অর্থনীতি ডেস্ক : পয়েলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে প্রতিবছর ইলিশের ব্যাপক চাহিদা থাকলেও করোনা ভাইরাসের প্রভাবে ইলিশের চাহিদা ও দাম কম। তবে কম দামে ইলিশ কিনতে পারায় খুশি ক্রেতারা। ব্যবসায়ীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে উৎপাদিত ইলিশ হিমায়িত করে বা প্রক্রিয়াজাত করে ভবিষ্যতে ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন, গবেষণা সংস্থা বিআইডিএসের জ্যেষ্ঠ গবেষক নাজনিন আহমেদ।
ইলিশ আর পান্তা ছাড়া পয়লা বৈশাখ যেন ভাবাই যায় না। এ জন্য প্রতি বছর এই সময়টায় ইলিশের চাহিদা থাকে অনেক। তবে এবার করোনা ভাইরাসের কারণে উল্টো চিত্র।
বাজারে ইলিশের সরবরাহ কম। করোনা সংক্রমণের ভয়ে নেই ক্রেতাও। সব মিলিয়ে হতাশ ব্যবসায়ীরা।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, গত বছর পয়লা বৈশাখের আগে এক কেজি ওজনের ইলিশ অন্তত দেড় থেকে দুই হাজার টাকায় বিক্রি হতো। সেই মাছ এখন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। তবে কম দামে ইলিশ কিনতে পেরে খুশি ক্রেতারা।
ব্যবসায়ীদের ক্ষতি পুশিয়ে নিতে উৎপাদিত ইলিশ প্রক্রিয়াজাত করে ভবিষ্যতে ব্যবহারেরও পরামর্শ দিলেন অর্থনীতিবিদ ও বিআইডিএসের জেষ্ঠ্য গবেষক নাজনিন আহমেদ।
বাজারে অন্যান্য নিত্যপণ্যের চাহিদা কম থাকায়, দামও রয়েছে স্থিতিশীল।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।