বাংলাদেশে আজ শুক্রবার সকালে ভূমিকম্পে যে তীব্র ঝাঁকুনি হয়েছে, তা এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে জানিয়েছেন ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার।

শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকালে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ইউরোপিয়ান সিসমোলোজিক্যাল সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬।
শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৭। উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মাধবদী। ভূমিকম্পটিকে মাঝারি মাত্রার বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অন্যদিকে, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা বলছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৫। কেন্দ্রস্থল নরসিংদী থেকে ১৪ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে। গভীরতা ১০ কিলোমিটার।
ভূমিকম্পের সময় ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই আতঙ্কে ঘর থেকে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। ভূমিকম্পটি কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী ছিল।
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাসহ আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



