লাইফস্টাইল ডেস্ক : গরমকালে বাঙালির ডায়েট শাসন করে দই৷ মিষ্টি, ভাপা, টক-দইয়ের সাম্রাজ্যে বাঙালি একচ্ছত্র৷ বৈচিত্রের অভাব নেই৷
বাংলার আইকনিক হয়ে গিয়েছে মিষ্টি দই৷ মাছ, মিষ্টির সঙ্গে দই বাংলার সমার্থক৷ বাংলার বাইরে রান্নায় বা আলাদা ডিশ হিসেবে বেশি প্রচলিত টক দই৷
গরমে সব রকম দই বেশি খাওয়া হলেও রান্নার উপকরণ হিসেবে টক দইয়ের ব্যবহার অনেক বেশি৷ কিন্তু কোন দই বেশি উপকারী?
পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়ালের কথায়, মিষ্টি এবং টক দু’ রকম দইয়েই প্রোবায়োটিক আছে৷ এছাড়াও আছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য৷ পরিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে প্রোবায়োটিক৷
স্বাদের জন্য অনেকেই মিষ্টি দই বেশি পছন্দ করেন৷ কিন্তু পুষ্টিবিদদের মত, মিষ্টি দইয়ের চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর৷ টক দইয়ে চিনি না মেশানো পর্যন্ত শর্করা নামমাত্র৷
যাঁদের ডায়াবেটিস নেই এবং ব্লাড প্রেশার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে, তাঁরা মিষ্টি দই খেতে পারেন৷ অর্থাৎ ক্রনিক অসুখ না থাকলে মিষ্টি দই খাওয়া যেতে পারে৷ তবে স্বল্প পরিমাণে৷
মিষ্টি দই খেলে শরীরে ক্যালোরি বেড়ে যায়৷ এতে শরীরে ওজন এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণে বেড়ে যায়৷ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও টক দই বেশি উপকারী৷
জটিল ও ক্রনিক অসুখ থাকলে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে মিষ্টি দই৷ টক দইয়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই৷
জটিল ও ক্রনিক অসুখ থাকলে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে মিষ্টি দই৷ টক দইয়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই খেতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েই৷
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।