Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাংলা সন প্রবর্তন করেন কে, যেদিন থেকে শুরু গণনা
    জাতীয়

    বাংলা সন প্রবর্তন করেন কে, যেদিন থেকে শুরু গণনা

    Tarek HasanApril 13, 20243 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : একদিন পরই বাঙালির প্রাণের উৎসব, জাতীয় উৎসব, বাংলা নববর্ষ। নানা আয়োজনে পুরনোকে বিদায় করে ১৪৩১ বঙ্গাব্দকে বরণ করবে পুরো দেশ। এই বাংলা সন বা বঙ্গাব্দ ঠিক কীভাবে ও কখন প্রচলিত হয়েছিল তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারে না। তবে নানা পরোক্ষ প্রমাণে এবং গবেষণায় মনে করা হয়- সম্রাট আকবর বাংলা সন প্রবর্তন করেছিলেন।

    bangla

    এক সময় নববর্ষ পালিত হতো ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। কৃষিকাজ ঋতুনির্ভর হওয়ায় এ উৎসবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির। তাই ঐতিহাসিকভাবে কৃষক সমাজের সঙ্গে বাংলা সন এবং নববর্ষের একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। কেননা বাংলা সনের উৎপত্তি হয় কৃষিকে উপলক্ষ করেই।

    অনেক গবেষকের মতে, ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। বাংলা নববর্ষ পালনের সূচনাও হয় আকবরের সময় হতে। বাংলা বর্ষপঞ্জিটি প্রথমে তারিখ-ই-এলাহী বা ফসলি সন নামে পরিচিত ছিল। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ অথবা ১১ মার্চ এটি বঙ্গাব্দ নামে প্রচলিত হয়। আকবরের রাজত্বের ২৯তম বর্ষ, অর্থাৎ ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলা সন প্রবর্তিত হলেও তা গণনা করা হয় ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দের ৫ নভেম্বর থেকে। কারণ এদিন আকবর দ্বিতীয় পানিপথের যুদ্ধে হিমুকে পরাজিত করে সিংহাসনে আরোহণ করেন।

    আকবরের বিজয়কে মহিমান্বিত করে রাখার লক্ষ্যে সিংহাসনে আরোহণের দিন থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হলেও কৃষি কাজের সুবিধার্থে এবং কৃষকদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায়ে সুবিধার জন্যই মূলত সম্রাট আকবর বাংলা সন প্রবর্তন করেন।

    হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌরসনকে ভিত্তি করে বাংলা সন প্রবর্তিত হয়। বাংলা সন প্রবর্তনের আগে মুঘল সম্রাটরা রাজস্ব আদায়ে হিজরি বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করতেন। বাংলা সন প্রচলিত হওয়ার পর থেকে মুঘলরা জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়া পর্যন্ত পহেলা বৈশাখ পালন করতেন। কৃষকরাও নববর্ষ পালন করতেন যথেষ্ট আড়ম্বরভাবে| সেই সময় বাংলার কৃষকরা চৈত্র মাসের শেষ দিন পর্যন্ত জমিদার, তালুকদার এবং অন্যান্য ভূস্বামীদের খাজনা পরিশোধ করতেন। পরদিন নববর্ষে ভূস্বামীদের তাদের মিষ্টিমুখ করাতেন। এ উপলক্ষে তখন মেলা এবং অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো।

    বাংলা সনের জন্মলগ্ন থেকে নববর্ষের উৎসব বাংলার গ্রামীণ জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ফলে গ্রামের সাধারণ মানুষ এবং কৃষকদের কাছে দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়ায় খাজনার দায় পরিশোধের বিষয়টি না থাকলেও সামর্থ্য মতো সারা বছরের ধার-দেনা পরিশোধ করে নতুন বছরে নতুন জীবন শুরু করার অভিপ্রায় সব কৃষকের মনেই থাকে। তেমনি এক দায়মুক্ত মানসিক প্রশান্তিতে কৃষকরা নববর্ষে বাড়িঘর পরিষ্কার রাখে, কৃষি ও ব্যবহার্য সামগ্রী ধোয়ামোছা করে এবং সকালে স্নানাদি সেরে পুত পবিত্র হয়। এ দিনটিতে ভালো খাওয়া, থাকা ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে পারস্পরিক সম্প্রীতি বজায় রাখতে পারাকে তারা ভবিষ্যতের জন্য মঙ্গলজনক বলে মনে করেন। এদিন ঘরে ঘরে আত্নীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব এবং প্রতিবেশীদের আগমন ঘটে। মিষ্টি, পিঠা পায়েশসহ নানা লোকজ খাবার তৈরিরও ধুম পড়ে যায়। একে অপরের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় চলে।

