জুমবাংলা ডেস্ক : ‘ফজলে হাসান আবেদকে আমি চিনি, তার স্ত্রী আমাদের আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। আমি প্রথমবার যখন সরকারে আসি, তখন আমিই তাকে অনুরোধ করেছিলাম একটা ইউনিভার্সিটি করতে এবং ব্যাংক তাকে আমি দিয়েছিলাম। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এবং ব্র্যাক ব্যাংক আমিই অনুরোধ করে তাকে করিয়েছিলাম।’
আজ বৃহস্পতিবার নতুন বছরে জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদসহ বিশিষ্টজনদের মৃত্যুতে জাতীয় শোকপ্রস্তাবের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্র্রী তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্যাংকের জন্য স্যার ফজলে হাসান আবেদের দক্ষতার কথা তার জানা ছিল। তিন বলেন, ‘আমি জানতাম তার এই দক্ষতার কথা। তিনি এনজিও করতেন, কিন্তু তার কাজের ফলে সারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছিল।’
ফজলে হাসান আবেদের মৃত্যুর কিছুদিন আগের স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঠিক মৃত্যুর কিছুদিন আগে তিনি আমার সঙ্গে দেখা করেন। আমার খুব অবাক লাগে, তিনি নিজেই বলছিলেন, আমিতো (আবেদ) বেশিদিন বাঁচবো না। আমার সব কাজ আমি সবাইকে বুঝিয়ে দিয়ে যাচ্ছি। আমার মেয়েকেও আপনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে গেলাম। এমন একজন অমায়িক মানুষ ছিলেন তিনি। তিনি যথেষ্ট সম্মান আমাদের দেশের জন্য বয়ে নিয়ে এসেছেন।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।