Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কি আছে সোনার শহর এল ডোরাডোতে
    অন্যরকম খবর

    কি আছে সোনার শহর এল ডোরাডোতে

    rskaligonjnewsMay 24, 2023Updated:May 24, 20234 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ‘এল ডোরাডো’, যেখানে ছড়িয়ে রয়েছে সোনার যত গুপ্ত ভাণ্ডার! কিংবদন্তি এই শহরকে ঘিরে রয়েছে কতোই না উপাখ্যান আর নানা কল্পকাহিনি।

    এল ডোরাডো‘…ইন সার্চ অফ এল ডোরাডো’। এডগার অ্যালেন পো তার ‘এল ডোরাডো’ কবিতায় যে ছবি এঁকেছেন তা পাঠকের মনে বুনে দিয়েছে সোনায় মোড়া এক দেশকে খুঁজে দেখার অদম্য তৃষ্ণাকে। তবে যারা পড়েনওনি, কিন্তু একবার জেনে ফেলেছেন তার কথা, তাদেরও মনের ভেতরে অবধারিত ছায়া ফেলেছে এল ডোরাডো। আস্ত সোনার শহর! এমন শহর কোথায় আছে এই পৃথিবীতে? সত্যি আছে?

    প্রায় পাঁচশো বছর ধরে এল ডোরাডোকে খুঁজে চলেছে সারা পৃথিবীর সোনালোভী মানুষ। হলুদ দুর্মূল্য ধাতুর ঝলকানি যে শহরের সর্বত্র! সেই হলদে আভায় মোড়া শহরের স্বপ্ন চোখে এঁকে দক্ষিণ আমেরিকার রেইন ফরেস্ট এবং পার্বত্য অঞ্চলে ছুটে গেছেন কত মানুষ! কিন্তু ফিরেছেন খালি হাতে। পো তার কবিতায় লিখেছেন, ‘ওভার দ্য মাউন্টেনস/ অফ দ্য মুন,/ ডাউন দ্য ভ্যালি অফ দ্য শ্যাডো’… চাঁদের পাহাড় ও ছায়ার উপত্যকা ছুঁয়ে নাকি রয়েছে এল ডোরাডো।

    তাহলে কি পৃথিবীর কোনো গোপন অঞ্চলে মাটি ও গাছের আড়ালে চিরতরে হারিয়ে গেছে এল ডোরাডো? এখনও খুঁঝে বের করতে পারলে তার চিহ্ন পাওয়া যেতে পারে? মিলতে পারে সোনাও! নাকি আদৌ কখনোই ছিল না এই শহর? কিন্তু যদি নাই থাকে, তাহলে কেনই বা তৈরি হলো এই শহরকে খুঁজে বের করার প্রাণান্তকর চেষ্টা?

    ‘এল ডোরাডো’ শব্দটি স্প্যানিশ। যার অর্থ হলো ‘সোনায় তৈরি’। আসলে স্পেনীয়রা বলেন, ‘এল হমব্রে ডোরাডো’ বা ‘এল রেই ডোরাডো’। প্রথমটির অর্থ ‘সোনার মানুষ’। দ্বিতীয়টি বোঝায় ‘সোনার রাজা’। দক্ষিণ আমেরিকানদের কাছে এল ডোরাডো হলেন এমন এক কিংবদন্তি শাসক যার পায়ের পাতা থেকে মাথা পর্যন্ত মোড়া সোনায়! গুয়াতাভিতা নামের এক হ্রদে গিয়ে শরীরে জড়ানো সোনার অলঙ্কার খুলে ভাসিয়ে দিতেন। এই লোককথাই ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে। সোনায় মোড়া মানুষ হয়ে ওঠে সোনার শহর! কীভাবে এই পরিবর্তন হলো?

    ১৬৩৮ সালে জুয়ান রডরিগেজ একটি বই লেখেন। ‘দ্য কনকোয়েস্ট অ্যান্ড ডিসকভারি অফ দ্য নিউ কিংডম অফ গ্রানাডা’। সেখানে তিনি বর্ণনা করেছিলেন কলম্বিয়ার প্রাচীন উপজাতি ‘মুইসকা’র বিশেষ সেই প্রথার কথা। হ্রদের জলে রাজার সোনা বিসর্জনের যে প্রথার কথা আগেই বলা হয়েছে। এই বই ও তারও আগে থেকে ছড়াতে থাকা এহেন লোককথা থেকে অন্য মানে খুঁজে বের করতে লাগলেন ইউরোপীয়রা। তাদের বদ্ধমূল ধারণা হলো সত্য়িই এককালে সোনায় মোড়া একটা শহর তার ঝলমলে চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত নীল আকাশের নিচে!

