Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home আমাদের আসলে কখনো সংসারই করা হয়নি: শবনম ফারিয়া
    বিনোদন

    আমাদের আসলে কখনো সংসারই করা হয়নি: শবনম ফারিয়া

    December 20, 20215 Mins Read

    বিনোদন ডেস্ক: আলোচিত অভিনেত্রী শবনম ফারিয়ার একটি ফেসবুক পোস্ট ঘিরে গত কয়েক দিন ধরে আলোচনা হচ্ছে। ওই পোস্টে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেন তিনি।

    সাবেক স্বামী হারুনুর রশীদ অপুর বিরুদ্ধে শবনম ফারিয়ার অভিযোগ— তিনি তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন। রাগারাগির একপর্যায়ে হাতাহাতিও হয় দুজনের মধ্যে। এতে শবনমের হাতের আঙুল ভেঙে যায়। নায়িকার এই পোস্টের পর তোলপাড় শুরু হয়। শবনমের ভক্ত-শুভানুধ্যায়ী ও সহকর্মীরা এ ঘটনার নিন্দা জানান এবং তার সাবেক স্বামীর বিচার দাবি করেন।

    অপু অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি গণমাধ্যমের কাছে দাবি করেছেন, শবনমের অভিযোগ পুরোপুরি মিথ্যা।

    অপুর এ বক্তব্য প্রচার হওয়ার পর সাংবাদিকরা শবনম ফারিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করেও তাকে পাচ্ছিলেন না।

    রবিবার রাতে হঠাৎ শবনম ফারিয়া তার ভ্যারিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ একটি পোস্ট দেন। যেখানে তিনি নিজের সম্মান রক্ষার্থে বিষয়টি নিয়ে আর এগোতে চান না বলে উল্লেখ করেন। পাশাপাশি তার জীবনের কোনো বিষয়ের সঙ্গে অপুকে না টানার অনুরোধ করেছেন শবনম।

    শবনম ফারিয়ার পোস্টটি হবহু তুলে ধরা হলো—

    ‘এতদিন পর এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলা আমার জন্য বিব্রতকর। কিন্তু এত সংবাদকর্মী ভাইদের কল। কয়দিন ফোন বন্ধ করে রাখব? তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু কথা বলতে হচ্ছে…
    প্রথমত আমি একটা পোস্ট শেয়ার করেছিলাম, যেখানে আমি কিছুটা আবেগের বসে ব্যক্তিগত একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলাম। শেয়ার করাটা সমস্যা না, সমস্যা হলো— আমার পর্দার বাইরের জীবন এত সাধারণ কিংবা আমার পরিবার এবং চারপাশের মানুষ আমাকে এতই সাধারণভাবে ট্রিট করে আমি হয়তো বুঝি না যে, আমিও সম্ভবত ‘তারকা তালিকায়’ পড়ি এবং আমার একটা কথা নিয়ে আলোচনা হয়! সম্ভবত সে জন্যই প্রায়ই কিছুটা ব্যক্তিগত কথা লিখে ফেলি।

    মূল কথায় আসি— আমি আমার সেই পোস্টে কোনোভাবেই কোনো ব্যক্তিকে নিয়ে অভিযোগ করিনি। সম্পূর্ণ অভিযোগ ছিল আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির দিকে! ডিভোর্স জিনিসটা এত নোংরাভাবে না দেখলে হয়তো অনেক মেয়ের এভাবে জীবন দিতে হতো না!
    আমার পয়েন্ট ছিল, যেদিন হাতের আঙুল ভাঙে, সেদিনই আমি বুঝতে পেরেছিলাম এই বিয়ে অলরেডি টক্সিক হয়ে গেছে! কিন্তু আমরা আমাদের জীবনের প্রায় আড়াই বছর একটা মরা গাছে পানি দিয়ে গেছি শুধু ‘মানুষ কি বলবে’ এটি ভেবে!

    দ্বিতীয়ত আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পর সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আমার জীবনে যিনি ছিলেন তাকে সম্মান দেখাতে। যদিও ওনার প্রতি আমার অভিযোগ রাগ-ক্ষোভ কোনোটারই অভাব নেই। আমি শিওর ওনারও একই অনুভূতি! আমার বিশ্বাস তবু উনিও সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতেই চেষ্টা করেছেন!

