Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কাশ্মীর নিয়ে কেন ভারত-পাকিস্তানের এত আকর্ষণ
    আন্তর্জাতিক

    কাশ্মীর নিয়ে কেন ভারত-পাকিস্তানের এত আকর্ষণ

    SazzadAugust 8, 20197 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: শুধু  মুসলিম, হিন্দু কিংবা বৌদ্ধদের জন্য কাশ্মীর নয়। লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর মিলে যে জে-কে স্টেট, সেখানে লাদাখে বৌদ্ধ ও মুসলিমরা থাকেন, কাশ্মীরে থাকেন মুসলিম, পণ্ডিত ও শিখরা। আর জম্মুতে জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ হিন্দু, ৪০ শতাংশ মুসলিম। যদিও রাজ্যে গড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম প্রায় ৭০ ভাগ। যুগান্তর

    হিন্দু ধর্ম কি মানুষের মুক্তি চায় না, বৌদ্ধধর্মও কি চায় না- যেভাবে ইসলাম চায়? এই প্রশ্নের উত্তর জানা প্রয়োজন। কেননা, মানুষের মুক্তির প্রশ্নে মুক্তি ও ধর্মকে কাশ্মীরে মুখোমুখী করে দাঁড় করানো হয়েছে এই অজুহাতে যে, এটা রাষ্ট্রের সমাধান, এখানে ধর্মের নাক-গলানো যাবে না।

    অর্থাৎ ধর্মের সমাধান রাষ্ট্র মানুক চাই না-মানুক, রাষ্ট্রের সমাধান ধার্মিকমাত্রই মানতে বাধ্য, তা রাষ্ট্র যদি নির্দিষ্ট ধর্মানুসারীদের পক্ষপাতী হয়েও করে, তাহলেও।

    এক.

    রাষ্ট্রের সমাধানটা আসলে কী? ভারত রাষ্ট্র কাশ্মীরকে ভালোবাসে না। সমাধান তো ঘৃণা দিয়ে হয় না। রাষ্ট্র নিজে তো ঘৃণা করেই (রাজনীতিকরাই এখন রাষ্ট্র), ভারতের জনসাধারণের কমসংখ্যক আছেন যারা কাশ্মীরের প্রতি হৃদ্যতা রাখেন। যুগের পর যুগ বেশুমার হত্যা ও নিপীড়ন কাশ্মীরের প্রতি রাষ্ট্র ও সমাজের ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ, তাতে সন্দেহ কি।

    ইন্ডিয়া এই ঘৃণ্য-কাশ্মীরকে ধরে রেখেছে কেনো? কারণ পাকিস্তান তার জাতশত্রু, সে পাকিস্তানের কাছে হারতে চায় না। কাশ্মীরকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে সে পাকিস্তানকে পোড়ায়। কাশ্মীর হাতছাড়া হওয়া মানে পাকিস্তানের কাছে হেরে যাওয়া। এই হারের লজ্জায়, জাতীয়তাবাদের গায়রাতের জিঘাংসা সে কাশ্মীরের উপর মেটায়।

    কারণ কাশ্মীরিরা পাকিস্তানের প্রতি হৃদ্যতা পোষণা করে, আর ইন্ডিয়াকে ঘৃণা করে বলে- কাওয়ার্ড। তাতে ইন্ডিয়া ভীষণ বিব্রত ও ক্ষিপ্ত হয়। তারপরও যদি কাশ্মীরের প্রতি ভারতের সামান্য আকর্ষণ থেকে থাকে, তা হলো স্বর্গসম সেখানকার ভূমি- জনসমষ্টি নয়।

    হতে পারে জনসমষ্টির বিচারে সারা ভারতে একমাত্র সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম বলে।

