Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home করোনায় মানুষের আয় কমে গেলে চক্রাকারে যা ঘটে
    Coronavirus (করোনাভাইরাস) জাতীয়

    করোনায় মানুষের আয় কমে গেলে চক্রাকারে যা ঘটে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কOctober 15, 20207 Mins Read
    Advertisement

    শাহনাজ পারভীন : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সেপ্টেম্বর মাসে করা এক জরিপের দেখা গেছে, করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দেশে পরিবার প্রতি গড়ে ৪ হাজার টাকা করে আয় কমে গেছে। মহামারির এই সময়ে আয় কমে যাওয়ায় খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমে গেছে ৫২ শতাংশের মত পরিবারের।

    বাংলাদেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হলেও আগের পর্যায়ে যেতে পারেননি অনেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছয়মাসের বেশি সময় ধরে দেশব্যাপী মানুষজনের আয় ও খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ কমে গেলে তার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে।

    যেভাবে আয় কমে গেছে

    ঢাকায় পুরুষদের চুল কাটার একটি স্যালনে বসে টেলিভিশনের চ্যানেল বদল করছিলেন এর একজন কর্মী জীবন শর্মা।

    ভেতরে চেয়ারগুলো সব খালি পড়ে রয়েছে, কারণ কোন কাস্টমার নেই। তিরিশ বছর যাবত এই পেশায় যুক্ত জীবন শর্মা বলছেন ৬ই অক্টোবর সারাদিনে তার আয় ছিল মোটে ১০০ টাকার মতো। যেখানে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর আগে তার আয় ছিল দৈনিক দুই হাজার টাকা।

    “সব মিলিয়ে সাড়ে তিনমাস আমার দোকানের তালা খোলা হয়নি। দোকান এখনো রানিং হয়নি। দোকান খোলার পর অন্তত আরও দুই মাস আমরা কোন গেস্ট পাইনি। এখনো পর্যন্ত একই অবস্থা। আজকে সকাল থেকে এপর্যন্ত কেউ ঢোকেনি। খাওয়া আছে, থাকা আছে, দোকান ভাড়া আছে, কিন্তু মাত্র একশ টাকা আয় করছি গতকাল।”

    জীবন শর্মার যৌথ পরিবারে ১৯ জন সদস্য, কিন্তু উপার্জনকারী দুইজন। তিনি বলছেন, পরিবারে খাওয়া-পরা যেভাবেই হোক যোগাড় করতে হয়েছে।

    তিনি বলছেন, “ধার করে হোক বা আগে জমানো কিছু থাকলে সেটা দিয়ে হোক পরিবারের খাওয়া তো বন্ধ থাকে না। আমার পরিবারে মাসের খরচ ৩০ হাজার টাকার উপরে। কিন্তু আমার এমন অবস্থা যে করোনাভাইরাসের কারণে ৩০ টাকাও আয় হয় না। হাতে জমানো যে টাকা ছিল, ডিপিএস ছিল, যা ছিল সব শেষ।”

    বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ৬ই অক্টোবর যে জরিপের ফল প্রকাশ করেছে তাতে করোনাভাইরাস বাংলাদেশে মানুষের আয়ের উপর কী ধরনের আঘাত হেনেছে তার একটি উদ্বেগজনক চিত্র ফুটে উঠেছে।

    তাতে দেখা যাচ্ছে মহামারির কারণে ৬৮ শতাংশ মানুষ কোনও না কোনোভাবে আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

    ঢাকার ঐ একই পাড়ার লন্ড্রির দোকানের মালিক মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলছেন, “দোকানের ভাড়ার টাকা বাকি জমে গেছে অনেক। আগে দিনে পঞ্চাশ-ষাট পিস কাপড় পাইতাম। এখন সেরকম আসে না। তিরিশ-পঁয়ত্রিশটা হয়ত আসে। বর্তমানে লস দিয়ে চলতেছে। প্রতিমাসে তিন-চার হাজার টাকা লস থাকে। কাজ করতে পারি নাই, তাই দোকান ভাড়া বাকি পরছে। আস্তে আস্তে শোধ করবো।”

