Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কোন গভীর জঙ্গল নয়, যে শহরে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায় হরিণেরা
    আন্তর্জাতিক

    কোন গভীর জঙ্গল নয়, যে শহরে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায় হরিণেরা

    Sibbir OsmanApril 24, 20234 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জাপানের রাজধানী টোকিও থেকে ট্রেনে দুই ঘণ্টার কম সময়ে পৌঁছে যেতে পারবেন নারা শহরে। নারা প্রশাসনিক অঞ্চলের রাজধানী এটি। মন্দির, প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ, পৃথিবীর সবচেয়ে কাঠের দালানগুলোর একটি এবং বুদ্ধের বিশাল এক ভাস্কর্যের জন্য শহরটি বিখ্যাত। তবে নারার আরেকটি আশ্চর্য বিষয় আছে, শহরময় মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায় হাজারের বেশি হরিণ। বলা চলে নারাতে যেসব পর্যটক আসেন, তাঁদের একটি বড় অংশই আসেন স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ানো এই হরিণদের দেখতে। আজকের পত্রিকার প্রতিবেক ইশতিয়াক হাসান-এর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিস্তারিত।

    মজার ঘটনা নারা একসময় জাপানের রাজধানীও ছিল। সেটি অবশ্য প্রায় দেড় হাজার বছর আগের ঘটনা। ৭১০ সাল থেকে ৭৮৪ সাল পর্যন্ত প্রাচীন শহরটি জাপানের রাজধানী ছিল। বর্তমানে শহরটিতে মুক্তভাবে বিচরণ করা হরিণের সংখ্যা ১২০০। এগুলোর মূল বাসস্থান অবশ্য নারা পার্ক।

    স্থানীয় কিংবদন্তি ও গল্পগাথা অনুসারে তাকেমিকাজুচি নামের এক দেবতা পুরোনো শহরের রক্ষাকর্তা হিসেবে হাজির হয়েছিলেন, এক সাদা হরিণের পিঠে সওয়ার হয়ে। আর এ কারণেই পবিত্র প্রাণী হিসেবে নারায় বিবেচিত হয় হরিণ। তেমনি স্থানীয় শিন্তো ধর্মাবলম্বীদের কাছেও এই হরিণেরা পরিচিত দেবতার দূত হিসেবে। একটা সময় পর্যন্ত নারার এই হরিণদের হত্যার শাস্তি ছিল মৃত্যুদণ্ড। পরে এ নিয়ম বাতিল করা হয়। যতদূর জানা যায়, এ ধরনের মৃত্যুদণ্ডের ঘটনা সর্বশেষ ঘটে ১৬৩৭ সালে। এখন অবশ্য জাতীয় সম্পদ হিসেবে সংরক্ষণ করা হয় এই হরিণদের। ২০১০ সালে ৪০ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তিকে ১০ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তীর-ধনুক দিয়ে একটি হরিণ হত্যার করার অপরাধে।

    অবশ্য হরিণদের এখানে বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ প্রাণী হিসেবে জায়গা করে নেওয়া নিয়ে আরও নানা গল্পগাথা বা ঘটনা প্রচলিত আছে। ১১৭৭ সালে কুজো কানিজানে নামের এক স্থানীয় গোত্র প্রধান পরিবার-পরিজন নিয়ে জায়গাটি ভ্রমণে আসেন। এ সময় হরিণদের একটি পালের মুখোমুখি হন তাঁরা। এ সময় একটি শিশু ঘোড়ার গাড়ি থেকে বের হয়ে হরিণদের বো করে অভিবাদন জানায়। এর এক যুগ পর ১১৮৯ সালে একটি মন্দিরের পুনর্নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করছিলেন কানিজান। এ সময় একটি হরিণ মন্দিরের ভেতরে প্রবেশ করে। অভিভূত কানিজান দুই হাত জড়ো এবং মাথা নিচু করে অভিবাদন জানান হরিণটিকে। তার পর থেকে হরিণেরা আরও বেশি করে শুভ ঘটনার বার্তাবাহী হিসেবে পরিচিতি পায়।