    পাকিস্তান কি কাশ্মীরকে ভালোবাসে? প্রজারা হয়তো বাসে, রাজারা? প্রজারা যে বাসে, তা কি এই কারণে নয় যে, তারা মুসলিম? হিন্দু-বৌদ্ধদেরও কি তারা একইরকমভাবে পাশে চায়, যেভাবে ভূখণ্ডসহ মুসলিমদের চায়? বাকি রাজনীতিকদের ভালোবাসার বেশিরভাগই তো মেকি। তাদেরও আসল চাওয়া ভূস্বর্গ- মানুষ নয়।

    তাদের স্বত্ব হলো, তারা জানে, কাশ্মীরের জনগণ পাকিস্তানের সমর্থন প্রবলভাবে কামনা করে। রাষ্ট্র চোরাপথে সেনা কিংবা বিদ্রোহী পাঠায়। কেননা, ভারতকে হারাতে সে-ও উদগ্রীব; এই সুযোগ সে অযথা হারাতে চায় না। কাশ্মীরিদের নিখাঁদ মুক্তির জন্য ততটা দায় তার নেই।

    যদি থেকেই থাকে, তাহলে কাশ্মীর পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা চাইলে পাকিস্তান কি তা মেনে নেবে? অর্থাৎ আজাদ কাশ্মীর, যা পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন এবং পুরো কাশ্মীর প্রদেশের ৩৭ ভাগ, তা কি তারা ছেড়ে দেবে?

    কাশ্মীর স্বাধীন হলে অবশ্যই ভারত অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণাধীন আজাদ কাশ্মীর, গিলগিট ও বাল্টিস্তান এবং চীনের দখলে থাকা আকসাই-চিন ও ট্রান্স-কারাকোরাম মিলেই দেশ গঠন হবে। পাকিস্তান রাষ্ট্রের ভূমিকা তখন কী হবে?

    দুই.

    কাশ্মীরকে আজকাল দক্ষিণ এশিয়ার ফিলিস্তিন বলা হচ্ছে। উভয় অঞ্চল পরাধীন হয় একই বছরে-১৯৪৭ এবং হোতাও এক-ব্রিটিশ। তাই দীর্ঘমেয়াদি নিগ্রহ, নিপীড়নের ধরন, প্রতিবাদিদের স্টাইল এবং উভয় অঞ্চলের পর্যটন আকর্ষণ ও উভয় দখলদার দেশের সুপ্রাচীন বন্ধুত্বের দিকে নজর রাখলে যদিও কাশ্মীরকে ফিলিস্তিনের সঙ্গে তুলনা করা যায়-কিন্তু ফিলিস্তিন যা পেরেছে তা কাশ্মীরিরা পারবে কি না জানা নেই।

    ফিলিস্তিন এখন জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র। অকুপাইড হয়েও তারা বেশ কয়েকটি সিটি গড়েছে, বিচারালয় হয়েছে, ভালো সংবাদমাধ্যম আছে, সরকারি-বেসরকারি শিল্প-কারখানা, আন্তর্জাতিকমানের বিশ্ববিদ্যালয়, পৃথিবীর বহুদেশে নিজস্ব কূটনৈতিক মিশন এবং পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীও আছে তাদের। সাহিত্য ও কালচারে আরবি ভাষায় নেতৃত্ব দিচ্ছে তারা।

    ফিলিস্তিনি নারী রাশিদা তালেব মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য, তাদের ফিল্মমেকাররা হলিউড কাঁপিয়ে অস্কার আয়োজনেও বিচারকপদ অলঙ্কৃত করছেন। তাদের ছাত্ররা ইউরোপ-আমেরিকায় ছাত্র ইউনিয়ন গড়ে গড়ে সংঘবদ্ধ। ওআইসির মতো শক্তিশালী সংস্থার সৃষ্টিই হয়েছে বলতে গেলে তাদের উদ্ধারের জন্য, আবার ইরান ও হিজবুল্লাহ হলো তাদের প্রধান শত্রু ইসরাইলের চরম শত্রু।