    আয় কম, ক্রয় কম

    পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরীপে অংশগ্রহণকারীরা যা বলেছেন তাতে দেখা যায়, মার্চ মাসে পরিবার প্রতি যে গড় আয় ছিল, আগস্ট মাস পর্যন্ত তা কুড়ি শতাংশ কমে গিয়েছিল।

    গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ফাহমিদা খাতুন বলছেন আয় কমে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে তার ব্যয়ও কমে যাবে।

    যার প্রভাব চক্রাকারে পড়বে সার্বিকভাবে অর্থনীতি ও দেশের প্রবৃদ্ধির উপর।

    তার ব্যাখ্যা করে তিনি বলছেন, “যদি মানুষের আয় কমে যায় তাহলে বাজারে গিয়ে সে ব্যয় করতে পারবে না। তার যে দৈনন্দিন চাহিদা সেটা পূরণ হবে না। এতে করে যে উৎপাদন করছে সেও তার বাজার পাবে না। সে বাজারে যে পরিমাণ পণ্য বিক্রি করতো, মানুষ কিনতে পারছে না বলে তাকে উৎপাদনও কমাতে হবে।

    সে যদি উৎপাদন কমিয়ে দেয় তাহলে যতগুলি লোক তার অধীনে চাকরি করে তত লোক তার লাগবে না। তখন কিছু লোক কর্মসংস্থান হারাবে। এইভাবে একটা চেইনের মতো কাজ করে আয় কমে যাওয়ার বিষয়টা। পরবর্তীতে সেটা জিডিপি প্রবৃদ্ধির উপরে আঘাত করবে।”

    এই চক্রের ভেতরে পড়ে গেছে এমন মানুষ খুঁজতে বেশি দুর যেতে হয়নি। পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরীপে যেমনটা দেখা গেছে ঠিক তেমন একজন কড়াইল বস্তির নাসিমা আক্তার।

    আমার প্রতিবেশীর বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করতে আসেন। নাসিমা আক্তারের সাথে কথা বলতে চাইলে প্রতিবেশী গৃহকর্ত্রী ঘরের ভেতরে বসার আমন্ত্রণ জানালেন।

    নাসিমা আক্তার সাত মাস এই বাড়িতে কাজ করতে পারেননি। কেননা সংক্রমণ এড়াতে খণ্ডকালীন গৃহকর্মী ছাটাই করেছিল অনেক পরিবার।

    পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসেবে মহামারির এই সময়ে আয় কমে যাওয়ায় খাবার গ্রহণের পরিমাণ কমাতে হয়েছে ৫২ শতাংশের মত পরিবারের। সেরকমই আয় কমে যাওয়ায় পরিবারের খাবার যোগান কমে গেছে নাসিমা আক্তারের।

    তার একটি ধারনা দিয়ে তিনি বলছেন, “মনে করেন আগে যখন ইনকাম ভাল ছিল তখন সপ্তাহ পর মুরগির মাংস, ১৫ দিন পর গরুর মাংস খাইতাম। মাসে ডিম ৩০ না হইলেও ২০ টা খাইতাম। কিন্তু সেই কুরবানির সময় যে গরুর মাংস খাইছি এরপর আর খাইনি। মুরগি হয়ত মাসে একটা খাইছি কিনা, আর ডিমও আগের মতো খাওয়া যায় না। যে টাকা দিয়ে হয়ত ডিম কিনতাম সেটা দিয়ে চাল কিনি। মাসে ২০ কেজির যায়গায় ১৫ কেজিতো কিনতেই হয়। একবেলা খাইয়া হইলেও বাঁচতে তো হবে”

    বেকারত্ব, অর্থ সংকট ও খাদ্য সংকট

    মহামারির শুরুতে অর্ধেক বেতনে তার স্বামীকে রেস্টুরেন্টে কাজ করতে হয়েছে। কিন্তু স্ত্রীর কোন আয় না থাকায় ঢাকায় বেঁচে থাকা দুঃসহ হয়ে পরেছিল তার পরিবারের জন্য।