    হয়তো এমন ধারণা তাদের মনে খেলে গিয়েছিল, যে দেশের রাজা শরীরে জড়ানো সমস্ত সোনা অবলীলায় হ্রদের পানিতে ভাসিয়ে দিতে পারেন, সেদেশের ঐশ্বর্যের প্রাচুর্য না জানি কত! আর এখান থেকেই গড়ে ওঠে অলীক এক শহরের মিথ। নতুন পৃথিবীর বুকে এল ডোরাডো খুঁজে বের করার লোভে ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে অগুনতি মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন দুর্গম অরণ্যে।

    প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষকরা বলছেন, সেই সময় কলম্বিয়ায় সোনার প্রাচুর্য ছিল। তারা জানতে পেরেছেন, মুইসকা সম্প্রদায়ের কাছে আসলে সোনার কোনো গুরুত্বই ছিল না দামি ধাতু হিসেবে। কেবল দেবতার কাছে তা সমর্পণ করেই তাদের শান্তি। দক্ষিণ আমেরিকার ইনকা, আজটেক ও মায়া উপজাতির মতোই মুইসকাও বিখ্যাত। আজও এই উপজাতি টিকে রয়েছে গহীন অরণ্যে। আজও এরা সোনার প্রলোভনকে ফুৎকারে উড়িয়ে দেয়।

    গুয়াতাভিতা নামের সেই রহস্যময় হ্রদটি খুঁজে বের করে সেখানে অভিযান শুরু করে ব্রিটিশ, ফরাসি ও পর্তুগিজরা। এমনও শোনা যায় হ্রদের পানি বের করে তার তলদেশে সোনা কোথায় লুকানো আছে খোঁজা শুরুও হয়। কিন্তু কোনো লাভ হয়েছে বলে শোনা যায়নি।

    গুঞ্জন ছিল, অনেকেই নাকি তাল তাল সোনা পেয়েছে এখানে। আসলে যেকোনো মিথেরই এইরকম দু’টি প্রান্ত থাকে। একদিনে নৈরাশ্য, অন্যদিকে প্রলোভন। গত শতকের ছয়ের দশক পর্যন্ত এমন সোনা লোভীদের দেখা মিলেছে সেখানে। ১৯৬৫ সালে রীতিমতো আইন করে কলম্বিয়া সরকার বন্ধ করে দেয় এই ধরনের অভিযান।

    তবে এখনই সবাই হাল ছেড়ে দেননি। গবেষকরা মাঝে মাঝেই নানা চাঞ্চল্যকর দাবি করেন। এমনও বিশ্বাস রয়েছে, সাভানা তৃণভূমির অনেক নিচে নাকি রয়েছে সোনার শহর! মাফিয়ারা নাকি খোঁজও চালাচ্ছেন লুকিয়ে লুকিয়ে। বলাই বাহুল্য, এখনও পর্যন্ত স্রেফ গুঞ্জনই সার। হদিশ মেলেনি। আসলে এত খোঁজ, এত উত্তেজনা, এত অভিযান সত্ত্বেও আজও কেউ খুঁজে বের করতে পারেনি এল ডোরাডোকে।

    সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

    নিজের হার্ট দেখতে জাদুঘরে গেলেন ব্রিটিশ নারী

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যরকম আছে, এল কি খবর ডোরাডোতে প্রভা লাইফস্টাইল শহর সোনার
    Related Posts
    অপটিক্যাল ইলিউশন

    ছবিটি জুম করে জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা শিয়াল আর ঘোড়া খুঁজে বের করুন

    July 7, 2025
    Photos

    আপনি কেমন মানুষ ছবিটি জুম করলে বলে দেবে

    July 7, 2025
    অপটিক্যাল ইলুউশন

    ছবিটি জুম করে দেখুন, বলতে পারবেন কে দাঁড়িয়ে আছে এবং কে বসে?

    July 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কক্সবাজার সৈকতে নেমে

    কক্সবাজার সৈকতে নেমে তলিয়ে গেল চবির ৩ শিক্ষার্থী, ১ জনের লাশ উদ্ধার

    নিজের উন্নয়নের পরিকল্পনা

    নিজের উন্নয়নের পরিকল্পনা: কীভাবে শুরু করবেন?

    প্রেমে বিশ্বাসযোগ্যতা

    প্রেমে বিশ্বাসযোগ্যতা কীভাবে তৈরি করবেন: সহজ কৌশল

    অনলাইনে ফ্রি পড়াশোনা

    অনলাইনে ফ্রি পড়াশোনা:জীবন বদলে দিন সহজে!

    বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে

    বাবা-মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের গুরুত্ব

    আজ থেকে নতুন দামে

    আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি হচ্ছে সোনা

    জাজিরায় পদ্মা সেতু

    জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধে ধস, নদীতে বিলীন ৮ স্থাপনা

    সিরাজগঞ্জে মর্মান্তিক

    সিরাজগঞ্জে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, বাবা-ছেলে নিহত

    ১৯ জুলাই মহাসমাবেশে

    ১৯ জুলাই মহাসমাবেশে ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি জামায়াতের

    ৩৫ শতাংশ শুল্কের হুমকি

    ৩৫ শতাংশ শুল্কের হুমকি দিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.