    এছাড়া আরব হওয়ায় তাদের প্রতি আরবদের সহমর্মিতা আছে, রাজারা না-হোক ধনী আরবরা তাদের জন্য উদারহস্তে ব্যয় করছে। বাইতুল মোকাদ্দাস রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয়বহন করে জর্ডান, এমনকি রাইজিং পিরিয়ডে ইয়াসির আরাফাত তার হাজার হাজার সদস্যের মিলিশিয়া বাহিনী নিয়ে জর্ডান ও লেবাননে বসবাস করেছেন।

    সর্বোপরি তাদের আছে শাশ্বত ইসলামিক ইমোশন-মসজিদে আকসার মর্যাদা রক্ষা। ফলে তারা হিটলারের ইহুদি-বিদ্বেষকে মার্জিনে নিয়ে বিশ্বব্যাপী ইসরাইলি জায়নবাদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়িয়ে দিতে পেরেছে।

    কাশ্মীর কতটুকু পেরেছে? একটা অমোঘ সত্য হলো- পাকিস্তানের হাতে কাশ্মীর নগদে চলে যাবে, তা ভারত ও তার রাষ্ট্রশক্তি কখনও মানবে না এবং জাতিসংঘও তাতে সায় দেবে বলে মনে হয় না।

    ব্রিটিশরা দ্বিজাতিতত্ত্বের সুযোগ নিয়ে উপমহাদেশে এমন এক হিংসা ছড়িয়ে দিয়েছে যে, গান্ধীর অহিংসানীতি তার জীবদ্দশাতেই ভেসে গেছে। উপমহাদেশের কোনও দেশ নিজেরা শক্ত হয়ে দাঁড়াতে না পারলেও কোমরের অবশিষ্ট শক্তি প্রতিবেশির শত্রুতায় ক্ষয় করতে রাজি।

    আবার যেই ব্রিটিশ-ইংরেজরা তাদের মেরুদণ্ড ভেঙেছে সোজা হয়ে দাঁড়াতে তাদেরই সহায়তা ভিক্ষা করে। তো এই হাস্যকর রাজনৈতিক চর্চার কারণে কাশ্মীরিদের জন্য অনেক বেশি নিরাপদ কৌশল হলো, পূর্ণ স্বাধীনতার আওয়াজ তোলা- করদরাজ্য হয়ে থাকা নয়।

    কথা হলো স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েই বসে এবং তিব্বত কিংবা বাংলাদেশের মতো জেনোসাইডের শিকার হয়, তাহলে কি কাশ্মীর টিকতে পারবে?

    কাশ্মীরের কবিরা তাদের কাব্য কতদূর পৌঁছাতে পেরেছেন? তাদের বুদ্ধিজীবি, শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিকরা কতটা মগজ রাখেন? তাদের ইন্ডাস্ট্রি কতটা স্বনির্ভর? তাদের আন্তর্জাতিক মিশন কতটা শক্তিধর?

    ফিলিস্তিনের চেয়ে বরং বাংলাদেশে তাদের জন্য যুতসই আদর্শ হতে পারে। স্বাধীনতার পথে বাংলাদেশ যেমন ভারতের একনিষ্ঠ সমর্থন পেয়েছে, পেয়েছে দুই কোটি শরণার্থীর আশ্রয়, যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র এবং সর্বোপরি সারা বিশ্বে বাংলাদেশের পক্ষে লড়েছে ভারত, কাশ্মীর কি ততটা পাকিস্তান থেকে পাবে? মনে হয় না।

    বাংলাদেশ যেমন ভারতের প্ররোচনায় পাকিস্তান ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে, প্রতিশোধের স্পৃহায় ভারত থেকে খানিকটা সেই শোধ তেলার চেষ্টা করতে পারে পাকিস্তান, এ-ই যা।

    আবার পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের বন্ধু চীন কি তার অংশ ছেড়ে দিয়ে কাশ্মীরের স্বাধীনতায় সহযোগী হবে? কাশ্মীর উত্তপ্ত হলে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব যতটা আগুন ছড়ায়, চীনের অংশের কথা তার সিকিভাগও কিন্তু আলোচনায় আসে না।

