Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এপারের দুরবিনে ওপারের নির্বাচন
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    এপারের দুরবিনে ওপারের নির্বাচন

    Soumo SakibJune 10, 20246 Mins Read
    Advertisement

    আবদুল মান্নান : নানা ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে শেষ হলো লোকসভা বা সংসদ নির্বাচন। সেই নির্বাচনে অনেক চমক আছে। আছে নানা অপ্রত্যাশিত ঘটনা। সেসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা, বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা, তর্কবিতর্ক হবে ভারতসহ বিশ্বের দেশে দেশে।

    তবে নির্বাচনের ফল শেষে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই পরবর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। যেহেতু সরকার গঠন করার জন্য বিজেপি এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি, তাই সরকার গঠনে শরিক দলগুলোর সমর্থন নিতে হয়েছে। শরিকনির্ভর যেকোনো সরকার দুর্বল হয়। কারণ শরিকরা যদি সরকারের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেয়, তাহলে সরকারের পতন হয়।

    সেটি অন্য প্রসঙ্গ। এই মুহূর্তে এটি মেনে নিতে হবে, ভারতের জনগণ লোকসভায় তাদের পছন্দের প্রতিনিধি বেছে নিয়েছে এবং সেই প্রতিনিধিরা সেই দেশে নতুন সরকার গঠন করেছেন।

    ভারতের রাজনীতি খুব জটিল। ভারতে আছে অসংখ্য শক্তিশালী আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল আর আছে একসময়ের সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় কংগ্রেস’, যা বর্তমানে অনেকটা তাদের আগের সর্বভারতীয় চরিত্র হারিয়েছে, যদিও সদ্যঃসমাপ্ত নির্বাচনে তারা চোখ-ধাঁধানো চমক দেখিয়েছে।

    মোদির দল বিজেপি এখনো সর্বভারতীয় দল হয়ে উঠতে পারেনি। ভারতের রাজনীতি এত জটিল হওয়া সত্ত্বেও কখনো কোনো রাজনৈতিক দল হাজারো বৈরী পরিস্থিতিতে দাবি করে না সাংবিধানিক ব্যবস্থার বাইরে গিয়ে জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে। তারা তাদের নিজেদের সাংবিধানিক ব্যবস্থা মেনে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে, যা বাংলাদেশের নির্বাচনের রাজনীতিতে অনুপস্থিত। ভারতের নতুন সরকারকে অভিনন্দন। অভিনন্দন সেই দেশের জনগণকে, যারা সফলভাবে তাদের দেশের এই বিশাল কর্মযজ্ঞ একটি সফল সমাপ্তির দিকে নিয়ে গেছে।

    ভারত বা বাংলাদেশে যখনই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় অথবা নতুন সরকার গঠিত হয়, তখনই যে বিষয়টি সামনে চলে আসে, তা হলো দুই দেশের মধ্যে আগামী দিনের সম্পর্ক। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। এই সম্পর্ক রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে ভারতের জনগণ ও তৎকালীন সরকার যেভাবে বাংলাদেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, তা অতুলনীয়। দিল্লিতে যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক, এটি স্বাভাবিক যে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক স্বার্থ সুরক্ষা এবং এক দেশ অন্য দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মানের ভিত্তিতে।

    একটি কারণে ভারতের কাছে বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বাজায় রাখা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, আর তা হচ্ছে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তা, যা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে নিশ্চিত থাকে। একটি দেশের জাতীয় নিরাপত্তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই হতে পারে না। অতীতে যখনই অন্য কোনো সরকার ক্ষমতায় ছিল, তখন বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে অস্ত্র চোরাচালানের মাধ্যমে ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো এই অঞ্চলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করেছে। আর এসব অপকর্মে সহায়তা করেছে রাষ্ট্রের প্রশাসনযন্ত্র।

    আসি আগামী দিনে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক প্রসঙ্গে। এটি অনস্বীকার্য যে আঞ্চলিক উন্নয়নের জন্য সুশাসনের কোনো বিকল্প নেই। এরই মধ্যে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি এটি স্বীকার করেছেন যে এই দুই দেশের মধ্যে যে সম্পর্ক, তাকে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে অংশীদারির জন্য ‘সমগ্র অঞ্চলের জন্য দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মডেল’ হিসেবে দেখা যেতে পারে।

    ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকার ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতে প্রথম ক্ষমতায় আসে এবং এই নিয়ে পর পর তিনবার তারা সরকার গঠন করছে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে ক্ষমতায় আছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার। এই দুই দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু নানা দিকে বিস্তৃতই হয়নি, দুই দেশের সম্মতিতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দিক উন্মোচিত হয়েছে, যাতে লাভবান হয়েছে উভয় দেশ।

    এই প্রেক্ষাপটে দিল্লি-ঢাকার সম্পর্ক আরো নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। এই সম্ভাবনা আরো উজ্জ্বল। কারণ লোকসভায় বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্কটা ঐতিহাসিক ও অনেক দৃঢ়। মোদি যখন প্রথমবার সরকার গঠন করেন, তখন ভারতীয় লোকসভা ও রাজ্যসভায় কোনো বাধা ছাড়া ১৯৪৭ সাল থেকে ঝুলে থাকা ছিটমহল বিনিময় চুক্তিটি বিনা বাধায় পাস হয়ে যায়। সমাধান হয় দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষমাণ সীমান্ত চিহ্নিতকরণ বিষয়টি। এই একটি ঘটনা প্রমাণ করে ভারতের রাজনীতিতে বাংলাদেশের হিতৈষীর অভাব নেই।

    বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে দুই দেশের মধ্যে উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তার অংশীদারি নিশ্চিত করা। দুই দেশ আনুমানিক চার হাজার ৯৭ কিলোমিটারের স্থলসীমান্তের অংশীদার, যা বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম, যা দুই দেশের মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতাকে অপরিহার্য করে তোলে। ভারতের ‘প্রতিবেশী ফার্স্ট পলিসি’ ও ‘লুক ইস্ট পলিসি’র মধ্যে নীতির অভিন্নতা আছে, যা ২০১৪ সালে প্রথম মোদি সরকারের আমলে ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’র একটি সম্প্রসারিত রূপ।

    মোদি সরকারের এই নীতির সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি—‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’-এর যখন সংযোগ ঘটে, তখন দুই দেশের সম্পর্ককে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়, যার ফলে এ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্পর্ক ক্রমান্বয়ে মজবুত হয়েছে।

    বর্তমানে ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের আছে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ। বাংলাদেশের সমুদ্র ও নদী বন্দর, রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভারতকে ব্যবহার করতে দিয়ে দুই দেশের মাঝে বড় ধরনের সংযোগ ও যোগাযোগের সুবিধা স্থাপনে বড় ভূমিকা রাখা হয়েছে।

    দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় প্রতিটি দেশ তাদের প্রতিবেশীদের ওপর অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত কারণে পরস্পর পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল, যে কারণে এই দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও অংশীদারির মনোভাব থাকা অপরিহার্য। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে এই মনোভাবের বিষয়টি আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অবিভক্ত ভারতের অংশ হিসেবে দুই দেশের অনেক বিষয় এখনো অবিভায্য। অর্থনীতি, সামাজিক বন্ধন, ইতিহাস, সংস্কৃতি ইত্যাদি দুই দেশের বন্ধনকে কখনো ছিন্ন করতে পারেনি। তার পরও বেশ কিছু বিষয় আছে, যা বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝখানে কাঁটার মতো বিঁধে আছে, যার অন্যতম তিস্তা নদীর পানিসহ দুই দেশের মধ্যে অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন সমস্যা। আর অন্যটি সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে মানুষ হত্যা।

    ভারতের ভিসাপ্রাপ্তির দীর্ঘসূত্রতা সাধারণ বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত পীড়াদায়ক। রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বা সীমান্ত চিহ্নিতকরণ চুক্তির মতো দীর্ঘদিন ঝুলে থাকা বড় বড় সমস্যার সমাধান করা যায়, তা দুই দেশের রাজনীতিবিদরা দেখিয়েছেন। একই কথা গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি নিয়েও বলা যায়। এই চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হবে। আশা করা যায়, দুই দেশের স্বার্থে যথাসময়ে এই চুক্তি নবায়ন করা হবে। ২০১০ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশে সফরের সময় তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেঁকে বসায় শেষ মুহূর্তে তা হয়নি। ভারত যেহেতু একটি ফেডারেল কাঠামোর রাষ্ট্র, সেহেতু এ রকম কোনো দ্বিপক্ষীয় আন্তর্জাতিক চুক্তি যখন হয়, তখন সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের সম্মতি লাগে। গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তির সময় পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন।

