Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২ দেশে বাংলাদেশের পোশাক প্রত্যাহার
    জাতীয়

    যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২ দেশে বাংলাদেশের পোশাক প্রত্যাহার

    ronyNovember 5, 20235 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : পোশাকশিল্পের জন্য দুঃসংবাদ! দেশে দেশে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক। ‘স্বাস্থ্যঝুঁকির’ অজুহাতে এসব পোশাক বিক্রি বন্ধ করতে বাধ্য করা হচ্ছে বিক্রেতাদের। চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২টি দেশে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।

    পোশাকশিল্প

    সর্বশেষ ঘটনাটি ঘটেছে কানাডায়। দেশটির সরকার বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া জর্জ ব্র্যান্ডের ২ লাখ ১৬ হাজারের বেশি পোশাক ক্রেতাদের কাছ থেকে ফেরত নিতে বলেছে বৈশ্বিক চেইনশপ ওয়ালমার্টকে।

    এসব পোশাকের ব্যাপারে কানাডার স্বাস্থ্য বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে বলেছে, জর্জ ব্র্যান্ডের রাতে পরার পোশাকের জিপারের বর্ধিতাংশ ভেঙে যেতে পারে এবং পায়ের ও গলার গ্রিপ বারবার ধোয়ার ফলে চেপে যেতে পারে, যা ওই পোশাক পরা ব্যক্তির দম বন্ধ হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।

    গত ৩ অক্টোবর কানাডা সরকার সে দেশের সরকারি ওয়েবসাইটে এ ব্যাপারে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে এরই মধ্যে বিক্রি হয়ে যাওয়া জর্জ ব্র্যান্ডের এসব পোশাক ওয়ালমার্টে ফেরত দেওয়ার জন্য গ্রাহকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

    ওয়ালমার্টে বিক্রির জন্য জর্জ ব্র্যান্ডের এই পোশাকগুলো তৈরি হয়েছে গাজীপুরের ইউনিক ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি কারখানায়।

    ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মাসের দিকে পোশাকগুলো সরবরাহ দেওয়া হয়।

    প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘কানাডায় ওয়ালমার্টকে সরবরাহের জন্য সিঙ্গাপুরভিত্তিক বায়িং হাউস পিডিএস-ফারইস্ট লিমিটেড আমাদের কাছে যে মান ও গুণের পণ্য চেয়েছিল, আমরা তাদের সেই মানের পণ্য সরবরাহ করেছি। এখানে যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, সেটি পিডিএস থাকতে পারে, এখানে আমাদের কোনো দায় নেই।’

    বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে অর্থনৈতিক ও আর্থসামাজিক নীতি সহায়তা প্রদান করা সংস্থা অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) তথ্যমতে, কানাডা ছাড়াও চলতি ২০২৩ সালে ১১টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া পোশাক উঠিয়ে নিতে বাধ্য করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো। এর কারণ হিসেবে একেক দেশে একের ধরনের অজুহাত তুলে ধরা হয়েছে। আবার অনেক দেশে বিক্রীত পোশাক গ্রাহকদের কাছ থেকে ফেরত নিয়ে তাদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ওইসিডির তথ্যে দেখা যায়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশি তৈরি পোশাকের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনেছে, সেগুলোর মধ্যে আছে পোশাক পরার কারণে শ্বাসরোধ ও আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা, ঢিলেঢালা হওয়ার কারণে আগুনের সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি, পোশাকে অতিমাত্রায় রাসায়নিক পদার্থ থাকা, আগুন প্রতিরোধী মান নিশ্চিত না হওয়া প্রভৃতি।

    এই বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহীদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘আমি এই ব্যাপারে জানি না। নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো যেসব অভিযোগ করেছে, সেগুলো আমাদের দিক থেকে হয়নি।’

    শহীদউল্লাহ আজিম আরও বলেন, ‘পোশাক জাহাজে ওঠার আগে তৃতীয় পক্ষ দিয়ে ল্যাব টেস্ট করা হয়। যদি কোনো ক্ষতিকর পদার্থ থাকে, তাহলে সেটা বায়াররা নিত না। পোশাকের সাইজসহ কাপড়ের বিষয়গুলো ক্রেতার দেওয়া বিবরণ অনুসারে করা হয়।’

    ওইসিডির তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটে দেখা যায়, বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া পোশাক জনস্বার্থে বাজার থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনা আগেও ঘটেছে। ২০২২ সালে এই রকম ঘটনা ঘটেছে চারবার এবং ২০২১ সালে পাঁচবার। আর চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১২টি ঘটনা ঘটেছে।

    এ বছর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক বিক্রি বন্ধ করা হয়েছে এবং গ্রাহকদের ফেরত দিতে বলা হয়েছে—এমন দেশগুলোর মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, অস্ট্রিয়া, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, লিথুয়ানিয়া, এস্তোনিয়া, বুলগেরিয়া ও সাইপ্রাস।
    এই দেশগুলোতে ছয়টি বৈশ্বিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের তৈরি পোশাক ক্রয় করে। ব্র্যান্ডগুলো হলো জর্জ, টার্টলডোব লন্ডন, স্পোর্টল্যান্ড, টার্গেট অস্ট্রেলিয়া, বাচ্চাদের পোশাক বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান কিকি অ্যান্ড কোকো, মাগলিয়া ব্যামবিনো, রেট্রো জিনস, ব্রোকার্স অ্যাথলেটিক, যুক্তরাষ্ট্রের সেলফি ক্র্যাফ্ট কোম্পানি এবং সাইপ্রাসের একটি কোম্পানি।