    তারপরও যদি পাকিস্তান সত্যিই বন্ধুর মতো তাদের সহায়তা করে, তাহলেও আন্দাজ করা উচিত পাকিস্তানের ভূরাজনৈতিক সামর্থ্যই-বা কতটুকু।

    এ অঞ্চলে, বলতে গেলে গোটা দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তান বড় একা। বাংলাদেশ তাকে জন্মশত্রু জ্ঞান করে- সাপোর্ট করে ভারতকে। শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ সবাই ইন্ডিয়াকে নমঃ নমঃ করে- কতকটা নিজেদের ঘটে বুদ্ধি না-থাকায় কতকটা হিন্দু ও বৌদ্ধদের বিরাট একটি অংশের আশ্রয় ভারতে হওয়ায়।

    একে তো এই দেশগুলো পাকিস্তানের সরাসরি প্রতিবেশি নয়, আবার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠও নয়। তার প্রতিবেশি এক হলো চীন, আর হলো আরব-সাগরকূলের সৌদি আরব। আফগানকে না-গুণলেও চলে। দীর্ঘদিনের বন্ধু চীনকে তো ট্রান্স-কারাকোরাম ১৯৬২ সালে ভারত-চীন যুদ্ধের পরের বছর নিজেই ছেড়ে দিয়েছে পাকিস্তান। আর সৌদি আরব একে তো ভূরাজনীতিতে অপটু, উপরন্তু উপমহাদেশে রাজনৈতিক প্রভাবশূন্যও বটে।

    একটা তিক্ত সত্য মনে রাখা দরকার- ভারত আজ ৭০ বছর পরে যা করেছে, পাকিস্তান বহু আগেই তা করে রেখেছে। অর্থাৎ ভারত ৩৫ (ক) ও আর্টিকেল ৩৭০-এর বলে অন্তত এতদিন তাদের বিধানসভা দিয়েছিল, নিজস্ব সংবিধানের সুযোগ দিয়েছিল, বিশেষ স্বায়ত্তশাসনের মর্যাদা দিয়েছিল; আজ না হয় তা কেড়ে নিয়ে বিরাট অন্যায় করেছে। কিন্তু পাকিস্তান তার নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরিদের কী দিয়েছে?

    আজাদ কাশ্মীরে যারা আছে, তাদের তো নেতাও নেই, ক্ষমতাও নেই, স্কুলও নেই, হাসপাতালও নেই। এমনকি তারা পাকিস্তানিও নয়। স্রেফ লেজকাটা হনুমান- কাশ্মীরি। স্বাধীনতাকামীদের নিরাপদ ঘাঁটি বানিয়ে রাখার অজুহাতে এলাকাটাকে পাকিস্তান ঘুটঘুটে অন্ধকার বানিয়ে রেখেছে। সীমান্তে উত্তেজনা হলেই জনসাধারণ নিদারুণ উৎকণ্ঠা বুকে নিয়ে পালাতে থাকে।

    কাশ্মীরিরা নিজেদের ইন্ডিয়ান ভাবে না ঠিক- বিশ্ব মিডিয়াও তাদের বিভক্ত ভূখণ্ডকে পরিচয় করিয়ে দেয় ‘ভারত অধিকৃত কাশ্মীর’ ও ‘পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর’ বলে- কিন্তু তারা তো নিজেদের পাকিস্তানিও ভাবে না। তাহলে পাকিস্তান নিজের ভাবে কেনো তাদের? মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বলে?

    সেটা হলে জিজ্ঞাসা রাখি, ‘৪৭ থেকে ’৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশের সঙ্গে যে আচরণ করেছে পাকিস্তান, সেই চরিত্র বদলে কি ইদানিং সত্যিকার শুদ্ধ মুসলিম হয়ে গেছে সে?

