Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home আওয়ামী লীগ করলে যে ১০টি কাজ করা যাবে না
    জাতীয়

    আওয়ামী লীগ করলে যে ১০টি কাজ করা যাবে না

    mohammadSeptember 25, 20195 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : সাম্প্রতিক অভিযানে আওয়ামী লীগ শুধু ধরপাকড় নয় বরং দলকেও শুদ্ধ করতে চায়। দলের মধ্যে একটা শুদ্ধাচার নীতি বা কৌশল প্রণয়ন করতে চায়। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে দেশে তোলপাড় চলছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিভিন্ন ছোটবড় নেতার বাড়ি কিংবা অফিসে অভিযান চালাচ্ছে। উদ্ধার করছে কোটি কোটি টাকা।

    images (2)জাতির পিতার আদর্শে গড়া একটি সংগঠনের জন্য এরকম কলঙ্ক দুর্ভাগ্যজনক বলে মনে করছে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা। এজন্যই আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা মনে করছে যে, আওয়ামী লীগের ভিতরে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। একজন সংগঠনের নেতাকর্মী কি করতে পারবেন কি করতে পারবেন না সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট গাইড লাইন থাকা দরকার। এজন্যই আগামী কাউন্সিল অধিবেশন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ একটি শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করছে। এই শুদ্ধাচার কৌশল অনুসরন না করলে দলের ভিতর তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কোন দল থেকে কে এসেছেন তার হিসেব করে এখন লাভ নেই। বড় কথা হচ্ছে তারা আওয়ামী লীগার এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যখন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে তখন তারা আওয়ামী লীগপন্থী। তিনি বলেন, এই বাস্তবতায় আমাদের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। কি করা যাবে কি করা যাবে না এই সম্বন্ধে নেতাকর্মীদের সুষ্পষ্টভাবে নির্দেশনা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের কাউন্সিল উপলক্ষে গঠিত একটি উপকমিটিকে এই শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ণের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একজন যুগ্ন সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে এই কমিটি ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিকভাবে ১০ টি বিষয়কে চিহ্নিত করেছে যে বিষয়গুলোর সঙ্গে জড়িত থাকলে একজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। তিনি আওয়ামী লীগ করতে পারবেন না।

    এই ১০টি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে:

    ১. কমিটি বাণিজ্য করা যাবে না:
    গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কমিটি বাণিজ্য। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। টাকার বিনিময়ে অযোগ্য সুবিধাবাদী এবং সন্ত্রাসী টেন্ডারবাজদের কমিটিতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। তারা কমিটির পরিচয় ব্যবহার করে অপকর্ম করেছে। এই কমিটি বন্ধ করা হবে। শুধুমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে অথবা কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনায় কমিটি গঠন করা হবে। কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ২. কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন ছাড়া সংগঠনে কাউকে নেওয়া যাবে না:
    দেখা যাচ্ছে যে, আওয়ামী লীগের যে সমস্ত নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তার একটি বড় অংশই হাইব্রিড। তারা বিভিন্ন দল থেকে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করেছে। অনুমোদন ছাড়া দলে সুবিধাবাদীরা জায়গা করে নিয়েছে। এটা বন্ধের জন্য আওয়ামী লীগের নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন ছাড়া কাউকে দলে নেওয়া যাবে না।

    ৩. টেন্ডারের জন্য তদবির করা যাবে না:
    টেন্ডার বাণিজ্য আওয়ামী লীগের বড় মাথা ব্যাথার কারণ হয়েছে। ক্ষমতায় থাকার কারণে আওয়ামী লীগের একটি বড় অংশের নেতাকর্মীরা টেন্ডার বাণিজ্যের দিকে ঝুঁকেছেন। প্রভাব বিস্তার করে টেন্ডার বিক্রী করে দেওয়া বা কাজ না করার একটি প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। এজন্যই আওয়ামী লীগ তার নতুন নীতিমালায় নির্দেশনা দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, টেন্ডারের জন্য কারো কাছে তদ্বির করা যাবে না। তবে অবশ্যই বৈধ ব্যবসা করা যাবে। যোগ্যতার ভিত্তিতে টেন্ডারের কাজ পেলে কোন অসুবিধা নেই।

    ৪. উন্নয়ন কাজে হস্তক্ষেপ করা যাবে না:
    দেখা গেছে অনিয়মের সূত্রপাত হয় বিভিন্ন স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়নগুলোতে তারা হস্তক্ষেপ করে। তখন প্রশাসন বাধ্য হয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্ব ওই নেতাকে কাজ দিয়ে বড় রকম কমিশন হাতিয়ে নেয়। এটা বন্ধ কারার জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জন্য উন্নয়নকাজে প্রশাসনের উপর হস্তক্ষেপকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।

