Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home একাধিক চিকিৎসকের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক ডা. সাবরিনার
    অপরাধ-দুর্নীতি

    একাধিক চিকিৎসকের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক ডা. সাবরিনার

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJuly 13, 2020Updated:July 13, 20207 Mins Read
    Advertisement

    ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এমবিবিএস পাস করেন ডা. সাবরিনা চৌধুরী। শিক্ষাজীবন থেকেই তিনি বেপরোয়া। কার্ডিয়াক চিকিৎক হিসেবে যোগদান করেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। এরপরই তিনি নানা কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হন। চিকিৎসক নেতাসহ সরকারদলীয় নেতাদের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।

    জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের একাধিক চিকিৎসক-কর্মকর্তা জানান, সার্জারি বিভাগের এক চিকিৎসকের সঙ্গে ডা. সাবরিনার অনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে তার স্বামী আরিফ চৌধুরী ক্ষুব্ধ ছিলেন। ওই চিকিৎসক বিএমএর নেতা। সাবরিনাকে একদিন এক চিকিৎসকের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটানো অবস্থায় পেয়েছেন আরিফ চৌধুরী। পরে আরিফের মারধরের শিকার হন ডা. সাবরিনা ও ওই চিকিৎসক। এ ঘটনায় ডা. সাবরিনা ও ওই চিকিৎসক শেরেবাংলা নগর থানায় পৃথক দুটি জিডিও করেন।

    অভিযোগ আছে, সহকর্মী একাধিক চিকিৎসকের সঙ্গে তার অনৈতিক সম্পর্ক ছিল। এছাড়াও সাবরিনার আরো অনেকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের খবর মিলেছে। এসব কারণেই আরিফের সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিল না। প্রায়ই তাদের মধ্যে মনোমালিন্য ঝগড়াঝাটি লেগেই থাকতো। আরিফ চৌধুরীর চতুর্থ স্ত্রী হিসাবেই সাবরিনা পরিচিত। আরিফের দুই স্ত্রী থাকেন রাশিয়া ও লন্ডনে। আর আরেকজনের সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।

    অবশেষে ডা. সাবরিনা চৌধুরী পুলিশের কব্জায়। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের এই কার্ডিয়াক সার্জন করোনার ভুয়া টেস্টের মাধ্যমে আট কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এ অভিযোগ ছিল আগে থেকে। জেকেজি হেলথ কেয়ার নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২৭ হাজার মানুষের নুমনা সংগ্রহ করে ১৫ হাজার ৪৬০টি জাল সনদ দিয়ে এ টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। আর এ অভিযোগেই রোববার (১২ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও ডিভিশনের উপ কমিশনার (ডিসি) কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। পরে তাকে তেজগাঁও থানা হাজতে রাখা হয়। প্রতারণার যে মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সোমবার সকালে ওই মামলায় রিমান্ড আবেদন করা হবে। গ্রেপ্তারের পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট থেকে সাবরিনাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এর আগে ২৩শে জুন জেকেজির সাবেক দুই কর্মী হুমায়ুন কবির হিমু ও তার স্ত্রী সিস্টার তানজিনাকে করোনা পরীক্ষার জাল রিপোর্ট তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