    এখন আঙুল ভাঙার বিষয়টি— এটি অবশ্যই সত্যি, কিন্তু এমন না যে বিষয়টি ও ইচ্ছে করেই করেছে! রাগারাগির একপর্যায় হাতাহাতিও হয়, তার পর আমার আঙুল ভেঙে যায়। তা হলে এখন উনি অস্বীকার কেন করছেন?
    হঠাৎ এমন পাবলিক প্রতিক্রিয়া হলে আপনি কি করবেন?
    আপনিও ডিনাই করবেন!

    তৃতীয়ত নিউজে আমার নামের সঙ্গে যার নাম বারবার আসছে, তিনি বিষয়টি অস্বীকার করছেন; আর এত বছর পর যেহেতু কথা উঠছে, তখন বিষয়টি প্রমাণ করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য। কিন্তু হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ কিংবা বিল কার্ড থেকে পরিশোধ হয়েছে সেগুলো বের করার সুযোগ এখনও আছে। কিন্তু যেহেতু সেই ব্যক্তির মা কল করলে আমি তাকে এখনও ‘মা’ ছাড়া অন্য কিছু ডাকতে পারি না। তাই মা এবং আমার নিজের সম্মান রক্ষার্থে বিষয়টি এখানেই শেষ করতে চাই!

    পুরনো বিষয় ঘেঁটে কিচ্ছু পাব না আমরা দুজন।
    এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছা থাকলে বিচ্ছেদের সময়ই আমি এত প্রেম না দেখিয়ে এসবই বলতাম। হয়তো তখন আমি যেসব সমালোচনা হজম করেছি তা করতে হতো না। লাভটা আমারই হতো।

    চতুর্থত কোথায় যেন সংবাদ দেখলাম এতদিন পর জানা গেল কি কারণে বিচ্ছেদ হয়েছে আমাদের, এ ঘটনাই নাকি কারণ। বুঝলাম এখনও সবার খুব জানার আগ্রহ আমাদের বিচ্ছেদের কারণ কী!

    আমাদের আসলে সে অর্থে কখনও সংসারই করা হয়নি। কারণ আমাদের নিজেদের কখনও কোনো বাসা ছিল না! ওদের তিন বেডের বাসায় ওর মা, ওরা চার ভাই, ভাবি, ভাতিজি এবং দুজন বুয়া থাকত! সেখানে আমার থাকার জন্য যে ঘর বরাদ্দ ছিল, সেটির সঙ্গে এটাচড কোনো ওয়াশরুম ছিল না। ওর মায়ের বেডরুমে সাতজনের সঙ্গে ওয়াশরুম শেয়ার করতে হতো। তাই আমি খুব বেশি দিন সেই বাসায় থাকিনি। আমরা তিন বোন, এত ছেলেদের ঘরে অ্যাডজাস্ট করতে সমস্যা হতো। তা ছাড়া আমার শুটিংয়ের জন্য অনেক কস্টিউম/প্রপ্স অনেক কিছু থাকে। আলাদা একটা কস্টিউম রুমই লাগে! তা ছাড়া আমার মায়ের বাসা আর তাদের বাসা কাছাকাছি হওয়ায় এবং দুজনেরই বাবা না থাকায় আমরা দুজন দুজনের মায়ের সঙ্গে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতাম! ফলে স্বাভাবিক ম্যারিড কাপলের মধ্যে যেসব ইন্টিমেসি থাকে তা আমাদের মধ্যে ছিল না! মূলত এ কারণেই আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্তে আসি। অবশ্যই এর বাইরে আরও হাজারটা কারণ তো আছেই! সেগুলোও পাবলিক প্লাটফরমে লিখে আর আলোচনা চাই না।

    পঞ্চমত এতদিন পর এ কথা উঠল কেন?
    উত্তর ‘আমার দোষ!’
    আমি অতি আবেগী হয়ে ঘরের কথা পরকে জানিয়েছি। এভাবে একটা পাবলিক প্ল্যাটফরমে লেখার আগে এইটার ফলাফলগুলো আমার ভাবার দরকার ছিল! কিন্তু একটা বিষয় না বললেই নয়, অনেকের মন্তব্য আমার সেই বিচারপতির মতো লাগছে, যিনি বলেছিলেন— রেপ হওয়ার তিন দিন পর কেন কেইস করেছে? আরও আগে করা উচিত ছিল।
    তবে এ বিষয়টি নিয়ে তখনও আমি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছিলাম, যেখানে আমাদের দুই পরিবারের সদস্যরাই ছিল। কিন্তু পাবলিক প্রোফাইলে এসব লিখলে কি হয় তা তো এবার দেখলামই!