    বস্তিতে ঘর ভাড়া দিতে পারছিলেন না বলে নেত্রকোনায় গ্রামের বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন নাসিমা আক্তার। সাত মাস পর ঢাকায় ফিরে এলে প্রতিবেশীর বাড়িতে এবার যখন তাকে দেখলাম, পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল ওজন কমে গেছে, কুঠুরিতে ঢুকে গেছে চোখ।

    পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসেবে গত মার্চ মাসে বাংলাদেশে বেকারত্বের হার ছিল ২ দশমিক ৩ শতাংশ। জুলাইয়ে তা বেড়ে হয় ২২ শতাংশের বেশি।

    পুষ্টিবিদ সৈয়দা শারমিন আক্তার বলছেন, সমাজে মানুষের আয় কমে যাওয়ার যেমন দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাব রয়েছে অর্থনীতিতে, তেমনি আয় কমে যাওয়ার কারণে খাদ্য গ্রহণ কমে গেলে তার স্বাস্থ্যগত সামষ্টিক প্রভাবও যথেষ্ট দীর্ঘ মেয়াদি হতে পারে।

    “দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব হল আমাদের চিন্তার ক্ষমতা কমে যাবে। এটা যদি কমে যায় তাহলে কিন্তু মানুষ সামনে এগোতে পারে না। আমাদের কাজের ক্ষমতা কমে যাবে। টানা কাজ করার যে শক্তি সেটা কমে যাবে। নারী-পুরুষের ইনফার্টিলিটি হতে পারে। তাতে কম ওজনের শিশু জন্ম নিতে পারে। বুকের দুধ কমে যেতে পারে।

    কম খাবার যদি গ্রহণ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। তাহলে খুব অল্পকিছুতেই আমাদের অসুখবিসুখ হবে। স্বাস্থ্য খাতে একটা বড় সমস্যা দেখা দেবে। এই ধরনের সমস্যা আমাদের দিকে খুব বিপজ্জনকভাবে আসতে পারে।”

    সমাজে অস্থিতিশীলতা ও সম্পর্কের অবনতি

    মহামারির কারণে মাস ছয়েকের মতো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থমকে গেলেও এখন তা আবার ধীরে ধীরে ঘুরে দাড়াতে শুরু করেছে। তবে আগের যায়গায় ফিরে যাওয়া সম্ভব হয়নি এখনো।

    চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী, কৃষিজীবী প্রত্যেকে ভিন্নভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন। করোনাভাইরাসের কারণে বেকারত্ব, গ্রামে ফিরে যাওয়া,আর্থিক সঙ্কট, খাদ্যের অভাব, সমাজে দ্বন্দ্ব ও অস্থিতিশীলতা বাড়িয়ে দিতে পারে, বলছেন নৃবিজ্ঞানী জোবাইদা নাসরিন।

    তিনি বলছেন, “ঐতিহাসিকভাবে যুদ্ধ ও মহামারির পর এর নজির নানা সমাজে রয়েছে। করোনাভাইরাসকে বিশ্ব নেতারা যুদ্ধের সাথে তুলনা করেছে। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পরে কিন্তু হানাহানি, চুরি, ছিনতাই, লুটপাট এগুলো কিন্তু বেড়ে গিয়েছিল।

    কারণ তখনও মানুষের সম্পদ সীমিত হয়ে গিয়েছিল, টাকার অভাব, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ কমে গিয়েছিল। তখন সবকিছু মিলিয়ে সমাজে অরাজকতা ও অপরাধ বেড়েছিল। তাই এটাও একটা শঙ্কার বিষয় যে করোনাভাইরাসের কারণে পরবর্তীতে এমন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে যুদ্ধ, কনফ্লিক্ট সিচুয়েশন বা মহামারির সময় কিন্তু মানুষ এগুলো করে।”

    জোবাইদা নাসরিন বলছেন, সামাজিক সম্পর্কতে বিভেদ দেখা দেয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।

