Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কুমিল্লায় অরক্ষিত ৩৫টি বধ্যভূমি
    ইতিহাস জাতীয়

    কুমিল্লায় অরক্ষিত ৩৫টি বধ্যভূমি

    কুমিল্লায় অরক্ষিত ৩৫টি বধ্যভূমি
    rskaligonjnewsDecember 14, 20226 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচার ও হত্যাযজ্ঞের জ্বলন্ত সাক্ষী হয়ে আছে কুমিল্লার প্রায় ৫০টি বধ্যভূমি। এর মধ্যে অরিক্ষত রয়েছে প্রায় ৩৫টি বধ্যভূমি। মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে নানা পেশার হাজার হাজার মানুষকে সর্বত্র নারকীয় তান্ডবের মাধ্যমে হত্যা করে এসব গণকবরে মাটি চাপা দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহনী ও তাদের এ দেশিয় দোসররা।

    বধ্যভূমি

    এদিকে, দেশ স্বাধীনের ৫২ বছর পরেও অনেক গণকবর ও বধ্যভূমি এখনো শনাক্ত কিংবা সংরক্ষণ করা হয়নি। অবহেলা-অনাদরে এসব বধ্যভূমি ঝোপ-জঙ্গলে পরিণত হয়েছে।

    তবে কুমিল্লা জেলা মুক্তিযোদ্ধা অফিস বলছে, ৩২টি বধ্যভূমি চিহ্নিত করে সেখানে ফলক উন্মোচন করা হয়েছে। বাকিগুলো সরকারি সহযোগিতা পেলে চিহ্নিত করা হবে।

    কুমিল্লার গণকবর ও বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- সদর উপজেলার রসুলপুর বধ্যভূমি, রামমালা বধ্যভূমি, সদর দক্ষিণের জগতপুর গণকবর, চৌদ্দগ্রামে বেতিয়ারা গণকবর, নাঙ্গলকোট বধ্যভূমি, দেবিদ্বার বধ্যভূমি, লাকসামের বেলতলী বধ্যভূমি ও কৃষ্ণপুর ধনঞ্জয় বধ্যভূমি।

    শহরে বাইরের বিভিন্ন এলাকা গিয়ে দেখা যায়, কিছু বধ্যভূমিতে স্মৃতিফলক লাগানো হয়েছে। কোনোটায় নির্মাণ করা হয়েছে স্মৃতিস্তম্ভ। তবে সংরক্ষণ করা এসব গণকবর আর বধ্যভূমিগুলোর বেশিরভাগই এখন বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এছাড়া অনেক বধ্যভূমি স্থানীরা দখল করে কৃষি কাজে ব্যবহার করছেন। অবকাঠামোগত দিক থেকে কোনোটার অবস্থা একেবারেই নাজুক। আবার অরক্ষিত অবস্থায় থাকায় বেশ কয়েকটি বধ্যভূমি পরিণত হয়েছে গোচারণ ভূমিতে।

    জেলার সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়ের রসুলপুল গ্রামের রেলস্টেশন পাশেই রয়েছে রসুলপুল বধ্যভূমি। এ বধ্যভূমি কৃষি কাজে ব্যবহার করছেন শিল্পী নামের স্থানীয় এক নারী। এছাড়া বধ্যভূমির সাইনবোর্ডটিও ঢেকে রাখা হয়েছে খড়ের পাড় দিয়ে।

    জানতে চাইলে শিল্পী বেগম বলেন, ‘এখানে মাদকের আসর বসে প্রতিদিন। ডিসেম্বর মাস আসলে দুই-একজন লোক শহর থেকে আসেন। সারা বছর তো কারো খবর দেখি না । এখন আন্নেরা খবর নিয়া কি করবেন।’

    ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট বধ্যভূমি: দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকার এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট বধ্যভূমিতে বাঙালি সেনা অফিসার, সৈনিক, ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-শ্রমিক, সরকারি কর্মচারী, স্কুল-কলেজের ছাত্রী, গৃহবধূ, মসজিদের ইমামদের হত্যার পর গণকবর দেওয়া হয়। ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে অমানুষিক নির্যাতনের পর এই ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টেই হত্যা করে হানাদার বাহিনী। এ বধ্যভূমিতে মোট ১২টি গণসমাধি খনন করে সাত হাজার নরকঙ্কাল পাওয়া যায়।

    লাকসাম রেলস্টেশন বধ্যভূমি: এটি কুমিল্লার লাকসাম রেলওয়ে জংশনের দক্ষিণে কেবিন বরাবর পূর্ব দিকে এ বধ্যভূমিটির অবস্থান। কুমিল্লা জেলার দক্ষিণাংশ, বৃহত্তর নোয়াখালী এবং চাঁদপুরের যুবক-যুবতী, বৃদ্ধা, শিশুদের এখানে এনে হত্যা করে মাটিচাপা দেওয়া হতো। জীবিত মানুষদের হাত-পা বেঁধে গুলি করা হতো। এরপর লাথি দিয়ে ফেলা হতো গর্তে। গুলি খাওয়ার পরেও যারা জীবিত থাকতেন, তাঁদেরও মৃত ব্যক্তিদের সঙ্গে মাটিচাপা দেওয়া হতো। এখানে বিভিন্ন জেলা থেকে ১০ হাজার বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যার পর লাশ মাটি চাপা দিয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী।