    জোর করে একজনকে ভিলেন বানাতে হবেই!

    অথচ এখান থেকে শিক্ষণীয় হতে পারত, আমাদের মতো যেন কেউ জীবনের মূল্যবান সময় এভাবে নষ্ট না করে।
    এবার আশা করি সবাই সবার সব প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। যেহেতু শুরুটা আমাকে দিয়ে শেষটিও আমি টানতে চাই। সবার দোয়া চাই। আমাদের প্রতি একটু সহনশীল হোন। আমরা দুজনই আমাদের জীবনে অনেকখানি এগিয়ে নিয়েছি। দুজনই নতুন করে জীবন শুরু করার মানসিকতার মধ্য যাচ্ছি! আমার কোনো বিষয়ে দয়া করে ওই ভদ্রলোককে টানবেন না! শুনেছি উনি এখন ভালো আছেন। শান্তি মতো ঘুমাচ্ছেন। ওনাকে শান্তিমতো ঘুমাতে দিন।

    প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ও বেসরকারি চাকরিজীবী হারুন অর রশীদ অপু। এর আগে ২০১৫ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের পরিচয় হয়। এর পর বন্ধুত্ব ও প্রেম। তিন বছর পর ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে আংটি বদল হয় তাদের।

    বিয়ের ঠিক এক বছর ৯ মাসের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটেছে অভিনেত্রী শবনম ফারিয়ার। অপুকে ২৭ নভেম্বর ডিভোর্স দেন তিনি। দুজনের সম্মতিতেই এই বিচ্ছেদ হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ অভিনেত্রী।

    স্বামীর নির্যাতনে হাত ভেঙেছিল শবনম ফারিয়ার, বেরিয়ে এলো ডিভোর্স নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    শবনম ফারিয়া
    Related Posts
    Four More Shots Please

    Four More Shots Please!: চার নারীর স্বাধীনতার গল্পে লুকিয়ে থাকা প্রেমের চরম উষ্ণতার সিরিজ!

    June 11, 2025
    সিঙ্গাপুর-শাকিব খানের বার্তা

    সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে হারের পর শাকিব খানের বার্তা-‘এটা শেষ নয়, এটি মাত্র শুরু’

    June 11, 2025
    অভিনেত্রী পূজা ব্যানার্জি

    অভিনেত্রী পূজাকে যা করে নিঃস্ব করে ফেললেন এক বন্ধু

    June 11, 2025
    সর্বশেষ খবর

    এনআরবিসি ব্যাংকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তি ও সাক্ষরতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

    চাচাতো ভাই

    চাচাতো ভাইয়ের বিরুদ্ধে কুপিয়ে হাত বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

    iPhone 17 Pro Max

    iPhone 17 Pro Max: বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Four More Shots Please

    Four More Shots Please!: চার নারীর স্বাধীনতার গল্পে লুকিয়ে থাকা প্রেমের চরম উষ্ণতার সিরিজ!

    রিজভী

    গোটা জাতি লন্ডনের দিকে তাকিয়ে, আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সিদ্ধান্ত: রিজভী

    খালি পেটে ডাবের পানি

    খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন

    হারের পর - হামজা চৌধুরী

    হারের পর যে বার্তা দিলেন হামজা চৌধুরী

    শ্রম উপদেষ্টা

    শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ: শ্রম উপদেষ্টা

    ইরানি রেফারি -ফিলিস্তিন

    যেভাবে এক ইরানি রেফারি হৃদয় ভাঙলো ফিলিস্তিনের

    টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল

    টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল ড্র হলে কে হবে চ্যাম্পিয়ন?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.