Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    Bangla news
    Home পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা কাটবে কবে?
    জাতীয়

    পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা কাটবে কবে?

    Saiful IslamSeptember 15, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব পালন করছে এক মাসেরও বেশি হয়েছে। নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর পুলিশ কাজে ফিরলেও তাদের তৎপরতা খুব একটা দেখা যাচ্ছে না। যে কারণে রাজধানীসহ সারাদেশে অনেক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের খবর পাওয়া যাচ্ছে। গত কয়েক দিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় রাজনৈতিক হামলা, মাজার ভাঙা কিংবা বিভিন্ন সংঘাতেরও খবর পাওয়া যাচ্ছে।

    police

    সর্বশেষ শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে গোপালগঞ্জে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের এক কেন্দ্রীয় নেতা মারা গেছে। একই রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশকে চোরাগোপ্তা হামলা করে আহত করার মতো ঘটনাও ঘটেছে।

    গত এক সপ্তাহে রাজধানী ঢাকায় বিভিন্ন কোন্দলে আহত কিংবা ছিনতাইকারীদের হাতে আহতের সংখ্যাও কয়েক গুণ বেড়েছে বলে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো জানাচ্ছে। কেন বা কী কারণে এই ধরনের হামলা বাড়ছে সেটি নিয়ে কোনো উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না সরকারের পক্ষ থেকেও।

       

    সাবেক আইজিপি নুরুল হুদা বলেন, বিগত সরকারের পুলিশের কিছু কর্মকর্তার অনৈতিক বল প্রয়োগের কারণে সাধারণ মানুষের সাথে পুলিশের যে বিরূপ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সে কারণে সংকট রয়ে গেছে। এটা দূর করা না গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও অনেক সময় লাগবে।

    এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশ মহাপরিদর্শক কিংবা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাথেও কথা বলার চেষ্টা করা হয়েছে বিবিসি বাংলার পক্ষ থেকে। তবে এসব বিষয়ে তাদের কেউ কোনো ধরনের কথা বলেননি।

    বুধবার রাতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দিনরাত পরিশ্রম করছে।

    এসব ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকের বেশ সরব প্রতিক্রিয়াও দেখা যাচ্ছে।

    অনিরাপদ রাতের ঢাকা
    বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রকাশিত খবরে গত কয়েক দিন রাতের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়। এসব ঘটনায় আহত ও নিহতদের অনেকেই নেওয়া হয়েছিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

    গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর মুগদা এলাকায় কিছু যুবকদের মধ্যে সংঘর্ষে গুরুতর আহত কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে আনার পর মো. শাকিল নামে এক যুবককে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসকরা।

    চলতি মাসে ঢাকায় এমন বেশ কিছু জায়গায় ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে আহত ও নিহত হওয়ার খবরও মিলেছে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে।

    ঢাকা মেডিকেল কলেজে শুক্রবার রাত ৮টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ৫৮ জন আহত হয়ে ভর্তি হয়েছে বলে মেডিকেল কলেজ সূত্র জানিয়েছে।

    ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফারুখ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘বেশির ভাগই আহতরা রাতের বেলায় কিংবা শেষ রাতের দিকে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এদের মধ্যে কেউ নিজেদের মধ্যে সহিংসতায় আহত, কেউ ছিনতাইকারীদের হাতে যখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।’

    তিনি বলছিলেন, গত কয়েক দিনে এই পরিমাণ অনেকটা বেড়ে গেছে। তবে কেন বেড়েছে বা রাতের বেলায়ই কেন এত আহত হচ্ছেন সেটি নিয়ে কোনো ধারণা দিতে পারেননি। তবে বেশির ভাগ ঘটনা পরিকল্পিত বলে পুলিশের সদস্যরা ধারণা করছেন।

    বাড়ছে রাজনৈতিক হামলাও
    শুক্রবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জে বিএনপির সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এসএম জিলানীর গাড়িবহরে হামলায় একই কমিটির ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহত হন। ওই ঘটনায় অন্তত অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। বিএনপির অভিযোগ, গোপালগঞ্জের স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এই হামলা চালিয়েছে।

    শেখ হাসিনা সরকার পতনের এক সপ্তাহ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জায়গায় রাজনৈতিক হামলা, কিংবা পিটিয়ে মারার ঘটনা ঘটলেও মাঝে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে উঠেছিল। কিন্তু হঠাৎ করে রাজনৈতিক হামলা সংঘর্ষের ঘটনা বাড়ছে। এমনকি বিএনপির নিজেদের মধ্যেও কোথাও কোথাও কোন্দল ও সংঘর্ষের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু নিয়মিত এসব ঘটনা ঘটলেও পুলিশকে খুব একটা সরব ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে না কেন সেটি নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