    “আমাদের দেশ করোনাভাইরাসের কারণে কিন্তু একটি আভ্যন্তরীণর মাইগ্রেশন হয়েছে। যে বিপুল সংখ্যক মানুষ চাকরী হারিয়েছে তাদের অনেকে গ্রামে ফিরে গেছে। এটি কিন্তু গ্রামীণ অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করবে। তাছাড়া কিছু সামাজিক সমস্যা তৈরি করবে। যেমন ফিরে যাওয়ার পর অনেকে হয়ত চাকরি চলে গেছে বলে সামাজিক হেনস্তার শিকার হবেন।

    এরপর সমস্যা দেখা দেবে সে কোথায় থাকবে সেনিয়ে। অন্য সময়ে সে ঈদ বা পূজায় বাড়ি যেত, ভাই-বোনের বাড়িতে হয়ত থাকতো, হৈ-হুল্লোড় করতো। কিন্তু এখন যেহেতু যে স্থায়িভাবে থাকছে তার সমস্যা হল সে কোথায় থাকবে। সামাজিক সম্পর্কগুলো টেনশনে পড়বে। আত্মীয় ভাইবোনদের মধ্যে সম্পদকে কেন্দ্র করে এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক সংকট তৈরি হতে পারে।”

    তবে আপাতত অনেকের উদ্বেগ হল ভালো চাকরি আবার কবে পাবেন, খাবেন কি, বকেয়া বাড়িভাড়া কীভাবে দেবেন, ঋণ কীভাবে শোধ হবে।

    ঢাকার যে এলাকায় কর্মসূত্রে প্রতিদিন আমার দীর্ঘসময় কাটে, সেই এলাকায় পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করেন যমুনা রানি। মহামারির শুরু থেকে অনেক দিন কাজ ছিল না। বেতনও পাননি।

    কাজেই মহামারি শুরুর আগেই তার যে ঋণ হয়েছিল সেটাই পরিশোধ করতে পারেননি। এখন আবার নতুন করে ঋণ নিয়ে সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে, ঘরের খরচ চালাতে হচ্ছে।

    দেনার চক্রের ধারনা দিয়ে তিনি বলছেন, “আগে যে আড়াই লাখ টাকা দেনা ছিল, সেইটাই আছে। একটুও দিতে পারিনাই। সুদ দিতে হবে সামনের মাসে। সমিতিতে নাম দিয়ে নতুন করে একটা কিস্তি উঠাবো তারপর সুদ দেবো। লোন কইরা আবার লোনের টাকা শোধ করতাছি।”

    যমুনা রানীর মত বহু মানুষ দারিদ্র্যের চক্র থেকে বের হতে হিমশিম খাচ্ছেন। এরপর দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণের আশঙ্কা যেভাবে করা হচ্ছে, তাতে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটি ভাবতেও পারছেন না যমুনা রানী বা জীবন শর্মার মতো মানুষ।  সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Mahfuz

    বড় শয়তান এখনও আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে : মাহফুজ

    July 13, 2025
    Rain

    ঢাকাসহ ৬ বিভাগে তুমুল বৃষ্টির আভাস

    July 13, 2025
    Fauzul

    এনবিআরের আন্দোলন ছিল সরকারবিরোধী : জ্বালানি উপদেষ্টা

    July 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Gagipur

    গাজীপুরে শিল্পকারখানায় সংঘবদ্ধ ডাকাতি, লুট ২৮ লাখ টাকার মালপত্র

    Gagipur-(Srupur)

    চার হাজার গাছের চারা পেল শিক্ষার্থীরা

    Seiko SSK003

    5 Best Watches Under $500: Seiko, Citizen, Orient, Timex & G-SHOCK Picks

    ইসলামী ব্যাংকের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    Mahfuz

    বড় শয়তান এখনও আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে : মাহফুজ

    আইফোন ১৭ এয়ার

    আসছে Apple এর সবচেয়ে পাতলা ফোন আইফোন ১৭ এয়ার

    Vumi

    কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হয়ে যায়

    odisha-couple

    আত্মীয়কে বিয়ের ‘শাস্তি’: গরুর বদলে নবদম্পতিকে দিয়ে হাল চাষ

    ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন

    ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন: গোপন কথা!

    ওয়েব সিরিজ

    সীমাহীন জনপ্রিয়তা অর্জন করলো এই ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.