Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কাশ্মীরের রক্তক্ষয়ী ইতিহাস ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যর্থতা
    ইতিহাস মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার রাজনীতি সম্পাদকীয়

    কাশ্মীরের রক্তক্ষয়ী ইতিহাস ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের ব্যর্থতা

    Yousuf ParvezAugust 15, 20197 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ভারত-শাসিত কাশ্মীরে গত প্রায় তিন মাস ধরে চলছে চরম অস্থিরতা – ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে স্থানীয় জনতার সংঘর্ষে প্রায় একশোর কাছাকাছি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, ছররা বন্দুকের গুলিতে চিরতরে দৃষ্টিহীন হয়ে গেছেন বহু মানুষ। পাশাপাশি ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে একের পর এক সেনা ছাউনিতে জঙ্গীরা হামলা চালাচ্ছে – আর কাশ্মীরকে ঘিরে এই চরম সংঘাত দুই প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানকে আরও একবার যুদ্ধের দোরগোড়ায় নিয়ে আসছে বলে পর্যবেক্ষকরা ধারণা করছেন।

    কিন্তু কী আছে এই কাশ্মীর সঙ্কটের মূলে যা দুই দেশকে বারবার যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে? সাতচল্লিশের দেশভাগের পর থেকে আজ পর্যন্ত সেই কাশ্মীর সঙ্কটের চরিত্রই বা কীভাবে বদলেছে? রৌশন ইলাহি ছাব্বিশ বছরের এক কাশ্মীরী যুবক – র‍্যাপার হিসেবে বেশ নামডাকও হয়েছে তার। শ্রীনগরের ছেলেটি এমসি ক্যাশ নামে সারা দুনিয়াতেই কনসার্ট করে বেড়ায়, কিন্তু তার র‍্যাপে কোনও প্রেম-ভালবাসা-জটিলতার কথা থাকে না – থাকে শুধু কাশ্মীরের মুক্তি আর স্বাধীনতার কথা।

    এমসি ক্যাশ হল কাশ্মীরের সেই প্রজন্মের প্রতিনিধি, যারা গত প্রায় সত্তর বছর ধরে এই অনিন্দ্য সুন্দর ভূখন্ডটিকে ঘিরে ভারত আর পাকিস্তানের দ্বন্দ্বে ক্লান্ত ও বিধ্বস্ত। এই প্রজন্মের যুবকরা তাদের জন্মভূমির মুক্তির লড়াইতে কেউ হাতে তুলে নিয়েছে একে-ফর্টি সেভেন, কেউ পাথরের টুকরো – আবার কেউ বা গিটার। কিন্তু এটাও ঠিক, তাতে কাশ্মীর সঙ্কটের সমাধানের কোনও আশা দেখা যাচ্ছে না – যে সঙ্কটের শুরু ১৯৪৭য়ে দেশভাগের সময় কাশ্মীরের বিতর্কিত ভারতভুক্তির মধ্যে দিয়ে। ইতিহাসবিদ ড: কিংশুক চ্যাটার্জি বলছেন, “ইনস্ট্রুমেন্ট অব অ্যাক্সেশনের মাধ্যমে কাশ্মীর ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু যে শর্তে হয়েছিল কালক্রমে ভারত তা থেকে অনেকটা সরে এসেছে। পাকিস্তানও কতকটা জোর করেই এই অ্যারেঞ্জমেন্টের মধ্যে প্রবেশ করেছে। ফলে সাতচল্লিশে এই সমস্যার শুরু হলেও এখন সেই সমস্যা অনেক বেশি জটিল আকার নিয়েছে।”

    “এখন কাশ্মীর সমস্যার এমন কোনও পর্ব নেই যেখানে ফিরে গিয়ে আমরা বলতে পারি এখান থেকে সমস্যাটা আবার ‘রিসেট’ করা যাক! আজ যদি কাশ্মীরে গণভোট হয় কিংবা পাকিস্তান তাদের দিকের কাশ্মীর থেকে সরে যায় – তাতে কোনও সমস্যার আদৌ সমাধান হবে বলে মনে হয় না।” অনেকটা এই কথার সুরেই কাশ্মীরের হিন্দু রাজাদের বংশধর ড: করণ সিং খুব সম্প্রতি ভারতের পার্লামেন্টেও বলেছেন, যে শর্তে তার বাবা নিজের রাজ্যকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন দিল্লি তার মর্যাদা দিতে পারেনি। ড: সিং সেদিন বলেছিলেন, “যেদিন আমার বাবা সেই চুক্তিতে সই করেন সেদিন থেকেই জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ তাতে কোনও সন্দেহ নেই। ২৭ অক্টোবর তারিখে সেদিন আমি নিজেও ওই ঘরে উপস্থিত ছিলাম।”