    তাদের দেয়া তথ্য মতেই জেকেজির গুলশানের অফিসে অভিযান চালিয়ে ডা. সাবরিনা চৌধুরীর স্বামী আরিফ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানের আরো কয়েকজন কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে জেকেজির সিই্‌ও হলেন আরিফ চৌধুরী ও চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী। যদিও আরিফ চৌধুরীসহ অন্যরা গ্রেপ্তারের পর থেকে সাবরিনা চৌধুরী নিজেকে এই প্রতিষ্ঠানের কেউ না বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু পুলিশ ব্যাপক তদন্ত ও নানা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে জানতে পারে জেকেজির সঙ্গে সাবরিনার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    প্রতারণা মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুরু থেকেই ডা. সাবরিনা দায় এড়ানোর চেষ্টা করছিলেন। জেকেজির সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করে আসছিলেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমেও সাফ বলেছেন তিনি জেকেজির কেউ না। কিন্তু ব্যাপক তদন্তের মাধ্যমে এটা আগে থেকেই নিশ্চিত হওয়া যায় সরকারি চাকরির পাশাপাশি তিনি জেকেজির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এমনি প্রায় ২৭ হাজার মানুষের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করেছেন। করোনার জাল সনদ তৈরি করে ইচ্ছেমতো পজেটিভ নেগেটিভ রেজাল্ট দিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। তিনি এসব বিষয়ে অবগত ছিলেন। এছাড়া তার এমন কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে যেগুলো থেকে নিশ্চিত হয়েছে তিনি এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। তিতুমীর কলেজের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় তিনি নিজে উপস্থিত থেকে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবে বক্তব্য দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও স্ট্যাটাস দিয়েছেন। এসব বিষয় তদন্ত করে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলেছে। এছাড়া তার স্বামী, অফিসের কর্মচারীর বক্তব্য, ফাইলপত্রে তিনি যে প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ত তার প্রমাণ মিলেছে।

    এদিকে রোববার পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের আগে জেকেজির সিইও আরিফ চৌধুরীর সঙ্গে তার যোগসাজশ নেই বলে দাবি করে সাবরিনা বলেন, আরিফের সঙ্গে তিনি আর সংসার করছেন না। আরিফ চৌধুরী এ মুহূর্তে তার স্বামী নন। তারা আলাদা থাকছেন। আরিফকে তিনি ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন। কার্যকর হতে দুই মাস সময় লাগবে। তিনি বলেছেন, জেকেজির চেয়ারম্যান হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এটি ওভাল গ্রুপের একটি অঙ্গসংগঠন। আর ওভাল গ্রুপ একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। যার মালিক আরিফ চৌধুরী। অভিযোগের বিষয়ে তার ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি জেকেজির চেয়ারম্যান নই। আপনারা আগে কাগজ দেখান, তারপর আমার ব্যাখ্যা চান। তিনি বলেন, জয়েন্ট স্টকে আপনারা খবর নেন। আমি কোনো কোম্পানির চেয়ারম্যান নই। আমি জেকেজির স্বাস্থ্যকর্মীদের ট্রেনিং দিতাম। আমি শুধু ট্রেনিং সেন্টার পর্যন্ত যেতাম। জেকেজির সাইনবোর্ডে তার নামের শেষে আরিফ চৌধুরীর নামের শেষাংশ যুক্ত আছে- এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এমনও তো হতে পারে এটা আমার আসল নাম না। ফেসবুকীয় নাম। এটা এখনো পরিবর্তন করা হয়নি। দ্রুতই করবো। আমি কোনো অনৈতিক কাজ করিনি। আজকে কেন জীবনেও করিনি। আমি এ বিষয়ে কনফিডেন্ট। সাবরিনা বলেন, আমি আরিফকে কাজ পাইয়ে দিয়েছি বা দিতাম এগুলো একেবারে মিথ্যা কথা। বরং জেকেজির জাল সনদ তৈরির কথা তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজিকে জানিয়েছেন বলে দাবি করেন।

    পুলিশ জানিয়েছে, সাবরিনা ও আরিফ দম্পতির প্রতিষ্ঠান জেকেজি থেকে করোনা পরীক্ষার জাল সনদ নিয়ে প্রবাসীরা বিদেশ থেকে ফিরে এসেছেন। এতে করে বিদেশের মাটিতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে জাল পজেটিভ নেগেটিভ ভুয়া সনদ দেয়া হয়েছে। সত্যিকারের পজেটিজ রোগী পেয়েছে নেগেটিভ সনদ। আর নেগেটিভ রোগী পেয়েছে পজেটিভ সনদ। এতে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ব্যাপকভাবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে করোনা নমুনা সংগ্রহের জন্য তিতুমীর কলেজে ১টি বুথ স্থাপনের অনুমতি নিয়ে তারা দেশের বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে ৪০টি বুথ স্থাপন করে নমুনা সংগ্রহ করেছে। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে শুরু করে ঢাকার বাইরে নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরের বিভিন্ন স্থান থেকেও মাঠকর্মী পাঠিয়ে বুথ স্থাপন করে নমুনা সংগ্রহ করতো। আবার তাদের হটলাইন নম্বরে রোগীরা ফোন দিলে মাঠকর্মীরা বাড়ি গিয়েও নমুনা সংগ্রহ করতেন। আবার অনেককে জেকেজির বুথের ঠিকানা দেয়া হতো। এভাবে কর্মীরা প্রতিদিন গড়ে ৫০০ মানুষের নমুনা সংগ্রহ করতেন। পরে তাদের গুলশানের একটি ভবনের ১৫ তলার অফিসের একটি ল্যাপটপ থেকে ভুয়া সনদ দিতো। ওই ল্যাপটপ থেকে জেকেজির কর্মীরা রাতদিন শুধু জাল রিপোর্ট তৈরির কাজ করতেন।

    সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সরকারি চাকরি করেও তিনি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রভাব খাটিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ বাগাতেন। এর বাইরে নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড, বিশিষ্টজনের নাম ভাঙিয়ে ফায়দা নেয়া, হুমকি-ধমকি, সন্ত্রাসী বাহিনী লালন-পালনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। জেকেজির সিইও আরিফ চৌধুরী গ্রেপ্তারের পর থেকেই নিজের গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন স্থানে তদবির করছিলেন সাবরিনা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে সরকারদলীয় নেতা, চিকিৎসক নেতাদের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। কেউ কেউ তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। পুলিশের সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাবরিনা গ্রেপ্তার এড়াতে প্রভাব সৃষ্টি করেছিলেন। রোববার তিনি ডিসি কার্যালয়ে আসার পর গ্রেপ্তার হবেন সেটি ভাবেননি। যখন তিনি জানতে পারেন তাকে গ্রেপ্তার করা হবে তখন তিনি কিছুটা বিমর্ষ হয়ে পড়েন।

    অনুসন্ধানে জানা যায়, ডা. সাবরিনা চৌধুরী নিজেকে দেশের প্রথম নারী কার্ডিয়াক সার্জন হিসেবে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি দেশের প্রথম নারী কার্ডিয়াক সার্জন নন। সাবরিনা দাবি করেছেন জেকেজির সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এটি ওভাল গ্রুপের একটি অঙ্গসংগঠন। কিন্তু প্রায়ই তিনি জেকেভির চেয়ারম্যান হয়ে বিভিন্ন টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে অংশ নিতেন।

    এদিকে ডা. সাবরিনাকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের তেজগাঁও ডিভিশনের উপ-কমিশনার হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, জেকেজি গ্রুপের সদস্য হুমায়ুন কবির হিমু এবং তার স্ত্রী তানজিনাকে আমরা সর্বপ্রথম গ্রেপ্তার করি। তারা আমাদের কাছে স্বীকার করে রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে বাসায় নিয়ে আসে। বিনিময়ে তারা দেশি মানুষের কাছ থেকে ৫ হাজার ও বিদেশির কাছ থেকে ১০০ ডলার নেন। পরে নমুনাগুলো সুবিধাজনক স্থানে ফেলে দেন। হিমু গ্রাফিক্স ডিজাইনার। সে সার্টিফিকেট তৈরি করে মেইলে পাঠিয়ে দিতো। কোর্টে তারা স্বীকারোক্তি দিয়েছে তারা জেকেজি গ্রুপের সদস্য। তাদের তথ্যের ভিত্তিতেই আমরা পরের দিন জেকেজির গুলশানের অফিসে যাই। সেখান থেকে জেকেজির সিইও আরিফ চৌধুরীসহ আরো চারজনকে গ্রেপ্তার করি। তাদের কাছ থেকেও আমরা নকল সার্টিফিকেট, ভুয়া করোনা টেস্টের আলামত জব্দ করে আনি। আরিফকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী। বাকি পাঁচজনও একই কথা বলেছে। তারই প্রেক্ষিতে আমরা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য সময় নিচ্ছিলাম। কারণ তিনি একজন সরকারি ডাক্তার।