    মুদাফফরগঞ্জ বধ্যভূমি: কুমিল্লার মুদাফফরগঞ্জে একদল রাজাকার ও পাকিস্তানি বাহিনী ৩৭ জন লোককে হত্যা করে। শুধু হত্যা করেই থেমে থাকেনি, তারা একটি বাড়ি থেকে চারজন কিশোরীকে ধরে নিয়ে গণধর্ষণ করে। তিন-চার দিন পর তাঁদের মৃতদেহ পাশের একটি খালে ভাসতে দেখা যায়।

    হাড়ং গণকবর: কুমিল্লার চান্দিনার হাড়ং গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার বাড়ির পাশে তাঁর এক খণ্ড জমি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের দোসররা গণকবর হিসেবে ব্যবহার করতো। মানুষ হত্যার পর এখানে মাটিচাপা দিতো তারা। আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মাকেও এখানে হত্যার পর পাকিস্তানি হানাদার ও তাদের দোসররা মাটিচাপা দেয়। জানা যায়, ১৮ জন মুক্তিযোদ্ধাকে এখানে গণকবর দেওয়া হয়।

    আমড়াতলি গণকবর: ১৯৭১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার আমড়াতলির ধনঞ্জয় খন্দকার বাড়ির ২৬ জন নারী-পুরুষ-শিশুকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে। খন্দকারবাড়ি ছাড়াও অন্যান্য স্থানে হত্যা করা হয় আরও ১০ জনকে। হত্যার পর আমড়াতলিতে গণকবর দেওয়া হয়েছিল তাদের।

    বেতিয়ারা গণকবর: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে বেতিয়ারা গণকবর। ১৯৭১ সালে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি ও ছাত্র ইউনিয়নের যৌথ গেরিলা বাহিনীর ৯ জন বীরযোদ্ধা পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন। এখানে ৯ জন মুক্তিযোদ্ধাকে কবর দেওয়া হয়। বেতিয়ারার শহীদদের কবরটি এখন আগের জায়গায় নেই। মহাসড়কের চার লেনের কাজ হওয়ায় শহীদদের সমাধিটি মহাসড়ক থেকে একটু পাশে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

    দেবিদ্বার বধ্যভূমি: ৭১ সালের ২৪ জুলাই পাকিস্তানি হায়েনারা মুরাদনগর উপজেলার বাখরাবাদ গ্রামে ১৪২ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ২৩ জন নিরীহ বাঙালিকে দেবিদ্বার উপজেলা সদরের ডাক বাংলোর সামনে অবস্থিত ফাঁকা জায়গায় ধরে আনে হানাদার বাহিনী। পথিমধ্যে ৩ জন পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও বাকি ২০ জনকে চোখ বেঁধে ব্রাশ ফায়ার করে নির্মমভাবে হত্যা করে গর্ত খুঁড়ে মাটি চাপা দেয় তারা।

    নাঙ্গলকোট বধ্যভূমি: নোয়াখালী, নাঙ্গলকোট ও আশেপাশের অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে নিমর্মভাবে হত্যা করে নাঙ্গলকোটের পরিকোট বধ্যভূমির তিনটি কবরে সমাহিত করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

    রসুলপুর বধ্যভূমি: কুমিল্লা জেলা সদর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে রসুলপুর রেলস্টেশন। ১৯৭১ সালে এ স্টেশন ছিল পাকাহানার বাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্প। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক হায়নারা ৫০০ নিরীহ নারী-পুরুষ ও মুক্তিযুদ্ধাদের হত্যা করে স্টেশনের অদূরে একটি টিলাতে মাটি চাপা দিয়ে রাখে। পরে এটিকে বধ্যভূমি হিসেবে স্বীকৃত দেওয়া হয়। ২০০৫ সালে বধ্যভূমিটিতে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়।

    রামমালা বধ্যভূমি: নগরীর রামমালা এলাকায় অবস্থিত সার্ভে ইন্সটিটিউটের ভেতরের পুকুর পাড়ে রয়েছে একটি বধ্যভূমি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ভোর ৬টার দিকে প্রথমে পাক হানাদার বাহিনী যখন রামমালা এলাকায় আক্রমণ চালায় তখন ওই এলাকার অনেক মানুষ সার্ভে ইন্সটিটিউটের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। পাকিস্তানি সেনারা সেখানে গিয়ে ব্রাশ ফায়ার করে গণহারে সাধারণ মানুষ ও আনসার সদস্যদের হত্যা করে। পর গর্ত করে গণকবর রচনা করে যায় হানাদার বাহিনী।

