Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কলকাতা থেকে কারা তুলে এনেছিল বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে, প্রশ্ন বর্তমানের
    জাতীয়

    কলকাতা থেকে কারা তুলে এনেছিল বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে, প্রশ্ন বর্তমানের

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কApril 14, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে শনিবার (১১ এপ্রিল) দিনগত রাতে।

    এর আগে রাজধানীর মিরপুরে সন্দেহজনকভাবে রিকশায় ঘোরাঘুরি করছিলেন দণ্ডপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদ। সেখানে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি স্বীকার করেন তিনি বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনি। তাকে গ্রেফতারের পর সাংবাদিকদের এমনটাই দাবি করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

    এদিকে জানা গেছে, খুনি মাজেদ এতদিন আত্মগোপন করেছিলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতায়।

    কলকাতার গণমাধ্যম বর্তমান পত্রিকার অনুসন্ধানীমূলক এক প্রতিবেদনে জানা যায়, পার্কস্ট্রিটে বসবাস করতেন খুনি মাজেদ। মাজেদের ছবি বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেখে অবাক হয়েছে সেই মহল্লার বাসিন্দারা।

    আজ মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) প্রকাশিত হয়েছে সেই প্রতিবেদনটির ২য় পর্ব। এই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজন তুলে নিয়ে গেছিল বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে। এক ঝলক দেখলে যে কেউ ভুল করে তাদের কাবুলিওয়ালা ভাববেন। ষণ্ডামার্কা চেহারা। গালে ঘন কালো চাপ দাড়ি। ব্যাক ব্রাশ করা চুল। একজনের পরনে ডেনিম জিন্স আর নীল ফুল হাতা টি-শার্ট। অন্যজনের গায়ে বড় চেক শার্ট। দু’জনের হাতেই মোবাইল ফোন। কলকাতা বিভিন্ন স্থানে পাওয়া সিসিটিভির ফুটেজে নাকি এমনই দেখা গেছে।

    সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, সিসিটিভির ফুটেজ ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে, ২২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা ৪ মিনিটে বেডফোর্ড লেনের ভাড়া বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর একটি ওষুধের দোকানে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর খুনি আব্দুল মাজেদ। সেখানে মিনিট আটেক কাটানোর পর ঠিক ১০টা ১২ মিনিটে যখন রিপন স্ট্রিটের দিকে মুখ করে ফের পথ চলতে শুরু করেন, তখন থেকেই তাকে অনুসরণ করা শুরু করে ওই দুই ব্যক্তি। পরে তাদের সঙ্গে আরও দু’জন যোগ দেন।

    মোট চারজন সেদিন পিছু নিয়েছিলেন মাজেদের। সিসিটিভি’র ফুটেজে সবার ছবিই ধরা আছে। তদন্তে নেমে পুলিস ও এসটিএফ-এর অফিসাররা পিছু নেওয়া ওই ষণ্ডামার্কাদের কাবুলিওয়ালা ভেবে প্রথমে ভুল করেছিল। মাজেদ ছোটখাট সুদের কারবারও চালাতেন।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলিমুদ্দিন স্ট্রিট ধরে এসে রাস্তা পার হয়ে এজেসি বোস রোডে আসেন মাজেদ। উদ্দেশ্য, বাস ধরা। গন্তব্য পিজি হাসপাতাল। এর পরের ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ওই চারজন মাজেদের সঙ্গে কথা বলছে। তবে ক্যামেরা উন্নত না হওয়ায় কী কথা হয়েছিল, তা শোনার উপায় নেই। ঠিক তখনই মৌলালির দিক থেকে আসা একটি সল্টলেক-সাঁতরাগাছি রুটের বাসে উঠতে দেখা যায় মাজেদকে। যথারীতি সেই বাসে চাপেন ওই চারজনও। এরপর আর কোনও ফুটেজ নেই।

    তদন্তে নেমে পুলিস এজেসি বোস রোডের প্রতিটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখেছে। তবে, আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের বাস স্টপ থেকে পিজি হাসপাতাল পর্যন্ত কোথাও বাস থেকে নামতে দেখা যায়নি আব্দুল মাজেদকে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার এক সূত্র জানিয়েছে, মাজেদের মোবাইলের সর্বশেষ টাওয়ার লোকেশন ছিল মালদহ। যা থেকে গোয়েন্দাদের অনুমান, মাজেদকে ঘুরপথে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল হাওড়া স্টেশনে। সেখান থেকে ট্রেনে প্রথমে গুয়াহাটি। পরে শিলং হয়ে ডাওকি সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ যান তিনি। তবে তিনি স্বেচ্ছায় গিয়েছিলেন, নাকি বাধ্য করা হয়েছিল, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। মনে করা হচ্ছে, ট্রেন মালদহ স্টেশনের আশপাশে থাকাকালীন তিনি তার মোবাইলটি একবার অন করেছিলেন।

    বর্তমান পত্রিকা প্রশ্ন তোলে, সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়া ওই চারজন কারা? তারা কি বাংলাদেশের কোনও গোয়েন্দা এজেন্সির অফিসার? প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়েছে, কলকাতা পুলিশের অজান্তে কে বা কারা তুলে নিয়ে গেছে মাজেদকে। আইনত কোনও বিদেশি গোয়েন্দা এজেন্সি বিনা অনুমতিতে অন্য দেশে ঢুকে অভিযান চালাতে পারে না।

    বাংলাদেশ সরকারিভাবে ৭ এপ্রিল জানিয়েছে, করোনার ভয়েই মার্চ মাসের শেষদিকে ভারত থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনি। বাংলাদেশের কাউন্টার টেররিজমের গোয়েন্দারা তাকে মিরপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।

    প্রতিবেদনটিতে আরো দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের এই যুক্তি তেমন জোরালো নয়। কারণ ভারতে প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ মেলে ৩০ জানুয়ারি। তাও আবার দক্ষিণ ভারতের রাজ্য কেরলে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর খুনি লুকিয়ে ছিলেন কলকাতায়। এখানে করোনা ধরা পড়ে ১৮ মার্চ। ফলে ২২ ফেব্রুয়ারি মাজেদ কলকাতা থেকে বাংলাদেশে যাবেন কেন?

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    MV

    জাহাজের নামের আগে ‘এম ভি’ লেখা থাকে কেন? এর অর্থ কী?

    July 7, 2025

    পিজিআরের ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি

    July 7, 2025
    আজকের আবহাওয়ার খবর

    আবহাওয়ার খবর: ঝড়ো হাওয়া ও অতি ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা, ভূমিধস সতর্কতা

    July 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Photos

    আপনি কেমন মানুষ ছবিটি জুম করলে বলে দেবে

    facebook monetization

    ফেসবুক মনিটাইজেশন কীভাবে চালু করবেন? সহজ ধাপে জেনে নিন আয় করার উপায়

    Jamieson Nutritional Innovations

    Jamieson Nutritional Innovations: A Leader in the Global Health Supplement Industry

    biya

    নতুন বর সহবাসে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

    Ullu Webseries

    নতুন ঘাম ঝরানো ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

    রাশা থাডানি

    সোশ্যাল মিডিয়ার নতুন ফ্যাশন সেনসেশন রাশা থাডানি

    Fire-Boltt Invincible Plus Smartwatch: Price in Bangladesh & India

    Fire-Boltt Invincible Plus Smartwatch: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    MV

    জাহাজের নামের আগে ‘এম ভি’ লেখা থাকে কেন? এর অর্থ কী?

    প্রেমিকা

    ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম

    Russia

    ভিসা ছাড়া প্রবেশের সুযোগ দিচ্ছে যে দেশ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.