Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গণঅভ্যুত্থানে কে কাকে ‘মাস্টারমাইন্ড’ বলছে
    জাতীয়

    গণঅভ্যুত্থানে কে কাকে ‘মাস্টারমাইন্ড’ বলছে

    Saiful IslamOctober 5, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : কোটা সংস্কার দাবিতে একটি ছাত্র আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানের সৃষ্টি করে বাংলাদেশের পরাক্রমশালী সরকারের পতন ঘটায় মাত্র ৩৬ দিনে। সরকার পতনের দুই মাসের মাথায় এখন এ আন্দোলনের কৃতিত্বের দাবি নিয়ে কথা উঠেছে। আলোচনা হচ্ছে আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ কে বা কারা সেটি নিয়ে।

    নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ছাত্রদের বিশ্বমঞ্চে পরিচয় করে দেয়ার পর বিষয়টি নতুনভাবে সামনে এসেছে।

    জুলাই মাস থেকে কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া ছাত্রদের আন্দোলন শেষ পর্যন্ত এক গণ-আন্দোলনে রূপ নেয় এবং ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছাড়েন।

    অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে বিএনপি, জামায়াত এবং ইসলামপন্থী বিভিন্ন দলসহ একাধিক ছোট দলের নেতাদের বিভিন্ন সভা সমাবেশে আন্দোলনের কৃতিত্ব দাবি করতে দেখা যাচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে আন্দোলনে চার শতাধিক নেতাকর্মী জীবন দিয়েছেন বলেও দাবি করা হয়।

    রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির সারাদেশের নেতাকর্মীরা এ আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। ঢাকার চারপাশে সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ছাত্রদের সামনে রেখে মাঠের দখল নিয়ে সরকার পতনের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করা হয়।

    নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে আন্দোলনকারীদের পরিচয় করিয়ে দেন প্রধান উপদেষ্টা

    যাত্রাবাড়ী এলাকায় আন্দোলনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিলেন ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি মামুন খান। তিনি বলেন, এ আন্দোলনে সব শ্রেণির মানুষ মাঠে নেমেছিল। বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের ডাকে নেতাকর্মীরা মাঠে নানাভাবে সহযোগিতা করেছে, বিভিন্ন স্পটে নেতৃত্ব দিয়েছে। তাই কাউকে এককভাবে মাস্টারমাইন্ড বলা অনুচিত। এখানে মাস্টারমাইন্ড ইত্যাদি যে আলোচনাগুলো যারা করছে তারা নিজেদেরকে বিতর্কিত করছে, ছোটো করছে। এক্ষেত্রে আন্দোলনে নিজ দল ও নেতার ভূমিকা তুলে ধরে তার প্রশ্ন কিসের ভিত্তিতে কাকে মাস্টারমাইন্ড বলা হবে?

    “ঢাকাকে দশটা স্পটে ভাগ করা হয়েছিল। এটার মাস্টারমাইন্ড কে ছিল? এটার মাস্টারমাইন্ড ছিল আমাদের বিএনপি এবং তারেক রহমান। যেমন এই (যাত্রাবাড়ী) স্পটে আমি ছিলাম এবং আমাদের অনেক নেতাকর্মীরা এই স্পটে ছিল। একবারের জন্যেও আমরা চিন্তা করি নাই যে আমাকে শাহবাগে যেতে হবে, শহীদ মিনারে যেতে হবে। আমার স্পট আমাকে রাখতে হবে শেষ পর্যন্ত। প্রকৃতপক্ষে মাস্টারমাইন্ড বলতে হবে শহীদ সাইদকে, মুগ্ধকে, ছাত্রদলের আকরামকে।”

    আন্দোলনে চার শতাধিক নেতাকর্মী নিহতের দাবি করেছে বিএনপি

    জামায়াতের ইসলামীর নেতারাও বিভিন্ন সভায় ছাত্রদের পাশাপাশি দলটির অবদানকে সামনে আনছেন। আন্দোলনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতির আত্মপ্রকাশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি প্রকাশ করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

    অনেকে মনে করেন আন্দোলনে অবদান তুলে ধরা আর কৃতিত্ব জাহির করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির আত্মপ্রকাশ করেছে।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র শিবিরের সভাপতি মো. আবু সাদিক (কায়েম) বলেন, আন্দোলন যেন বিতর্কিত না হয় সেজন্য পরিচয় গোপন রেখেই তিনি আন্দোলনে সক্রিয়া ভূমিকা রেখেছেন। তবে তার রাজনৈতিক পরিচয় থাকার কারণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক তালিকায় তিনি ছিলেন না।