    ৫. আটক ব্যক্তির জন্য থানায় তদবির করা যাবেনা:
    আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের একটা বড় অশুভ প্রবণতা দেখা দিয়েছে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ছিনতাইকারীদের জন্য থানায় তদবির করা এবং এখান থেকে আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী বড় অংকের টাকা উপার্জন করে বলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে অভিযোগ গেছে। সেই জন্যই আওয়ামী লীগ নতুন নীতিমালায় নির্দেশনা দিচ্ছে আটক ব্যক্তির জন্য থানায় তদবির করা যাবেনা।

    ৬. নিয়োগ বাণিজ্য:
    আওয়ামী লীগের বড় মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য। পুলিশের কনস্টেবল থেকে শুরু করে সর্বস্তরের নিয়োগের জন্য আওয়ামী লীগের ছোট বড় সব পর্যায়ের নেতারাই তদবির করে থাকেন এজন্য নিয়োগে তদবির নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

    ৭. মাদক ব্যবসা বা মাদক সেবীদের প্রশ্রয় দেওয়া যাবেনা:
    সারাদেশের আইন প্রযোগকারী সংস্থার পাঠানোর তথ্যের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে মাদকসেবী এবং মাদক ব্যবসায়ীরা এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে ও মদদে। এজন্য মাদকসেবী এবং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কারও সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সম্পর্ক রাখতে পারবেনা।

    ৮. সন্ত্রাসী হিসাবে মামলা আছে এমন কাউকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবেনা:
    আওয়ামী লীগের নেতারা বিশেষকরে উচ্চ পর্যায়ের নেতারা যারা এমপি-মন্ত্রী হয়েছেন তাদের প্রভাব বিস্তার করার জন্য এবং শক্তিমত্তা প্রদর্শন করার জন্য সন্ত্রাসী পালেন এবং এজন্য আওয়ামী লীগ তার শুদ্ধাচার কৌশলে বলছে, সন্ত্রাসী হিসাবে মামলা আছে এমন কাউকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবেনা।

    ৯. জঙ্গিবাদ:
    আওয়ামী লীগের একটা বড় সমস্যা জঙ্গিবাদ। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে যেন জঙ্গিবাদ লালন না হয় এজন্য আওয়ামী লীগ তার শুদ্ধাচার কৌশলে বলেছে জঙ্গীবাদের জড়িত অভিযুক্তদের পক্ষে কোন রকম তৎপরতা করা যাবেনা।

    ১০. নারী নির্যাতন কিংবা যৌন হয়রানি:
    এধরনের অপতৎপরতার সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোন পর্যায়ের কর্মী বা নেতা থাকতে পারবেনা। দলের ভিতর তার বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা বলেছেন, আগামী কাউন্সিরের আগে স্থানীয় পর্যায়ে সম্মেলন গুলো হবে এই সম্মেলনে দশটি নীতি সুনির্দিষ্ট ভাবে বসানো হবে এবং যারাই এই দশটি নীতি লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

    সূত্র : বাংলা ইনসাইডার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ডিএনসিসি কাপ

    ‘জুলাই স্মৃতি ডিএনসিসি কাপ ২০২৫’ আয়োজন করবে ডিএনসিসি

    August 8, 2025
    জমির দলিল

    সরকারের নতুন নির্দেশনায় জমির দলিল উঠাবেন যেভাবে

    August 8, 2025
    Teacher

    প্রাথমিক শিক্ষকরা পাচ্ছেন ১১তম গ্রেড, বেতন বাড়বে কর্মকর্তাদেরও

    August 8, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ডিএনসিসি কাপ

    ‘জুলাই স্মৃতি ডিএনসিসি কাপ ২০২৫’ আয়োজন করবে ডিএনসিসি

    Honor 400 5G

    Honor 400 5G Launches with 200MP Camera & Google AI: Mid-Range Game Changer?

    Taylor Swift: Mastering Musical Story telling and Global Influence

    Taylor Swift: How One Artist Redefined Music and Moved the World

    মির্জা ফখরুলের সঙ্গে

    মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের মতবিনিময়

    Tarek

    নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

    পদত্যাগ

    ভাড়াটিয়া বিতর্কে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলীর পদত্যাগ

    Alien: Earth Cast Advocates for Iconic Franchise Character Returns

    Alien: Earth Cast Wants Ash and Kane in the Show, Showrunner Teases Future Crossover Possibilities

    UK Court Rejects Sexomnia Defense in Confessed Abuser Case

    Leicester Man’s Sexomnia Defense Crumbles: Dean Final Jailed for 15 Years in Landmark Case

    ইয়ারবাড

    ইয়ারবাড কি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়, যা বলছে বিজ্ঞান

    Ibiza Final Boss Crowned Internet's Viral Hero

    Ibiza Final Boss Revealed: Newcastle Man Jack Kay’s Viral Dance Floor Takeover

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.