    পুলিশ সদর দফতরের মুখপাত্র সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে প্রত্যেকটি ইউনিটকে খুব কড়াভাবে নির্দেশনা দেওয়া আছে। যেন কোনো ধরনের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ঘটনা না ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি শান্ত রাখতে কাজ করছে।’

    অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, গত দেড় দশকে পুলিশকে এতটা রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হয়েছে যে, পুলিশের সঠিক দায়িত্ব কী সেটা অনেক পুলিশই ভুলে গেছে। যে কারণে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংঘাত সহিংসতা চাইলেও পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।

    সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ নুরুল হুদা বিবিসি বাংলা বলেন, ‘যেখানে আইন না মানার চেষ্টা হচ্ছে, সেখানে এর বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে পুলিশকে। না হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগবে।’

    পুলিশ কতটা নিরাপদ
    শুক্রবার রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার জনপদ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছিলেন কনস্টেবল আশরাফ আলী। এসময় পেছন থেকে তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় কয়েকজন ব্যক্তি। তবে তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই পুলিশ সদস্যকে।

    অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন দায়িত্ব নিয়েছিল তখন পুরোপুরি কর্মবিরতিতে ছিল পুলিশ। পরে পুলিশের শীর্ষ পদসহ বিভিন্ন পদে রদবদল, বদলি করা হয়। কাজে ফিরতে পুলিশকে আলটিমেটাম দেওয়ার পর পুলিশের কিছু শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ কিছু চিহ্নিত অপরাধের সাথে জড়িত বাদে অনেকেই কাজে ফিরেছে।

    এমন অবস্থায় কোনো কারণ ছাড়াই পুলিশ কেন কেন টার্গেট হামলার শিকার হচ্ছে সেটি নিয়েও প্রশ্ন করেছেন সাবেক পুলিশ প্রধান মোহাম্মদ নুরুল হুদা। তিনি বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘যারা এ ধরনের অপরাধ করছে তাদের পেছনে উস্কানি থাকতে পারে। গোয়েন্দা সংস্থার কাজ হলো সেটি খুঁজে বের করা। পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা চালানো কোনো ভালো লক্ষণ নয়।’

    গত ৫ আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ঢাকাসহ সারাদেশের বেশির ভাগ থানায়ই হামলা হয়। এসময় অস্ত্র লুটপাটসহ পুলিশের সদস্যদের অনেকেও নিহত হয়েছে।

    এমন অবস্থায় কর্মবিরতির পর কাজে ফিরে ওই হামলাকে পুলিশ কীভাবে দেখছে? সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক ইনামুল হক সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘আমরা দেখছি বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটছে। আমরা এ বিষয়ে সতর্ক আছি। যারা ঘটাচ্ছে প্রত্যেককে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’

    তিন হাজারের বেশি লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে ৪ সেপ্টেম্বর থেকে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। যদিও সেই অভিযানে এখন পর্যন্ত মাত্র দেড়শোর মতো অস্ত্র উদ্ধার করা গেছে।

    মাজার ভাঙচুর ও সাম্প্রদায়িক হামলা
    গত দুই সপ্তাহে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় সুফি মাজার ভাঙার খবর পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও কোথাও মাজারে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইভেন্ট খুলেও মাজার ভাঙতে উৎসাহী করে তুলতে দেখা গেছে। এরই মধ্যে গত সপ্তাহে নারায়ণগঞ্জের দেওয়ানবাগ মাজারে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছে।

    কিন্তু হঠাৎ করে এমন মাজার ভাঙার ঘটনাগুলো কেন সামনে আসছে বা কারাই বা এগুলো ঘটাচ্ছে সেটি নিয়ে প্রশ্নও উঠছে। প্রতিবাদ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার ও শনিবার ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও কর্মসূচি পালন করতেও দেখা গেছে। যদিও বিভিন্ন জায়গায় এসব ঘটনার পর পুলিশের খুব একটা তৎপরতা চোখে পড়েনি।

    এমন অবস্থায় শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রেস উইং থেকে এ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের নজরে এসেছে যে, গত কয়েক দিন ধরে কিছু দুর্বৃত্ত দেশের সুফি মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা এবং সুফি মাজার সম্পর্কিত যেকোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং হামলার তীব্র নিন্দা জানায়।’

