জুমবাংলা ডেস্ক : জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) ছাড়পত্র থাকার পরও যারা মালয়েশিয়া যেতে পারেনি, তাদের প্রকৃত সংখ্যা জানা জরুরি বলে মনে করেন অভিবাসন বিশ্লেষকরা। এই শ্রমিকদের অন্য কোন দেশে পাঠানো যেতে পারে বলে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
তবে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো ইচ্ছে করে শ্রমিক পাঠায়নি এমনটি নয় বলে মনে করেন জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বায়রা’র মহাসচিব আলীর হায়দার চৌধুরী।
জানা যায়, মালয়েশিয়া সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, ১৪টি দেশের কর্মীদের দেশটিতে গত ৩১ মে প্রবেশের শেষ দিন থাকলেও বাংলাদেশ থেকে যেতে পারেনি অনেক শ্রমিক।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সংখ্যা প্রায় ১৭ হাজার যাদের সবারই ছিলো জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর ছাড়পত্র। মালয়েশিয়া যেতে না পারা শ্রমিকদের মধ্যে ৩ হাজার জন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করেছে।
এ নিয়ে মঙ্গলবার এক প্রতিক্রিয়ায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, বিপুল সংখ্যক কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে না পারার কারণ খুঁজতে গঠিত তদন্ত কমিটিকে আরও সময় দেয়া হয়েছে।
তবে অভিবাসন বিশ্লেষকরা বলছেন, মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা শ্রমিকদের সঠিক সংখ্যা ও তথ্য জানা জরুরি।
বায়রা মহাসচিব আলীর হায়দার চৌধুরী বলেন, মন্ত্রণালয়ের তদন্তের পরই শ্রমিকদের মালয়েশিয়ায় যেতে না পারার প্রকৃত কারণ বেরিয়ে আসবে। সংকট সমাধানে মন্ত্রণালয়কে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেয়ার কথা বলছেন বায়রা মহাসচিব।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।