    এছাড়া নববর্ষকে আরো উৎসবমুখর করে তোলে বৈশাখী মেলা। সর্বজনীন লোকজ এ মেলা অত্যন্ত আনন্দঘন ও উৎসবমুখর আমেজে উদযাপিত হয় দেশের বিভিন্ন গ্রাম-পল্লীতে। অবশ্য শহরাঞ্চলে এ মেলা বসে নগর সংস্কৃতির আদলে, ভিন্ন আমেজে।

    দেশের তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে নববর্ষ উদযাপিত হয় ভিন্ন আঙ্গিকে। বাংলা বছরের শেষ দু’দিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিন বর্ষবরণ উৎসব পালিত হয় এ তিন জেলায়। উপজাতিদের কাছে ধর্মীয় ও সামাজিকভাবে এটিই সবচেয়ে বড় উৎসব। প্রতি বছর আনন্দমুখর পরিবেশে পালিত এ উৎসবকে ত্রিপুরাতে বৈসুক, মারমার জনগণ সাংগ্রাই এবং চাকমা জনসাধারণ বিজু নামে আখ্যা দিলেও ঐতিহ্যবাহী এ উৎসবে সমগ্র পার্বত্য এলাকায় ‘বৈসাবি’ নামে পরিচিত।

    জয় এখন নামাজ পড়া শুরু করেছে: অপু বিশ্বাস

    বেসুক, সাংগ্রাই ও বিজু- এই নামগুলোর আদ্যাৰর নিয়েই ‘বৈসাবি’ শব্দের উৎপত্তি। বছরের শেষ দু’দিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিনই মূলত বর্ষবরণ উৎসব ‘বৈসাবি’ পালিত হয়। পুরনো বছরের বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণ উপলক্ষে জুমিয়া কৃষকসহ আপামর পাহাড়ি সম্প্রদায় সেই আদিকাল থেকেই তিন দিনব্যাপী এ বর্ষবরণ উৎসব পালন করে আসছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কে গণনা থেকে প্রবর্তন বাংলা যেদিন শুরু সন
    Related Posts
    প্রধান উপদেষ্টা

    শুল্কহার হ্রাসের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়: প্রধান উপদেষ্টা

    August 1, 2025
    বদরুদ্দীন উমর

    হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

    August 1, 2025
    আবহাওয়ার খবর বৃষ্টির

    আবহাওয়ার খবর: দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড় বৃষ্টির আভাস

    August 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Urboshi

    বিমানবন্দরে ব্যাগ হারিয়ে ভেঙে পড়েছেন উর্বশী রাউতেলা

    ChatGPT

    চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে মাসে $১০,০০০ আয়: কীভাবে সম্ভব?

    ট্রেন ভাড়া

    সমাবেশে যোগ দিতে ২০ কোচের ট্রেন ভাড়া করেছে ছাত্রদল

    সুগার ফ্রি ডেজার্ট

    সুগার ফ্রি ডেজার্ট:সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর চয়েস

    Samsung AI Bespoke Refrigerator 4-Door Flex

    Samsung AI Bespoke Refrigerator 4-Door Flex বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট

    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট: প্রাথমিক নির্দেশিকা

    Sony WF-1000XM6

    Sony WF-1000XM6 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    প্রেগন্যান্সি নিউট্রিশন চার্ট

    প্রেগন্যান্সি নিউট্রিশন চার্ট: গর্ভকালীন সুস্থতার চাবিকাঠি

    মিলেট রেসিপি

    মিলেট রেসিপি:সুস্থ জীবনের সহজ পথ

    Brak Bank

    ব্রাক ব্যাংকে কত মাসের এফডিআরে সুদের হার কত? রইল বিস্তারিত

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.