    ফ্যাশন ব্র্যান্ড টার্টলডোব লন্ডন বাংলাদেশ থেকে শিশুদের পরার জন্য পায়জামা নিয়ে যায়। কিন্তু এই পোশাকে ধাতুর তৈরি বোতাম আছে, যা ছিঁড়ে যেতে পারে। এই বোতাম শিশুরা মুখে দিলে নিশ্বাস আটকে যেতে পারে। বিষয়টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা রেজিস্ট্রেশন, ইভালুয়েশন, অথরাইজেশন অ্যান্ড রেস্ট্রিকশন অব কেমিক্যালের (আরইএসিএইচ) নজরে এনেছে স্লোভাকিয়া। আরইএসিএইচ পরে খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানকে বিক্রি বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে। বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে শিশুদের এসব পায়জামা বিক্রি বন্ধ রেখেছে।

    অন্যদিকে স্পোর্টল্যান্ডের আমদানি করা শিশুদের হুডির (মাথা ঢাকা পোশাক) বিষয়ে বলা হয়েছে, পোশাকে যে দড়ি আছে, তা শিশুরা বিভিন্ন কাজ করার সময় গলায় আটকে গিয়ে নিশ্বাস নিতে সমস্যা হবে। আরইএসিএইচের নির্দেশে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাজার থেকে এই হুডি তুলে নিয়েছে।

    স্পোর্টল্যান্ডের আরেকটি পণ্য জাম্পারও শিশুদের ব্যবহারের বিষয়ে একই অভিযোগ এনে বাজার থেকে তুলে নেওয়ার আদেশ দিলে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান পণ্যগুলো তুলে নেয়।

    অন্যদিকে টার্গেট অস্ট্রেলিয়া দেশটির নিয়ন্ত্রক সংস্থা অস্ট্রেলিয়ান কম্পিটিশন অ্যান্ড কনজ্যুমার কমিশনের অনুরোধে বাংলাদেশ থেকে নেওয়া পায়জামা সেট, ডিজনি ব্যাম্বি পায়জামা সেট বিক্রি করে ফেলার পরও ক্রেতাদের কাছ থেকে ফেরত নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কারণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বলেছে, পায়জামাগুলো ঢিলেঢালা হওয়ার কারণে তাপ ও গরমের সংস্পর্শে আসার ফলে আগুন লেগে যেতে পারে।

    প্রায় একই ধরনের অভিযোগ তুলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৯টি দেশ তাদের বাজার থেকে বাংলাদেশি বিভিন্ন পোশাক তুলে নিয়েছে।

    বাংলাদেশের তৈরি পোশাক নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নিয়ন্ত্রক সংস্থা যে নির্দেশ দিয়েছে, তা নিয়ে রীতিমতো বিস্মিত বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, এখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে একটা ঘাপলা আছে। বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানির আগে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে গুণগত মান পরীক্ষা করা হয়।

    চঞ্চল ভাইকে আগে কখনও এভাবে পর্দায় দেখা যায়নি : ফারিণ

    পোশাকে কোনো রাসায়নিক পদার্থ ও জীবনের জন্য হুমকি আছে—এমন কোনো কিছুর উপস্থিতি পাওয়া গেলে ক্রেতারা নিশ্চয়ই জাহাজীকরণের আদেশ দিত না। এখন পণ্য বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর ফেরত দিতে বলাটা খুবই সন্দেহজনক। এর পেছনে অন্য কিছু থাকতে পারে।’

    সূত্র : আজকের পত্রিকা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ১২ দেশে পোশাক পোশাকশিল্প প্রত্যাহার বাংলাদেশের যুক্তরাষ্ট্রসহ
    Related Posts
    বিএসএফ

    সীমান্তে আরও ১৫ জনকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ

    July 5, 2025
    অ্যাটর্নি জেনারেল

    আ.লীগকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতাকারীরাও অপরাধী: অ্যাটর্নি জেনারেল

    July 5, 2025
    দলিল

    জমির দলিলে ভুল হলে সহজে সংশোধনের উপায়

    July 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ রিলিজ, গল্পে সম্পর্কের নতুন মোড়!

    মোবাইল ফোনের ক্ষতি ও প্রতিকার

    মোবাইল ফোনের ক্ষতি ও প্রতিকার:জরুরি নির্দেশিকা

    Boy

    ডেলিভারি বয় সেজে তরুণীর বাসায় হাজির, তারপর যা ঘটল

    শিশুদের ইসলামিক শিক্ষা

    শিশুদের ইসলামিক শিক্ষা: কেন এটি অপরিহার্য?

    ওয়েব সিরিজ

    Jaghanya Gaddar: রোমান্স আর প্রতিশোধের গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ এটি!

    Saif

    ১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

    দৈনিক সুরা মুখস্থ করার পদ্ধতি

    দৈনিক সুরা মুখস্থ করার পদ্ধতি: সহজ উপায়

    অনলাইন শপিংয়ের সতর্কতা

    অনলাইন শপিংয়ের সতর্কতা: নিরাপদ কেনাকাটার টিপস

    চালের দাম

    শিগগিরই চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে : খাদ্য উপদেষ্টা

    ওয়েব সিরিজ

    রিলিজ হল রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.