    তবে এটিও বাস্তব, দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত তিস্তার পানিবণ্টন সমস্যার সমাধান না হলে বাংলাদেশকে বিকল্প সমাধান চিন্তা করতে হবে। এরই মধ্যে তিস্তায় বাংলাদেশ অংশে প্রয়োজনীয় পানি সংরক্ষণ ও তার বণ্টন ব্যবস্থায় সহায়তা করার জন্য একটি বহুমুখী ব্যারাজ নির্মাণে চীনের একটি প্রস্তাব বিবেচনায় আছে। ভারত বলতে পারে, তেমনটি হলে চীন ভারতের একেবারে পূর্বাংশে এসে যাবে, যা তাদের জন্য অস্বস্তির কারণ হতে পারে। বাংলাদেশকে তো তার নিজের স্বার্থ দেখতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ তিস্তার প্রাপ্য পানির ন্যায্য হিস্যা চেয়েছে। চীন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী, আবার ভারতেরও বড় বাণিজ্য অংশীদার।

    ভারতের নির্বাচন শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। উত্তরে মোদি শেখ হাসিনাকে টুইট করে জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার হয়ে নতুন মাইলফলকে পৌঁছাবে। রবিবার মোদি সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে তাঁর ব্যক্তিগত আমন্ত্রণে শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে এই মাসের ২১ বা ২২ তারিখ শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় সফরে দিল্লি যাওয়ার কথা আছে। মোদি সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনাই হতে পারেন রাষ্ট্রীয় সফরে দিল্লিতে আসা প্রথম বিদেশি অতিথি। তিনি নিশ্চয়ই বড় কোনো চাহিদার ফর্দ নিয়ে যাবেন না।

    তবে অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিশ্চয়ই আলোচনায় উঠে আসবে এবং সমাধানও খোঁজার চেষ্টা করা হবে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, শেখ হাসিনার সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়, অনেকটা দুই বোনের সম্পর্কের মতো। রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানে অনেক সময় ব্যক্তিগত সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। দিল্লি থেকে শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে খালি হাতে ফিরবেন না বলে দুই দেশের সুহৃদরা আশা করে। দুটি প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সমতার ভিত্তিতে স্থাপিত সুসম্পর্কে সবাই লাভবান হয়।

    লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক

    যেকারণে আগাম নির্বাচন ডাকলেন ম্যাক্রোঁ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    এপারের ওপারের দুরবিনে নির্বাচন মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    Related Posts
    এনসিপি

    এনসিপির একটি শ্রেণি আছে যারা যত অপরাধই করুক না কেন, তাদের শাস্তি হয় না

    August 21, 2025
    রাজনীতি

    ‘প্রতিরোধ-প্রতিহিংসার পরিবর্তে পরিকল্পনার রাজনীতি করতে হবে’

    August 19, 2025
    নির্বাচন

    ‘রাজনৈতিক সংকট থেকে উদ্ধারের একমাত্র পথ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন’

    August 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Marvel Rivals Original Heroes Sparks Backlash

    Marvel Rivals Original Heroes Sparks Backlash

    Tesla Semi Fire Shuts Down California Freeway for Hours

    Tesla Semi Fire Shuts Down California Freeway for Hours

    Product Review Writing: Craft a Rank-Winning Guide

    Product Review Writing: Craft a Rank-Winning Guide

    Buy Coffee Maker With Grinder Under 100 - Top Picks and Reviews

    Buy Coffee Maker With Grinder Under 100 – Top Picks and Reviews

    Lucas and Marcus: Twin Titans Transforming Social Media with Sibling Synergy

    Lucas and Marcus: Twin Titans Transforming Social Media with Sibling Synergy

    Hershey India Chocolate Innovations:Leading the Confectionery Revolution

    Hershey India Chocolate Innovations:Leading the Confectionery Revolution

    How to Become a Tech Blogger in 2025: Ultimate Step-by-Step Guide

    How to Become a Tech Blogger in 2025: Ultimate Step-by-Step Guide

    Millie Bobby Brown, Jake Bongiovi Adoption Before Stranger Things 5

    Millie Bobby Brown, Jake Bongiovi Adoption Before Stranger Things 5

    Best Phone Right Now: Ultimate Guide to Top Smartphones

    Best Phone Right Now: Ultimate Guide to Top Smartphones

    Love Island USA Season 7 Reunion: What to Expect

    Love Island USA Season 7 Reunion: What to Expect

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.