়ুরোধী দরজার দেয়াল ও মহাশূন্যের সংস্পর্শে থাকা অন্যান্য বস্তুর গায়ে লেগে থাকে। এতে ওজোন তৈরির মতো রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু হতে পারে। আর সেখান থেকেই এমন গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে।

    নেলসন বলেন, ‘অন্যান্য মজার তত্ত্বের মধ্যে একটি হলো, এ গন্ধ নক্ষত্র বিস্ফোরণের সঙ্গে সম্পর্কিত।’ নক্ষত্র বিস্ফোরিত হলে এর থেকে গন্ধযুক্ত অণু তৈরি হয়। এটিকে বলা হয়, পলিসাইক্লিক অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন, যা সাধারণত কয়লা, খাবার, তেল ও অন্যান্য জিনিসে পাওয়া যায়। তবে এ দুটি ধারণার পক্ষে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক গবেষণা করা হয়নি।

    স্পেস ওয়াক প্রশিক্ষণ বাস্তবসম্মত করার জন্য নাসা ২০০৮ সালে স্টিভ পিয়ার্সকে মহাকাশচারীদের বর্ণনা অনুসারে একটি সুগন্ধী তৈরি করতে বলে, যা মহাকাশের গন্ধের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। মহাকাশ ভ্রমণের সময় নভোচারীরা যাতে অপ্রস্তুত বোধ না করেন সে লক্ষ্যেই এটি তৈরি করা হয়।

    স্টিভ পিয়ার্স নিজে কখনো মহাকাশে যাননি বা সুগন্ধী তৈরির সময় কোনো স্পেস স্যুটের গন্ধও পরীক্ষা করেননি। তিনি বলেন, ‘এর পরিবর্তে আমি মহাকাশচারীদের বর্ণনা অনুসারে কাজ করেছি। এর জন্য আমি নিজের জ্ঞান এবং সহজলভ্য ও নিরাপদ সুগন্ধী উপাদান ব্যবহার করেছি, যাতে একই ধরনের অনুভূতি তৈরি করা যায়।’

    সাদা ক্রপ টপ-মিনি স্কার্ট পরে নাচলেন ‘কাঁচা বাদাম গার্ল’ অঞ্জলি অরোরা, ভিডিও ভাইরাল

    এ গবেষণার পর পিয়ার্স একটি সুগন্ধি তৈরি করেন যা ‘ইউ ডি স্পেস’ নামে পরিচিত। ২০২০ সালে এটি বাজারে আসার পর সর্বাধিক বিক্রীত সুগন্ধীর স্থান দখল করে নেয়।

    পিয়ার্স বলেন, ‘সত্যি বলতে, মহাকাশের ঘ্রাণ অনেক কম মানুষই পেয়েছে, তাই এ ঘ্রাণের সঙ্গে বাস্তবতার মিল নিয়ে মন্তব্য করা কঠিন।’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    innovation research কেমন ঘ্রাণ প্রভা প্রযুক্তি বলছেন? বিজ্ঞান মহাকাশচারীরা মহাকাশের মহাশূন্যের গন্ধ
    Related Posts
    Honor

    শীঘ্রই লঞ্চ হতে পারে Honor Play 70 Plus, দেখুন প্রকাশ্যে আসা ডিটেইলস

    June 14, 2025

    খালি চোখেই ২ কিমি দূরের ছোট্ট অক্ষর পড়া যাবে, নতুন লেজার প্রযুক্তি আনছেন বিজ্ঞানীরা

    June 13, 2025
    Vivo T4 Lite 5G

    Vivo T4 Lite 5G : সাশ্রয়ী মূল্যে আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়া

    June 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ব্যবসা

    হাদিসের আলোকে ব্যবসা-বাণিজ্যে বরকত লাভের আমল

    এটিএম বুথ

    ‘সিলেটে কয়েকটি এটিএম বুথ ঘুরেছি, কোথাও টাকা পাইনি’

    ‘না’ বলা

    ছোটবেলা থেকেই সব কিছুতে হ্যাঁ নয়, ‘না’ বলাও শিখতে হবে

    ক্লাব বিশ্বকাপ

    আগামী রোববার পর্দা উঠছে ২১তম ক্লাব বিশ্বকাপের, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

    জিয়া

    প্রেসিডেন্ট জিয়া মানেই স্বাধীনতা, প্রেসিডেন্ট জিয়া মানেই বাংলাদেশ : সাবেক এমপি কালাম

    প্রতিশ্রুতি রক্ষা

    প্রকৃত মুসলমান প্রতিশ্রুতি রক্ষায় বদ্ধপরিকর

    Honor

    শীঘ্রই লঞ্চ হতে পারে Honor Play 70 Plus, দেখুন প্রকাশ্যে আসা ডিটেইলস

    আবহাওয়ার খবর

    আজকের আবহাওয়ার খবর: তাপমাত্রা ও বৃষ্টি যা জান গেলো পূর্বাভাসে

    জ্বালানি উপদেষ্টা

    বাসাবাড়িতে গ্যাস সরবরাহ চালু রাখা অপচয়ের সামিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

    এভারকেয়ার হাসপাতাল

    চাকরির সুযোগ দিচ্ছে এভারকেয়ার হাসপাতাল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.