Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এরশাদ চলে গেলেও একসময়ের ‘ঘনিষ্ঠরা’ কে কোথায়?
    জাতীয়

    এরশাদ চলে গেলেও একসময়ের ‘ঘনিষ্ঠরা’ কে কোথায়?

    ronyJuly 15, 20195 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশের রাজনীতিতে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এক অনন্য নাম। দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সেনাশাসক থেকে রাজনীতিতে এসে তিনি সফলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি নিজেকে রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক করে রাখেন।

    ক্ষমতার রাজনীতিতে তাকে ঘিরে দুই প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির টানাটানি ছিল চোখে পড়ার মতো। ‘৯০-পরবর্তী প্রতিটি নির্বাচনের আগে জোট-মহাজোটের রাজনীতিতে এরশাদের ছিল আলাদা কদর। দুই প্রধান রাজনৈতিক দলই এরশাদকে পক্ষে রাখতে চাইত। তিনি ছিলেন রীতিমতো ‘হট কেক’।

    পল্লীবন্ধু এরশাদের একসময়ে রাজনৈতিক সহচররা তাকে ছেড়ে চলে গেলেও কখনই নিঃসঙ্গতায় ভোগেননি তিনি। এমনকি নানা ষড়যন্ত্রে জাতীয় পার্টিতে কয়েক দফা ভাঙন দেখা দিলেও জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব বিলীন হয়নি। বরং সবশেষ দুই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলে ছিল।

    দল গঠনের সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বাঘা বাঘা নেতারা জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। এদের বেশিরভাগই এরশাদের ৯ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। অনেকে উপরাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রী-এমপি হন। সময়ের ব্যবধানে এরশাদের দুর্দিনে তারা বসন্তের কোকিলের মতো জাতীয় পার্টি ছেড়ে যান। দলছুটদের কেউ কেউ আজ প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের নিজেদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। অনেকে জটিল রাজনীতির চোরাগলিতে ডুবে হাবুডুবু খাচ্ছেন, নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি।প্রবীণদের কেউ কেউ দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন পরপারে।

    ১৯৮২ সালে ক্ষমতায় বসার চার বছর পর জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি জাতীয় ফ্রন্টের ধানমণ্ডির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে ‘জাতীয় পার্টি’ গঠনের ঘোষণা দেয়া হয়।

    পাঁচটি শরিক দল এক হয়ে এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। এর চার বছর পর ’৯০ সালে ক্ষমতা ছাড়েন এরশাদ। এর মধ্য দিয়ে অবসান ঘটে ‘এরশাদ রিজিমের’।

    এর পর জাতীয় পার্টি আর ক্ষমতায় না আসতে পারলেও রাজনীতিতে এরশাদের আবেদন ফুরিয়ে যায়নি। ক্ষমতার রাজনীতিতে এরশাদ নিজেকে প্রাসঙ্গিক রেখেছেন। তবে ’৯১ সালে দেশে আবারও সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চালু হওয়ার পর রাজনীতিতে গুরুত্ব বাড়তে থাকে তার। বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের রাজনৈতিক সমীকরণে জড়িয়ে যান তিনি।

    অবশ্য এ ক্ষমতা ও জোটের রাজনীতিতে এরশাদ হারিয়েছেন দলের অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে, নিজের একসময়ের ঘনিষ্ঠ সহকর্মীদের। যাদের উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন, তাদের অনেকেই ‘সুযোগ-সুবিধা’র প্রশ্নে তাকে ছেড়ে চলে যান।

    গত ৪০ বছর বাংলাদেশের রাজনীতির পর্যবেক্ষকরা জানান, এরশাদের জাতীয় পার্টির বেশিরভাগ নেতার ঠাঁই হয়েছে বিএনপিতে। পুরনো আওয়ামী লীগারদের মধ্যে যারা এরশাদের সঙ্গে গিয়েছিলেন তাদের কেউ কেউ বিএনপিতে গেলেও বেশিরভাগই আওয়ামী লীগে ফিরেছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ঘুরে শেষ জীবনে এসে তাদের কারও কারও পুনর্বাসন হয়েছে এরশাদের জাতীয় পার্টিতে।

    দেশের রাজনীতিবিদদের মধ্যে তারকাখ্যাত অনেক নেতা একসময় জাতীয় পার্টি থেকে আজ বিএনপি-আওয়ামী লীগে আছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মিজানুর রহমান চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ, এমএ মতিন, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, কেএম ওবায়দুর রহমান, হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী, এমএ মুহিত, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদ, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, নাজিউর রহমান মঞ্জুর। এদের বেশিরভাগই বিএনপি ও আওয়ামী লীগের যোগ দিয়ে মন্ত্রী-এমপি হয়েছেন। দু-একজন আলাদা দল গঠন করেন।

    তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, ১৯৮৮ সালে এরশাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ও দেখভাল করেছেন। তিনি এরশাদ সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতি পদেও ছিলেন কিছু দিন। মওদুদ পরে বিএনপিতে যোগ দেন। বর্তমানে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তিনি। ২০০১ সালে জোট সরকারে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পান।

    জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব প্রফেসর এমএ মতিনও বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

    এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ পরে নতুন জাতীয় পার্টি গঠন করেন। তবে তিনি অন্য কোনো দলে যোগ দেননি।বিএনপির সঙ্গে ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা ছিলেন। তিনি কয়েক বছর আগে ইন্তেকাল করেন।

    ’৮৮ সালে এরশাদ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। বর্তমানে তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান।

    আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ছিলেন এরশাদ সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী। দলের মহাসচিব পদেও ছিলেন তিনি। বর্তমানে তিনি মহাজোটে আছেন। জেপি নামে দল গঠন করে গত আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ছিলেন।

    মঞ্জুর জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলামও একসময় এরশাদের সঙ্গে ছিলেন। তিনি এরশাদ সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন।

    ঢাকার প্রথম মেয়র নাজিউর রহমান মঞ্জুর এরশাদের জাতীয় পার্টির অন্যতম নেতা ছিলেন। এরশাদ যখন জেলে তখন তিনি পার্টির মহাসচিব ছিলেন। ২০০১ সালের নির্বাচনে আগে এরশাদ চার দলীয় জোট ছেড়ে দিলে তিনি এরশাদকে ছেড়ে চলে যান। বিজেপি নামে দল গঠন করে বিএনপির জোট সঙ্গী হন।পরে তিনি মারা যান।

    সাবেক অর্থমন্ত্রী এমএ মুহিত এরশাদের মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রী ছিলেন। তিনি পরে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর অন্যতম সদস্য।

    আওয়ামী লীগের এক সময়কার প্রভাবশালী নেতা মিজানুর রহমান চৌধুরী এরশাদের জাতীয় পার্টি করেন দীর্ঘদিন। তিনি এরশাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রীও হয়েছিলেন। জীবনের শেষ দিকে তিনি এরশাদকে ছেড়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন।কয়েক বছর আগে তিনি মারা যান।

    ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠাকালে পার্টির চেয়ারম্যান হন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। মহাসচিব নিযুক্ত হন অধ্যাপক এমএ মতিন। এমএ মতিন এরশাদকে রেখে পরে বিএনপি জোটে ভেড়েন।

    ওই সময় ৬০১ সদস্যের জাতীয় কমিটি গঠিত হয়। ৫৭ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সচিব হন সাংবাদিক আনোয়ার জাহিদ। পরে তিনি ১৯৯৯ সালে চারদলীয় জোট গঠনে ভূমিকা রাখেন এবং বিএনপিতে সক্রিয় হন।

    এরশাদ সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী। আওয়ামী লীগ ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে তাকে স্পিকার নির্বাচিত করে।তিনি মারা গেছেন।

    প্রতিষ্ঠাকালে জাতীয় পার্টির ২১ সদস্যের প্রেসিডিয়াম, ৫৭ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটিসহ ৬০১ সদস্যের জাতীয় নির্বাহী কমিটির ঘোষণা দেয়া হয়। ২১ সদস্যের প্রেসিডিয়ামের মধ্যে ১৮ জনের নাম ঘোষণা করা হয়। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন- মিজানুর রহমান চৌধুরী (আসেন আওয়ামী লীগ থেকে), মওদুদ আহমদ (আসেন বিএনপি থেকে, পরে আবার জাপা ছেড়ে বিএনপি), কাজী জাফর আহমেদ (পৃথক দল), সিরাজুল হোসেন খান, রিয়াজউদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী (বিএনপিতে যোগ দেন), আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী।

    এদের মধ্যে যুদ্ধাপরাধে দণ্ডিত সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এরশাদ সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। তিনি পরে মুসলিম লীগে যোগ দেন। সবশেষ ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপিতে যোগ দেন। আমৃত্যু তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন।

    এরশাদ সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ছিলেন মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাছ। বর্তমানে তিনি জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের (একাংশ) চেয়ারম্যান।

    এরশাদের দলে ছিলেন কুমিল্লার সাবেক সংসদ শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ। তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান।

    ডা. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী, মোস্তফা জামাল হায়দারসহ অনেকে একসময় এরশাদের সঙ্গে ছিলেন। পরে তারা দলবদল করেন।

    শুধু তাই নয়, এরশাদকে চরম দুঃসময়ে ছেড়ে যাওয়া নেতাদের অনেকে এখন তার জাতীয় পার্টিতে ফিরেছেন।

    সূত্র : যুগান্তর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    প্রভাব রাজনীতি
    Related Posts
    Sheikh Alidur

    শেখ হাসিনার মামাতো ভাই শেখ অলিদুর রহমান গ্রেফতার

    July 25, 2025
    Nikunj

    নিকুঞ্জে অটো চলাচল বন্ধের তিন মাস পূর্তি, শান্ত পরিবেশে খুশি এলাকাবাসী

    July 25, 2025

    যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

    July 25, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Ryan Murphy JFK Jr. series

    Ryan Murphy’s JFK Jr. Series Sparks Explosive Feud with Kennedy Grandson

    LG QNED93

    LG QNED93 Mini LED TV Review: Gaming Powerhouse Challenges OLED Dominance

    Sony HT-S2000

    Sony’s Budget Dolby Atmos Soundbar Deal Delivers Quality Audio

    China visa free

    China Expands Visa-Free Transit to Indonesia: 10-Day Stays Now Available at 60 Ports

    snoop dogg raising canes

    Snoop Dogg Surprises Fans at Raising Cane’s Drive-Thru

    Sengoku Dynasty console release date

    Sengoku Dynasty Console Release Date Locked for August 21 with Major Pre-Order Discount

    student visa social media requirement

    US Mandates Public Social Media Profiles for Student Visa Applicants: Privacy Experts Sound Alarm

    South Park Trump episode

    South Park’s Trump-Satan Episode Ignites Controversy and Fan Acclaim

    JBL Flip 6 Discount: Five-Star Predecessor to Flip 7 Now Cheaper

    JBL Flip 6 Discount: Five-Star Predecessor to Flip 7 Now Cheaper

    Mauro Icardi DM scandal

    Natasha Rey Leaks Mauro Icardi Private Content on Instagram

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.