    এছাড়াও সম্প্রতি খুলনায় ইসলামের নবী মুহাম্মদকে কটূক্তি করার অভিযোগ তুলে হিন্দু সম্প্রদায়ের এক কিশোরের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনাও তৈরি হয়। বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় এ ধরনের ঘটলেও বর্তমানে পুলিশ এসব পরিস্থিতি কেন ঠিকভাবে সামাল দিতে পারছে না সেটি নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

    শনিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করার যেকোনো প্রচেষ্টা সরকার দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করবে। ধর্মীয় উপাসনালয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা রক্ষায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ওই বিজ্ঞপ্তিতে।

    নাজুক ট্রাফিক ব্যবস্থায় ভোগান্তি
    রাজধানীর ঢাকার যানজট বহু পুরোনো সমস্যা। অতীতের বিভিন্ন সময় এই সমস্যা সমাধানে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগকে হিমশিম খেতে হয়েছে। গত ৫ অগাস্ট সরকারের পরিবর্তনের পর এক সপ্তাহের বেশি সময় ট্রাফিক পুলিশের অনুপস্থিতিতে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করেছিল। তখন ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় কিছুটা শৃঙ্খলাও ফিরেছিল।

    গত আগস্টের মাঝামাঝি ট্রাফিক পুলিশ কাজে ফেরার সাথে সাথে রাস্তায় বেড়ে যায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। আগে থেকে যেসব প্রধান সড়কে রিকশা ও রাস্তায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধ ছিল সে সব রাস্তায় বিপুলসংখ্যক রিকশা ও অটোরিকশা চলাচলের কারণে রাস্তায় তীব্র যানজট দেখা যাচ্ছে। এমনকি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনালেও দেখা যাচ্ছে এসব অটোরিকশা।

    সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ নুরুল হুদা বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘যদি কেউ মনে করে স্বাধীন হয়েছি মানেই সব কিছু করতে পারবে সেটা ভুল। সবাইকে সবার আগে নিয়ম আর আইন মানতে হবে।’

    এর সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছে নতুন সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া উপস্থাপন করা। এসব দাবি নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো গ্রুপ রাস্তা আটকে আন্দোলন করছে। এতে তীব্র ভোগান্তিও তৈরি হচ্ছে। কিন্তু এসব ঘটনায় পুলিশ নিজে থেকে খুব একটা সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে দেখা যাচ্ছে না।

    পুলিশের সাবেক আইজি নুরুল হুদা বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘বিগত সরকারের পুলিশের কিছু কর্মকর্তার অনৈতিক বল প্রয়োগের কারণে সাধারণ মানুষের সাথে পুলিশের যে বিরূপ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, সে কারণে সংকট রয়ে গেছে। এটা দূর করা না গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও অনেক সময় লাগবে।’ -বিবিসি বাংলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কবে কাটবে নিষ্ক্রিয়তা পুলিশের
    Related Posts
    সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি

    ২০২৬ সালের যে তিন মাসে সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি নেই

    November 10, 2025
    সরকারি মেডিকেল কলেজের আসন

    সরকারি মেডিকেল কলেজের আসন কমাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

    November 10, 2025
    মোবাইল ব্যবহার

    পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহার নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

    November 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি

    ২০২৬ সালের যে তিন মাসে সরকারি চাকরিজীবীদের ছুটি নেই

    সরকারি মেডিকেল কলেজের আসন

    সরকারি মেডিকেল কলেজের আসন কমাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

    মোবাইল ব্যবহার

    পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহার নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

    নাজমুল করিম খান

    রাস্তা বন্ধ করে যাতায়াত, বরখাস্ত হলেন গাজীপুরের সেই পুলিশ কমিশনার

    উপদেষ্টা ফরিদা

    উপদেষ্টা ফরিদার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ

    NBR

    ব্যবসায়ীদের জন্য সুখবর দিল এনবিআর

    গুলিতে নিহত ব্যবসায়ী

    ঢাকায় দিনে-দুপুরে গুলিতে নিহত ব্যবসায়ীর ঘটনা নিয়ে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

    প্রেস সচিব

    আওয়ামী লীগ বিক্ষোভের চেষ্টা করলে আইনের সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ হবে : প্রেস সচিব

    স্বাধীনতা স্তম্ভ

    স্বাধীনতা স্তম্ভের সংশোধনীসহ ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

    নির্বাচন কমিশন

    সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কমিশন জিহাদ ঘোষণা করেছে: ইসি আনোয়ারুল

    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.