    আবু সাদিক বলেন, “এ আন্দোলনের শুরু থেকে, ৫ই জুন থেকে ৫ই অগাস্ট পর্যন্ত পলিসি মেকিং এবং মাঠ পর্যায়ে আন্দোলনের সাথে আমরা যুক্ত ছিলাম। এবং অন্যান্য যে ছাত্র সংগঠনগুলো ছিল ছাত্রদল, বামপন্থী যে ছাত্র সংগঠন সবাই এখানে যুক্ত ছিল।”

    বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা

    আন্দোলনের শুরুর দিকে তাদের টার্গেট ছিল কোটা সংস্কার করা বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, উনিশ তারিখের পর থেকে আপনারা দেখেন নয় দফা সামনে আসে, এই নয় দফার মধ্যেই কিন্তু একদফা ছিল।

    আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড প্রসঙ্গে সাদিকের বক্তব্য, “যারা শহীদরা আছে তারা হচ্ছে মূল মাস্টারমাইন্ড। এই শহীদদের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি। সকল ছাত্র সংগঠনের পরিকল্পনা ছিল, পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এ আন্দোলনের ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করেছে। এখানকার সকল সমন্বয়করা মাস্টারমাইন্ড ছিল। পাশাপাশি মাহফুজ আব্দুল্লাহ ভাইও একজন মাস্টারমাইন্ড ছিল।”

    এ আন্দোলনের গতিবিধি অনুযায়ী দুটি পর্যায়ে বিভক্ত ছিল। প্রথমটি কোটা সংস্কার আন্দোলন, পরের ধাপে হয় গণঅভ্যুত্থান।

    পনেরোই জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা এবং ষোলোই জুলাই রংপুরে আবু সাইদ হত্যার পর আন্দোলন ভিন্ন মাত্রা পায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ছাত্রদের হল ছাড়তে বাধ্য করার পর আঠারোই জুলাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নামে।

    পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলন শুরু হলেও এ আন্দোলনে এক পর্যায়ে নজিরবিহীন ভূমিকা রাখে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনে অংশ নেয়া শিক্ষার্থী, সমন্বয়ক এবং সংগঠনগুলো আন্দোলনের ‘মাস্টারমাইন্ড’ বলতে সারা দেশের ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অবদানের কথা স্বীকার করেন।

    ১৭ই জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের হল ছাড়তে বাধ্য করা হয়

    নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন সমন্বয়ক কাওসার হাবিব বলেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যখন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হল ছাড়া হয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হাল ধরে আন্দোলনের।

    “আন্দোলনের বড় স্টেকহোল্ডার কিন্তু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ছিল। আমাদের প্রগতি সরণিতে নর্থসাউথ, ব্র্যাক, ইস্টওয়েস্ট, আইইউবি, এআইইউবিসহ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আমাদের আন্দোলনকে মূলধারার আন্দোলনে নিয়ে যায় এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনের মাধ্যমে আসলে এই স্বৈরাচের পতন ত্বরান্বিত হয়। পরবর্তীতে সকল রাজনৈতিক দল সর্বস্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আন্দোলনে নেমে আসে।”

    ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস ইউল্যাবের শিক্ষার্থী, আন্দোলনের একজন সমন্বয়ক শ্যামলি সুলতানা বলেন, এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অবদান সবার আগে স্বীকার করতে হবে।

    “আমাদের তথাকথিত সমাজ ব্যবস্থায় এই যে নিম্ন-শ্রেণির পেশাজীবী মানুষ যাদেরকে বলা হয় তাদের অবদানের কথা কিন্তু আমরা বলি না। তাদের অবদান যদি না থাকতো এ আন্দোলন কখনো গণঅভ্যুত্থানে কিন্তু পরিণত হতে পারতো না।”

    “এই আন্দোলনটা সফল হতে সবচাইতে বেশি অবদান রেখেছে তারাই যারা রক্ত ঝরিয়েছে, শহীদ হয়েছে। কারণ তাদের রক্ত বা মৃত্যুর পরে যে অনুপ্রেরণা, যে সাহস, যে স্পৃহা আমাদের মধ্যে ছিল এটা মনে হয় না যে অন্য কোনো কারণে আমাদের মধ্যে আসতো।”

    জুলাই অগাস্ট অভ্যুত্থানের শুরুটা হয় সাধারণ ছাত্রদের ব্যানারে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়। ছাত্র নির্যাতের প্রতিবাদে মাঠে নামে দেশের আপামর জনতা, সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদে করে শিক্ষক, পেশাজীবীরা।

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, “সবমিলিয়ে এদেশের মানুষ ক্ষুব্ধ ছিল এ সরকারের উপর। একটা সুযোগ খুঁজেছিল এ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য। সেই ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য এদেশের মানুষ যখন একসাথে রাস্তায় নেমে এসেছে তখন সরকারের পতন ঘটেছে। এটা পরিকল্পিত ছিল না, কেউ মাস্টারমাইন্ডও ছিল না।”

