স্পোর্টস ডেস্ক : ফেলিপে মেলো’র কথা শুনে প্রশ্ন জাগাই স্বাভাবিক, এই হের্মান কানো কে আবার? আগে জেনে নেওয়া যাক, ব্রাজিলের হয়ে ২০১০ বিশ্বকাপ খেলা, ইউভেন্তস-ইন্তের-ফিওরেন্তিনার সাবেক ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার ফেলিপে মেলো হের্মান কানো-কে নিয়ে কী বলেছেন!
‘আমি জানি না স্কালোনির সমস্যা কোথায়। আমি ওর (হের্মান কানো) সঙ্গে খেলেছি। সে অসাধারণ একজন মানুষ। ফুটবল অসাধারণ কিছু মুহূর্তের খেলা, আর কানো আর্জেন্টিনার অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। ও মেসির পর আর্জেন্টিনার সেরা খেলোয়াড়। ওকে জাতীয় দলে ডাকতে হবে। একটা সুযোগ দিতে হবে। তা যদি একটা প্রীতি ম্যাচের জন্যও হয়, হোক। ও এমন একজন খেলোয়াড় যে অনেক কিছু করছে, অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছে। মেসি যদি এক নম্বর খেলোয়াড় হয়, কানো এর পরেই…’
টিএনটি স্পোর্টসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বর্তমানে ফ্লুমিনেন্সে খেলা এই ব্রাজিল তারকা সতীর্থ কানোকে নিয়ে এসব কথাই বলেছেন। কানো ফ্লুমিনেন্সেরই প্রধান স্ট্রাইকার। কানোর গোলেই সেদিন আর্জেন্টিনার ক্লাব বোকা জুনিয়র্সকে হারিয়ে দক্ষিণ আমেরিকার চ্যাম্পিয়নস লিগ খ্যাত কোপা লিবের্তাদোরেস জিতেছে। একটু ফ্ল্যাশব্যাকে গিয়ে তাঁর ক্যারিয়ার সম্পর্কে জেনে আসা যাক।
জ্বালানি খরচ বাঁচাতে ঠিক কত স্পিডে মোটরসাইকেল চালানো উচিত জেনে রাখুন
দেশ ছেড়েছেন সেই ২০১১ সালে। এরপর নিজ দেশ আর্জেন্টিনার কোনো ক্লাবে খেলার সুযোগ হয়নি। ইন্দিপেন্দিয়েন্তে মেদেয়িন, পাচুকা, লিওন, ভাস্কো দা গামার মতো লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের ক্লাবে খেলার পর ২০২২ সালে যোগ দিয়েছিলেন ব্রাজিলের ক্লাব ফ্লুমিনেন্সে। বয়স যত বেড়েছে, বেড়েছে গোল করার ক্ষুধা। তাঁর সে গোলক্ষুধাই কোপা লিবের্তাদোরেসের ফাইনালে কাঁদিয়েছে নিজের দেশকে।
কানোর জন্য আর যেন আর্জেন্টিনাকে কাঁদতে না হয়, সে কারণেই মেলোর এই প্রস্তাব!
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।