জুমবাংলা ডেস্ক : জেলা পরিষদ নির্বাচনে শূন্য ভোটে বাড়ি ফিরতে হলো এক সদস্য প্রার্থীকে। প্রতিদ্বন্দ্বী চার প্রার্থীর কাছে এমন ভরাডুবি হয়েছে নেত্রকোনার আজহারুল ইসলাম বিপ্লব নামের সদস্য এক প্রার্থীর। তিনি অটোরিকশা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
সোমবার বিকালে সদর উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে জেলা পরিষদের ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায়, পুরো নির্বাচনে একটিও ভোট পানি আজহারুল ইসলাম বিপ্লব নামের ওই প্রার্থী।
জেলা পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ড সদর উপজেলায় সদস্য প্রার্থীর পদে নির্বাচন করেন পাঁচজন। এর মধ্যে সৈয়দ বজলুর রশিদ (টিউবওয়েল প্রতীক) ৮৮ টি ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মাসুদ হাসান জামাল (ঘড়ি প্রতিক) পেয়েছেন ৭৪টি ভোট।
এ ছাড়া ফাইজুর রহমান (তালা প্রতীক) ও সুভাষ রঞ্জন দত্ত (হাতি প্রতীক) চারটি করে ভোট পেয়েছেন।
সদর উপজেলার এ আসনে একটি পৌরসভা, ১২টি ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যানসহ মোট ১৭১ ভোটারের মধ্যে ১৭০ জন ভোটে অংশগ্রহণ করেছেন। সকাল ৯টায় কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো ইভিএমের মাধ্যমে জেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
অপরদিকে, কুমিল্লা জেলা পরিষদ নির্বাচনের বুড়িচং উপজেলার ওয়ার্ডে সদস্য পদে রবিউল আলম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কোন ভোট পাননি। তার পরাজিত দুই নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. এম এ কাদের খান তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৩ ভোট ও মো. মোহন মিয়া অটোরিকশা প্রতীকে ৩ ভোট পেয়েছেন।
সোমবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের এ ফলাফল ঘোষণা করেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কৃষি কর্মকর্তা বানিন রায়।
জানা গেছে, বুড়িচং উপজেলার ওয়ার্ডে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন সাধারণ প্রার্থী ৬ জন ও সংরক্ষিত আসনের ২ জন প্রার্থী। এই ওয়ার্ডের ভোটার সংখ্যা ১২০ জন। ৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন টিউবওয়েল প্রতীকের মশিউর খান।
নির্বাচনের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা বানিন রায় বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। শান্তিপূর্ণ ভোট শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।