    স্থানীয় সূত্র মতে, এই বধ্যভূমিতে কমপক্ষে ৫০০ লোককে সমাহিত করা হয়।

    কৃষ্ণপুর ধনঞ্জয় বধ্যভূমি: কুমিল্লা সদরের পাচঁথুবী ইউনিয়নে কৃষ্ণপুর ধনঞ্জয় এলাকায় এ বধ্যভূমিটি অবস্থিত। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের এ এলাকায় বসবাসরত শিশু-নারী, কৃষকসহ ৩৭ সাধারণ মানুষকে ধরে এনে নির্বিচারে হত্যা করে ঘাতক হানাদাররা। ২০০১ সালের ১৬ জুন জায়গাটি চিহ্নিত করে এখানে একটি স্মৃতিফলক করা হয়। যদি এটি চিহ্নিত হওয়ার পর থেকে আর কোনো সংস্কার হয়নি।

    কোটেশ্বর যুদ্ধ স্মৃতি: ভারতীয় সীমান্তবর্তী কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার কোটেশ্বরে হানাদার বাহিনীর এক সদস্যকে হত্যা করে মুক্তিযোদ্ধারা। এরপর মরিয়া হয়ে ওঠে পাক হানাদার বাহিনী। হামলা চালায় ওই গ্রামের জনতার উপর। হত্যা করে বেশ কয়েকজনকে। বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.এন.এম ওয়াহিদুর রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত এই স্থানটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১০ সালে ২৭ মার্চ তৎকালীন প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর ফারুকের উদ্যোগে কোটেশ্বর গ্রামের ত্রিমুহনায় ‘প্রতিরোধ’ নামে একটি স্মৃতি ভষ্কর্য প্রতিষ্ঠা করে জেলা পরিষদ। যথাযথ যত্নের অভাবে এর সৌন্দর্য ম্লান হতে চলেছে।

    জগতপুর গণকবর: একটি অমীমাংসিত ইস্যু হয়েই রয়েগেছে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জগতপুর গণকবর। ১৯৭১ সালের একটি যাত্রীবাহী বাসে হামলার ঘটনায় বেশকিছু লোক নিহত হয়। ওইসব মানুষের বেওয়ারিশ মরদেহ রয়েছে এই গণকবরে বলে জনা যায়। স্বাধীনতার এতো বছর পরও জগতপুর গণকবরের মরদেহের পরিচয় নিয়ে ধোয়াশা কাটেনি। কারও কারও মতে ওই বাসে রাজাকাররা পালাচ্ছিল। আবার অনেকের দাবি বাসে ব্যবসায়ীসহ মুক্তিকামী মানুষ ছিল। সব মিলিয়ে বিষয়টি এখনো অমীমাংসিতই রয়ে গেছে।

    চিতোষী খেয়াঘাট বধ্যভূমি: কুমিল্লার ডাকাতিয়া নদীর চিতোষী খেয়াঘাট বধ্যভূমিতে অনেক নারী-পুরুষকে হত্যা করে মাটি চাপা দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় মানুষজন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসজুড়ে চলে এখানে হত্যাযজ্ঞ। এমন কোনো দিন নেই যেদিন এখানে হত্যাযজ্ঞ না চালানো হয়েছে।

    কুমিল্লা মুক্তিযোদ্ধা জেলা কমন্ডার সফিকুল ইসলাম বাবুল বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় সহযোগিতা বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত করার কাজ শুরু করছি। সর্বশেষ শহরের রামমালা বধ্যভূমি কাজ চলমান রয়েছে। সরকারি সহযোগিতা পেলে চিহ্নিত করে বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণ ও সীমানা প্রাচীর দেওয়া হবে।’

    শিশুটির বাবা-মাকে খুঁজছে পুলিশ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ৩৫টি অরক্ষিত ইতিহাস কুমিল্লায় বধ্যভূমি
    Related Posts
    শ্রমিক

    মালয়েশিয়ায় বেশি শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে

    August 21, 2025
    Logo

    সব জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার

    August 21, 2025
    পেঁয়াজ আমদানি

    হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়া হলো পেঁয়াজের আইপি, ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ

    August 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    হোয়াটসঅ্যাপ

    লক থাকলে হোয়াটসঅ্যাপ কলে ফোন রিং হয় না! সমাধান জানুন

    Samsung Gaming Hub

    Samsung Gaming Hub Expands Library with Social, Casual Games

    শ্রমিক

    মালয়েশিয়ায় বেশি শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে

    Frank Caprio cause of death

    Frank Caprio Cause of Death: Viral Judge’s Final Battle with Cancer Teaches a Lesson the Internet Must Not Ignore

    amazon product recall

    Critical Amazon Product Recalls in 2025: Is Your Home at Risk from These Dangerous Items?

    Jennifer Lopez

    Jennifer Lopez Stuns in Daring Pantless Look During European Tour Finale

    Ruf Rodeo

    Ruf Rodeo vs. 911 Dakar: An Off-Road Rivalry Explored

    Jake Paul vs Gervonta Davis Rules Confirmed: 10-Minute Rounds

    Jake Paul, Gervonta Davis Set for Cruiserweight Bout

    Everglades Wildfire Smoke Triggers Health Alerts in South Florida

    Everglades Wildfire Smoke Triggers Health Alerts in South Florida

    Kirsten Dunst son medical emergency

    Kirsten Dunst on Son’s Medical Emergency Bringing Family Closer

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.