    তিন.

    তো কাশ্মীরের সঙ্গে থাকছে কে? কথিত ‘মুসলিম উম্মাহ’ চেতনা। তাহলে বলি, বিশ্বে নতুন করে আরও একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশের আবির্ভাব এই ক্রিশ্চিয়ান ডমিনেটিং ওয়ার্ল্ড সহজে মেনে নেবে না- তাতে সর্বধর্মবাদি সেক্যুলারিকরণের মূলমন্ত্রকে সে-দেশের সকাল-সাঁঝের তসবি বানিয়ে নিলেও।

    এর মানে বিশ্ব-রাজনীতিতে অন্য কোনও ধর্ম তা দিতে পারছে না, তা নয়।

    ভারতের সিদ্ধান্তে হিন্দুত্ববাদিরা খুশি হচ্ছে, যদিও কাশ্মীরে রয়েছে বিরাট সংখ্যক স্বাধীনতাকামী হিন্দুর আবাস। তবে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে মুসলিমরা। আবার মুসলিমরা ‘গাজওয়ায়ে হিন্দের’ বুলিতে চঞ্চল, তবে তারা জম্মুর মতো জায়গায়ও সংখ্যালঘু।

    তথাপি ধর্মীয় সদস্য সংখ্যার হিসাব কাশ্মীরের মুক্তিকে কোনও দিক থেকে সুফল দিতে পারছে না। আবার কাশ্মীরের মতো ধর্মপরায়ণ মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল নিজেদের ধর্মকে ভুলে কেবল সেক্যুলার রাজনীতি দিয়ে সমাধানে আসতে পারবে, তা-ও সম্ভব নয়।

    কেননা, তখন সর্বশেষ ভরসার ‘মুসলিম উম্মাহ’ চেতনাও যে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে ছেড়ে যাবে- তা না বললেও চলে।

    সুতরাং কাশ্মীরের মুক্তি দূরঅস্ত! আল্লাহ তাদের সহায় হোন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আকর্ষণ আন্তর্জাতিক এত কাশ্মীর কেন নিয়ে, ভারত-পাকিস্তানের
    Related Posts
    অ্যাকাউন্ট ব্লক

    ‘ভারতকে টুকরো করো’ পোস্টের পর অস্ট্রিয়ান অর্থনীতিবিদের এক্স অ্যাকাউন্ট ব্লক করল দিল্লি

    September 7, 2025
    তুরস্কে ভূমিকম্প

    ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক

    September 7, 2025
    Musa nabi

    মুসা নবীর সেই পাহাড়ে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করছে মিশর

    September 7, 2025
    সর্বশেষ খবর

    আইফোন ১৬ না আইফোন ১৭—কোনটি কিনবেন? জানুন মূল পার্থক্য

    সোনা

    সোনার বাজারে আবারও ঊর্ধ্বমুখী দাম, অপরিবর্তিত রইলো রুপা

    সিম

    ই-সিম প্রতারণা থেকে বাঁচবেন কীভাবে: I4C-এর পরামর্শ

    landman season 2 trailer

    Landman Season 2 Trailer Confirms Demi Moore’s Bigger Role

    NFL Season 2025 Streaming Options for Cable-Free Viewing

    Football Games Tonight: NFL Monday Night Football, MLB Slate, and Global Updates

    Why ‘Big Brother 27’ Isn’t On Tonight

    Why ‘Big Brother 27’ Isn’t On Tonight: CBS Explains Schedule Change

    Big Brother

    Big Brother 27 Spoilers: Rachel Reilly Eliminated in White Locust Twist

    Who is Isaac TeSlaa

    Who Is Isaac TeSlaa? Detroit Lions Rookie Wide Receiver Making Big Moves

    wordle hint

    Today’s Wordle Hints and Answer for September 8: Puzzle No. 1542

    nyt connections hints august 9

    Today’s NYT Connections Hints and Answers for September 8, 2025

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.