জুমবাংলা ডেস্ক : শোভন-রাব্বানী যে অপকর্ম করেছে তা গর্হিত এবং এটা একটি ফৌজদারী অপরাধ। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ তদন্ত হবে এবং আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। যদি তারা দোষী সব্যস্ত হয়, আইন তাদের নিজস্ব গতিতে চলবে। গতকাল আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে এরকম অভিমতই ব্যক্ত করা হয়েছে।
একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা হয়েছে। সেই সব প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, শোভন-রাব্বানী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে গিয়ে কমিশন চেয়েছিলেন। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে তথ্য প্রমান রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলে, কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে শোভন-রাব্বানীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার কথাও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ ব্যাপারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার নির্দেশ দিবেন বলেও জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এ কারণেই শোভন- রাব্বানীকে সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো। খুব শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সূত্র : বাংলা ইনসাইডার
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।