    কিন্তু মনে রাখতে হবে, মহারাজা হরি সিং কিন্তু প্রতিরক্ষা, যোগাযোগ ও বৈদেশিক সম্পর্ক – শুধু এই তিনটি ক্ষেত্রে ভারতভুক্তি স্বীকার করেছিলেন, নিজের রাজ্যকে ভারতের সঙ্গে পুরোপুরি মিশিয়ে দেননি। ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা অনুযায়ী জম্মু ও কাশ্মীরকে যে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই”, বলেন করণ সিং। ভারতের হিন্দু দক্ষিণপন্থী দলগুলো আবার কাশ্মীর সঙ্কটের উৎসকে একটু অন্যভাবে দেখেন। সাতচল্লিশের যুদ্ধে ভারত যদি যুদ্ধবিরতি না-মেনে অভিযান চালিয়ে যেত এবং বিষয়টাকে জাতিসংঘ অবধি গড়াতে না-দিত তাহলে সঙ্কট কিছুতেই এতদূর আসত না, বলছিলেন বিজেপির পলিসি রিসার্চ গ্রুপের ড: অনির্বাণ গাঙ্গুলি।

    তিনি বলছেন, “জনসঙ্ঘের আমল থেকেই আমরা মনে করি কাশ্মীর সমস্যা যদি জাতিসংঘে না-নিলে অনেক ভাল হত। শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে ৫২-র আগস্টেও প্রশ্ন তুলেছিলেন আমাদের নিজেদের সৈন্যদের কেন আমরা আটকে দিলাম? জাতিসংঘে বিষয়টা নিয়ে যাওয়াতে সায় ছিল না সর্দার প্যাটেলেরও। “জনসঙ্ঘ বা তার উত্তরসূরী বিজেপি ফলে আজও মনে করে কাশ্মীর সমস্যার মূলে আছে এই বাস্তবটা যে পাকিস্তান ভারতের জমি অন্যায়ভাবে দখল করে রেখেছে। কিন্তু সেই জমি কীভাবে ফেরত পাওয়া সম্ভব, ভারত তা আজও ঠিক করে উঠতে পারেনি।

    এই বিতর্ক যখন চলেছে, কাশ্মীরের শত শত যুবক কিন্তু ততদিনে রাইফেল হাতে তুলে নিয়েছেন। মূলত ১৯৮৯-৯০ সাল থেকে কাশ্মীর উপত্যকায় জঙ্গী বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের সূত্রপাত – আর গত কয়েক বছর ধরে রাজপথে ভারতবিরোধী প্রতিবাদেও ফেটে পড়ছে উপত্যকার ক্ষোভ। কাশ্মীরে গ্লোবাল ইয়ুথ ফেডারেশনের তৌসিফ রায়না, যিনি নিজেও একদিন শ্রীনগরের রাস্তায় আর্মিকে লক্ষ্য করে পাথর ছুঁড়েছেন, তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, “এই মুহুর্তে কাশ্মীরে যে অস্থিরতা চলছে বুরহান ওয়ানির মৃত্যুই যে তা ট্রিগার করেছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। জঙ্গী ভাবধারায় যারা বিশ্বাস করে বুরহান তাদের জন্য ছিল দারুণ রোল মডেল, জঙ্গীবাদের নতুন চেহারা হয়ে উঠেছিল সে।”

    “কিন্তু সেই বুরহানের জন্ম কীভাবে হল? হল এই জন্যই যে দিল্লিতে যারা ক্ষমতায় আছেন তারা বছরের পর বছর ধরে এটা স্বীকারই করতে চাননি কাশ্মীরে আদৌ কোনও সমস্যা আছে। “ভারতের বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপি কিন্তু সব সময় দাবি করে থাকে কাশ্মীরের সঙ্কট তৈরি হয়েছে স্রেফ পাকিস্তানের মদত আর উসকানিতে – এবং উপত্যকার গরিষ্ঠ সংখ্যক মানুষ সেই বিচ্ছিন্নতাবাদের শরিক নন। অনির্বাণ গাঙ্গুলি বলছিলেন, “আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার বা আজাদির কথা যারা বলেন তারা খুবই মুষ্টিমেয় লোক। বাইরের মদতে তারা এমন একখানা ভাব তৈরি করেন যে দুনিয়া ভাবে কাশ্মীরে বোধহয় তোলপাড় চলছে। কিন্তু আসলে পরিস্থিতি মোটেও তা নয় – সেখানকার অধিকাংশ মানুষ মনেপ্রাণে জানেন ভারতীয় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকালেই তাদের মঙ্গল। শিক্ষা-চাকরিবাকরি-উন্নতির সুযোগ তাদের ভারতেই অনেক বেশি।”

