জুমবাংলা ডেস্ক : ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, চীন, ভারত ও মিয়ানমার থেকে দেশে আদা আমদানি হয়। তবে গত এক মাস ধরে চীন থেকে আমদানি বন্ধ রয়েছে।
অন্যান্য দেশগুলো থেকেও আমদানি হচ্ছে কম। তাই বাজারে থাকা আদার অধিকাংশই দখলে নিয়েছে মিয়ানমার।
এই আদা বাজারে ছড়াচ্ছে উত্তাপ। কোরবানির ঈদের আগে থেকেই বেড়েছে দাম। প্রতিকেজি আদা আমদানি মূল্যের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। শুক্রবার (২৬ মে) খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হয়েছে ২২০ টাকা দরে। খুচরা ব্যবসায়ীরা সেই আদা বিক্রি করছেন ২৮০-২৯০ টাকায়।
চাক্তাই ফোরকান ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. ফোরকান বলেন, বাইরের দেশ থেকে আদা আমদানি কমেছে। এখন পাওয়া যাচ্ছে মিয়ানমারের আদা। সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশি আদার দামও বেড়ে গেছে।
চট্টগ্রাম কাস্টমস ও টেকনাফ শুল্ক স্টেশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মে মাসে ইন্দোনেশিয়ার আদার গড় আমদানি মূল্য শুল্কসহ ১০৯ টাকা, ভিয়েতনামের আদা ৯৯ টাকা, ভারতের আদা প্রতি কেজি শুল্কসহ খরচ হয়েছে ৫৭ টাকা। মিয়ানমারের আদার আমদানি মূল্য প্রতি কেজি ৫৮ টাকা। গত ২২ দিনে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে ১ হাজার ৮১৭ টন আদা আমদানি করা হয়েছে। গত ১৭ এপ্রিল সর্বশেষ চীন থেকে ৫৪ টন আদা আমদানি হয়।
খাতুনগঞ্জের ফারুক ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ জানান, চীনে আদার ফলন ভালো না হওয়ায় তারা উল্টো ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনাম থেকে আদা আমদানি করছে।
খোলামেলা দৃশ্যে পরিপূর্ণ উল্লু’র এই ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না
মিয়ানমার থেকে আদা আমদানিকারক রাফা ট্রেডার্স এর মালিক ওমর ফারুক বলেন, ফরেন ড্রাফটের মাধ্যমে এক চালানে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার ডলারের নিত্যপণ্য আমদানি করা যায়। ব্যাংকগুলোতে ডলার সংকটের কারণে আদা আমদানি বাড়ানো যাচ্ছে না।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।