    রোববার আমরা তাকে জিজ্ঞাসা করলাম- তিনি চেয়ারম্যান কিনা। তিনি বললেন, তিনি কখনই চেয়ারম্যান ছিলেন না। তখন বললাম, আমরা যেদিন দু’জনকে গ্রেপ্তার করলাম তখন আপনাকে চেয়ারম্যান থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত তিতুমীর কলেজের ঘটনার প্রেক্ষিতে আপনি জেকেজির পক্ষে দাঁড়িয়ে কথা বললেন চেয়ারম্যান হিসেবে। তখন তিনি বলেন, এটা আমার হাজবেন্ড আমাকে বলতে বলছে। এভাবে তাকে আরো বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়েছিল। তিনি কোনো প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি। যার কারণে তাকে আমরা গ্রেপ্তার দেখিয়েছি। আমরা মনে করি তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে এই কোম্পানির মাধ্যমে মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন, নেগেটিভকে পজেটিভ আবার পজেটিভকে নেগেটিভ বানিয়েছেন। হাজার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন, সারা দেশে সংক্রমণ ছড়িয়েছেন, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন। বিদেশ থেকে এসব জাল সনদ নিয়ে মানুষ ফিরে এসেছে। এজন্যই আমরা তাকে গ্রেপ্তার করে কোর্টে হাজির করে রিমান্ড চাইবো। রিমান্ডে আমরা আরো তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে এদের সঙ্গে যদি আরো কেউ জড়িত থাকে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    তাকে কয়টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপাতত আমরা তাকে প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার দেখাবো। তবে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে যদি মনে হয় তিনি আরো কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত আছে তবে সেক্ষেত্রে অন্যান্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    ডিসি হারুন বলেন, যেহেতু তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা তাই তিনি কখনই আরেকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান থাকতে পারেন না। আর মুখপাত্র হিসেবে বক্তব্য দিতে পারেন না। তার স্বামীও ইচ্ছা করলেই তাকে চেয়ারম্যান পদবি থেকে বহিষ্কার করতে পারেন না। এছাড়া তিনি ফেসবুকে ও তিতুমীর কলেজের ঘটনায় যে বক্তব্য দিয়েছেন একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে মোটেও সম্ভব না। এটার দায় তিনি এড়াতে পারেন না।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    মাইলস্টোনের ঘটনায় ইউএনও

    মাইলস্টোনের ঘটনায় ইউএনও অফিসের নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি

    July 23, 2025
    রাজধানীতে বাসায় ঢুকে

    রাজধানীতে বাসায় ঢুকে ডাকাতির অভিযোগে সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৪

    July 21, 2025
    সাত বিয়ে করা কুষ্টিয়ার

    সাত বিয়ে করা কুষ্টিয়ার সেই রবিজুল মানব পাচার মামলায় গ্রেপ্তার

    July 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নাটোরে ট্রাক-মাইক্রোবাস

    নাটোরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৬

    আলী রিয়াজ

    সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্তে আসতে হবে: আলী রিয়াজ

    তারেক রহমানের পরিবারের দোয়া

    মাইলস্টোনে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের পরিবারের দোয়া

    বড়াইগ্রামে ট্রাক-মাইক্রোবাস

    বড়াইগ্রামে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৫ জনের

    মাইলস্টোন ট্রাজেডি

    মাইলস্টোন ট্রাজেডি: ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে স্কুল কমিটিকে নির্দেশ

    যমজ দুই বোন

    সিসিইউতে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে যমজ দুই বোন

    মাইলস্টোনের ঘটনায় ইউএনও

    মাইলস্টোনের ঘটনায় ইউএনও অফিসের নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি

    মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি

    মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল ঢাকায়

    খাবারের অভাবে নিঃশেষ

    খাবারের অভাবে নিঃশেষ হচ্ছে প্রাণ—গাজায় আরও ১৫ জনের মৃত্যু

    ছোটাছুটি আর মৃত্যুর

    ছোটাছুটি আর মৃত্যুর মিছিলে বাকরুদ্ধ স্বজনরা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.