    ৩৬ দিনের গণআন্দোলনের দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হয় ১৮ জুলাইয়ের পর। এ পর্যায়ে সরকারের ছাত্রদের ওপর হামলা মামলা ও গুলির পর ৯ দফা থেকে এক দফার আন্দোলন সৃষ্টি হয়। দেশের নারী পুরুষ নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ প্রতিবাদ করে। রাস্তায় নেমে আসে।

    মাসুদ বলেন, “এটার ক্রেডিট প্রধানত এদেশের মানুষ, এদেশের জনগণ, এদেশের ছাত্রসমাজ, এদেশের শ্রমিক, এদেশের নাগরিকদের। মানুষ নেতৃত্ব হিসেবে আমাদেরকেই গ্রহণ করেছে এবং আমাদের ডাকেই মানুষ রাজপথে নেমে এসেছে। এমনকি রাজনৈতিকদলগুলো আমাদের ডাকেই রাজপথে এসেছে। তারা সকল রাজনৈতিক দলকে একসাথে করে রাজপথে নামাতে ব্যর্থ হয়েছে, যার কারণে আমরা ষোলোটা বছর একটা স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী শাসনে শাসিত হয়েছি।”

    ছাত্র আন্দোলনকে সফল করতে অতীতের বিভিন্ন আন্দোলনের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রস্তুতি নেয় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা। চারটি লেয়ারে সমন্বয়কদের ভাগ করা হয়। প্রথম স্তরের ছাত্র নেতাদের গ্রেপ্তারের পর দায়িত্ব নেয় দ্বিতীয় স্তরের থাকা সমন্বয়করা। প্রস্তুত রাখা হয় তৃতীয় চতুর্থ স্তর। অভিনব কর্মসূচি এবং দফাভিত্তিক আন্দোলন কীভাবে এগুবে সেগুলো নির্ধারিত হয় নেপথ্যে থেকে।

    সমন্বয়করা বলেন, এ আন্দোলন থেকে সরকারের পতন ঘটানোর কোনো পরিকল্পনা শুরু থেকে ছিল না। তবে আন্দোলনে ব্যাপক প্রাণহানি এবং নির্যাতনের পর মানুষ যখন ক্ষুব্ধ হয় তখন এই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে পরিণত হয়।

    এ ব্যাপারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং বর্তমানে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, “একেবারেই এটা আমরা যারা স্টুডেন্টরা ছিলাম বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের, তারা সমন্বয় করেই এ আন্দোলন পরিচালনা করেছি। হ্যাঁ, এ আন্দোলনেতো বিভিন্ন শ্রেণিপেশার, দল-মতের, রাজনৈতিক বিভিন্ন সংগঠনের কর্মীরা কিন্তু অংশগ্রহণ করেছে। তার মানে এই না যে তাদের সাথে কোনো ধরনের যোগাযোগ বা কোনো ধরনের পরিকল্পনার ভিতর থেকে এই অভ্যুত্থান হয়েছে।” সূত্র : বিবিসি বাংলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কাকে কে গণঅভ্যুত্থানে বলছে মাস্টারমাইন্ড
    Related Posts
    ঝড়

    দেশের ৭ অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস

    August 21, 2025
    সেনাপ্রধান

    চীন সফরে গেলেন সেনাপ্রধান

    August 21, 2025
    ইলিশ

    ঢাকার বাজারে আজ ইলিশের কেজি কত?

    August 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Samsung Galaxy S24 Ultra

    Samsung Galaxy S24 Ultra : সম্পূর্ণ রিভিউ, স্পেসিফিকেশন ও ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা

    ফ্র্যাঙ্ক ক্যাপ্রিও

    যুক্তরাষ্ট্রের ‘মানবিক’ বিচারক ফ্র্যাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

    সাবধান

    ডাব খাওয়ার সময় ৫ বিষয়ে সাবধান থাকা জরুরী

    ঝড়

    দেশের ৭ অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস

    কনটেন্ট মনিটাইজেশন

    ফেসবুক কনটেন্ট মনিটাইজেশন পেতে মানতে হবে যেসব শর্ত

    এনসিপি

    এনসিপির একটি শ্রেণি আছে যারা যত অপরাধই করুক না কেন, তাদের শাস্তি হয় না

    স্বপ্ন

    স্বপ্ন আরও সহজে মনে রাখার সহজ ট্রিক আবিষ্কার করলো গবেষকরা

    মালয়েশিয়া

    ফের কলিং ভিসার কোটা উন্মুক্ত করছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

    পরকীয়া

    গবেষকদের মতে মানুষ পরকীয়া কেন করে

    মৌলিক বিধান

    ইসলামের মৌলিক বিধান মানা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আবশ্যক-অনিবার্য

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.