৫ অক্টোবর থেকে ক্রিকেট বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট শুরু হতে যাচ্ছে। ৫০ ওভারের ম্যাচে পেসাররা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। পাকিস্তান, ভারত, ইংল্যান্ড, এবং দক্ষিণ আফ্রিকার চমৎকার পেস বোলিং ইউনিট রয়েছে। কোন দেশের পেসাররা এবার বাজিমাত করবেন সেটাই আজকের আর্টিকেল এ আলোচনার বিষয়।
বর্তমানে শক্তিশালী পেস বোলিং ইউনিট দলের জন্য ম্যাচ জয় এর ক্ষেত্রে চমৎকার ভূমিকা পালন করে থাকেন। র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে তাদের দাপট দেখা যায়। যে দলে পেস ইউনিট ভালো তাদের জেতার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
ক্রিকেটপ্রেমীরা চমৎকার পেস বোলিং দেখার জন্য মুখিয়ে আছে। ভারতকে উদাহরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে। এশিয়া কাপের ফাইনালে মোহাম্মদ সিরাজ যা করে দেখিয়েছেন তা এক কথায় অবিশ্বাস্য। তাছাড়া বুমরা এবং সামির মতো বোলার তাদের জন্য মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
পেস বোলিং ইউনিটে পিছিয়ে নেই অস্ট্রেলিয়া। হেজালহোল্ড, পেট কামিন্স, মিশেল স্টার্ক এর মত জনপ্রিয় পেসাররা অস্ট্রেলিয়াকে সার্ভিস দেবেন এবারের বিশ্বকাপে। পাকিস্তানের ফার্স্ট বোলিং ইউনিট সবসময় ভালো হয়ে থাকে।
নাসিম শাহ, শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফের মত পেসার রয়েছে তাদের দলে। ইন্জুরির কারণে নাসিম শাহ বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছেন। তবে হাসান আলি এবং জামান খানের মতো বোলারের উপর ভরসা রাখছে পাকিস্তান ক্রিকেট দল।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলে ট্রেন্ড বোল্ট, লুকি ফার্গুশন এবং টিম সাউথির মত অভিজ্ঞ পেসাররা রয়েছেন যারা দীর্ঘদিন ধরে দলের কান্ডারী হয়ে কাজ করছেন। এই তিন পেসাররা এবার বাজিমাত করলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
ইংল্যান্ড বোলিং এর ক্ষেত্রে সব সময় তাদের পেসারদের উপর নির্ভর করে থাকে। বেন স্টোকস তাদের পেস বোলিং ইউনিটের অন্যতম শক্তিশালী খেলোয়াড়। তাছাড়া উড এবং ওকসের মত খেলোয়াররা যেকোনো সময় জ্বলে উঠতে পারেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা দলে এনগিডিদর মত চমৎকার পেস বোলার রয়েছেন যিনি বাউন্সারের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে প্রস্তুত। তাছাড়া বাংলাদেশ দলে মুস্তাফিজের মত পেসার রয়েছেন যার বোলিংয়ে অনেক বৈচিত্র রয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।