    প্রায় চল্লিশ বছর আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো জাতিসংঘে দেওয়া তার বিখ্যাত ভাষণে বলেছিলেন, “কাশ্মীর কখনওই ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ নয় – বরং এটি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যেকার এক বিতর্কিত ভূখন্ড।” তিনি আরও বলেন, “আর কাশ্মীরের ওপর পাকিস্তানের দাবি সব সময়ই অনেক বেশি – কারণ রক্তে, মাংসে, জীবনযাপনে, সংস্কৃতিতে কিংবা ভূগোল আর ইতিহাসে তারা পাকিস্তানের মানুষের অনেক কাছের।” সেই পাকিস্তানে শাসক বদলেছে ঘন ঘন, কিন্তু তাদের কাশ্মীর নীতির ধারাবাহিকতায় কোনও ছেদ পড়েনি। ইদানীং শ্রীনগর বা বারামুলায় যে কোনও বিক্ষোভ হলে তাতে পাকিস্তান বা ইসলামিক স্টেটের পতাকা চোখে পড়ে অহরহই।

    কিংশুক চ্যাটার্জি বলছেন, “যদি কাশ্মীর সমস্যাকে ভারত সরকার বলপূর্বক দমন না-করে গণতান্ত্রিক পন্থায় মীমাংসা করার চেষ্টা করত তাহলে হয়তো পরিণাম অন্য রকম হত। কাশ্মীরের স্বাধীনতা আন্দোলনের আজ যে ইসলামিকরণ হয়েছে তা সেই ব্যর্থতারই প্রতিফলন – যদি অন্য রাস্তা সফল হত তাহলে হয়তো এই আন্দোলনে ইসলামের ভূমিকা একেবারেই থাকত না।”

    ঝিলমের তীরে, ডাল লেকের শিকারায় কাশ্মীরের প্রিয় বাদ্যযন্ত্র সন্তুরের আওয়াজ থেমে গেছে অনেকদিনই, তার বদলে এখন মর্টার-গ্রেনেড বা পেলেট গানের আওয়াজটাই সেখানে দস্তুর।

    তৌসিফ রায়নার কথায়, “এই সব বন্দুকের আওয়াজ একটু থেমে গেলে, টিভির খবরে সব শান্তিপূর্ণ বলে ঘোষণা করলেই সরকার ধরে নেয় কাশ্মীরে সব ঠিকঠাক হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীনরা যেন এরকম অশান্তির অপেক্ষাতেই থাকেন, বড় কোনও গন্ডগোল না-হলে তারা মানতেই চান না কাশ্মীরে কোনও সমস্যা আছে। এই মনোভাব অব্যাহত থাকলে কাশ্মীরে অস্থিরতা চলতেই থাকবে, আরও শত শত যুবক প্রাণ দিতেই থাকবেন।”

    সম্প্রতি কাশ্মীরের আন্দোলন যে ইসলামী চেহারা নিয়েছে এবং যার জন্য আন্তর্জাতিক স্তরে কিছুটা সহানুভূতি হারাচ্ছে বলেও মনে করা হয়, সেটা কিন্তু প্রথম থেকে আদৌ ছিল না, মনে করেন রাজনৈতিক ইসলামের গবেষক ড: কিংশুক চ্যাটার্জি।

    তার কথায়, “পলিটিক্যাল মোবালাইজেশনের চরিত্রটাই এমন, যে অন্য কোনও স্ট্র্যাটেজি বা গণতন্ত্রীকরণ যখন কাজ করে না তখন বেশির ভাগ রাজনৈতিক সমস্যাই ইসলামাইজেশনের দিকে ঝোঁকে। আর এখন ইসলামিক স্টেটের ভাবধারা আসার ফলে সারা দুনিয়া জুড়ে ইসলামাইজেশনের নামেই একটা চরম বিতৃষ্ণা দেখা দিয়েছে, কাশ্মীরের আন্দোলনও তার শিকার।”

    “আশির দশকের একেবারে শেষে যখন কাশ্মীর থেকে হিন্দু পন্ডিতদের বিতাড়ন শুরু হয়, তখন উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে হুরিয়তেরই অনেকে কিন্তু মুখ খুলেছিলেন। আবদুল গনি লোন. আবদুল গনি ভাটের মতো নেতারা হিন্দু এক্সোডাসের প্রতিবাদ করে প্রাণও হারিয়েছেন – এগুলো উপেক্ষা করা কিন্তু ঠিক নয়”, বলছিলেন ড: চ্যাটার্জি।

    আশির দশক থেকে আজ – আন্দোলনের রূপরেখা হয়তো বদলেছে, কিন্তু সমাধানের কোনও পথ আজও খুঁজে পায়নি কাশ্মীর।

    কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এতগুলো যুদ্ধর পরও দিল্লির শাসক গোষ্ঠী, সে যারাই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, বিশ্বাস করে কাশ্মীরের স্বাধীনতার আন্দোলন কিছুতেই পূর্ণতা পাবে না, এমন কী সেটা ফিলিস্তিনের পর্যায়েও কখনও পৌঁছবে না।

    অনির্বাণ গাঙ্গুলীর প্রথম কথা, “কাশ্মীরের আন্দোলনে ইয়াসের আরাফতের মাপের কোনও নেতাই নেই। আর সৈয়দ আলি শাহ গিলানির মতো নেতারা যে বহাল তবিয়তে বেঁচেবর্তে আছেন তা ভারতের কল্যাণেই। ভারতে থেকে তারা গো ব্যাক ইন্ডিয়া শ্লোগান দিতে পারেন, এ কিন্তু ভারতের গণতন্ত্রেরই জোর!”

    “আমি আবারও জোর দিয়ে বলতে চাই, কাশ্মীরে বেশির ভাগ মানুষ শান্তিতে থাকতে চান ও নিজের জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান – আর তারা জানেন শিক্ষা-স্বাস্থ্য-কর্মসংস্থান-উন্নয়নই সেই অগ্রগতির মাধ্যম!”

    এই ন্যারেটিভে কাশ্মীর কতটুকু ভরসা রাখছে সেটা অন্য প্রশ্ন। কিন্তু ভারত বনাম পাকিস্তান, যুদ্ধ বনাম সংলাপ, কাশ্মীরিয়ত বনাম ইসলাম কিংবা পাথর বনাম পেলেট গানের সংঘাতে কাশ্মীর সঙ্কট যে প্রতিনিয়ত জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে তাতে কোনও সংশয় নেই।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ইতিহাস কাশ্মীরের বিশ্ব ব্যর্থতা মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার রক্তক্ষয়ী রাজনীতি সম্পাদকীয় সম্প্রদায়ের
    Related Posts
    সরকার

    নির্বাচনে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা-লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব

    August 7, 2025
    Sarjis-Zara

    গোয়েন্দা নজরদারিতে হাসনাত-সারজিস-জারা, হোটেল পরিবর্তন

    August 7, 2025
    Tarek Rahman

    ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

    August 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ক্লাউড ফোন

    দেশের বাজারে প্রথমবারের মতো এল বাটনওয়ালা ফোরজি ক্লাউড ফোন

    সরকার

    নির্বাচনে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা-লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব

    স্কার্ট

    হলুদ রঙের স্কার্ট পরে হাজির ‘পাসুরি’ গানের গায়ক, নেটিজেনদের সমালোচনা

    নির্দেশনা

    স্কাউট কার্যক্রম গতিশীল করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির ৭ নির্দেশনা

    Metal Eden Release Date Set for September on PC, PS5, Xbox Series

    Metal Eden Locks September 2025 Release: Enhanced Sci-Fi Shooter After Player Feedback

    Fire Chief Yells Profanities at 10-Year-Old Girl During Emergency

    Long Island Fire Chief Suspended After Berating 10-Year-Old Girl in Viral TikTok Video

    AMD MI300X

    AMD Set to Ship 500,000 MI300X AI Accelerators in 2024, Capturing 7% Market Share

    Kris Jenner Revives Kim Kardashian Benjamin Button Controversy

    Kris Jenner’s Sixth Toe Photoshop Blunder Ignites Social Media Firestorm

    calvin harris placenta

    Calvin Harris Placenta Post Ignites Viral Debate on Home Birth Realities

    visionOS 26 Beta 5

    Apple Unveils visionOS 26 Beta 5: Spatial Features Take Center Stage

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.