    নারা পার্কের মধ্যেই বেশি দেখা মেলে এই হরিণদের। বলতে পারেন এদের মূল বাসস্থান নারা পার্ক। সেখানে পর্যটক আসেন প্রচুর, খাবারও থাকে অনেক। তবে কিছু কিছু হরিণকে আবার দেখা যায় রাস্তা ধরে ঘুরে বেড়াতে, রেস্তোরাঁয় ঢুকে পড়তে কিংবা খাবার বিক্রি করার জায়গার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে। কখনো কখনো খাবারের খোঁজে কোনো পর্যটকের জামার হাতা কামড়াতেও দেখা যায় এদের। গোটা শহরময় স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ানো হরিণদের দেখা পাবেন পার্কিং লট, অফিসের সামনে, বাসস্টপ এমনকি স্থানীয়দের বাড়ির সামনেও। এদের কোনো কোনোটিকে শহরের মানুষেরা আদর করে নামও দিয়েছে।

    শত শত বছর ধরে মানুষের কাছ থেকে খুব দয়ালু আচরণ পেয়ে এ হরিণেরা বেশ সাহসী হয়ে উঠেছে। কখনো কখনো এদের দু-একটির আচরণ কিছুটা বেপরোয়াও হয়ে ওঠে। যেমন পর্যটকেরা যেখান থেকে হরিণদের জন্য ক্র্যাকার বা বিস্কুট কেনেন, সেখানে হরিণেরা কখনো কখনো কোনো পর্যটককে কোণঠাসা করে ফেলে। এমনকি চাবি কিংবা ক্যামেরা কামড়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। তবে এদের এ সময় বিরক্তিসূচক শব্দ করে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন, তাতেও সমস্যা আছে। কারণ এদের প্রতি একটি অসন্তোষ প্রকাশও অপছন্দ স্থানীয় বাসিন্দাদের।

    তবে তাই বলে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। হরিণেরা মোটেই অকৃতজ্ঞ নয়। এদের বেশির ভাগই খাবার পাওয়ার পর স্থানীয় প্রথা অনুসারে আপনাকে বো করবে অর্থাৎ মাথা ঝুঁকিয়ে সম্মান জানাবে।

    এই হরিণেরা অবশ্য অনেক কিছুই এখন বুঝে গেছে। এদের অনেক সময়ই দেখা যায় পার্কের মধ্যে কিংবা বাইরের রাস্তায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সিগন্যাল বাতি পরিবর্তনের অপেক্ষা করছে। এদের অনেককেই মন্দিরের সামনে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। অনেক সময়ই পর্যটকদের সামনে খুব শান্তশিষ্টভাবে পোজ নিয়ে দাঁড়াতেও দেখা যায় তাদের। কোনোভাবে এরা বুঝে গেছে চমৎকার একটি ইনস্টাগ্রাম পিকচারের জন্য ভালোভাবে দাঁড়াতে পারলে প্রচুর পরিমাণে মুখরোচক খাবার মিলবে।

    নারার ট্রেন থেকে নেমে পর্যটকেরা স্টেশনের চারপাশে হরিণদের নিয়ে নানা ধরনের শিল্পকর্মের দেখা পাবেন। এর মধ্যে আছে শিকামারো-কান নামের একটি সুন্দর হরিণের কার্টুন আর শেন্তো-কান নামের শিংসহ একটি শিশু হরিণের মাসকট। এমনকি স্থানীয় ভেন্ডিং মেশিনগুলোতেও দেখবেন হরিণদের নানা ধরনের কার্টুন, ছবি।

    ১৮৮০ সালে স্থাপন করা নারা পার্ক জাপানের সবচেয়ে পুরোনো পার্কগুলোর একটি। হরিণদের জন্য বিখ্যাত হলেও সেখানে পাবেন কফোকুজি মন্দির। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কাঠের কাঠামোগুলোর একটি ও ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট তোদাইজি মন্দিরের অবস্থানও পার্কের সীমানায়। শহরেই পাবেন ন্যাশনাল ট্রেজার মিউজিয়াম, যেখানে বৌদ্ধ ধর্মের অনেক নিদর্শন ও শিল্পকর্ম আছে।

    সূত্র: সিএনএন, অ্যামিউজিং প্ল্যানেট

    আইফেল টাওয়ারের সমান বিশালাকার গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জঙ্গল’ আনন্দে আন্তর্জাতিক কোন গভীর ঘুরে নয় বেড়ায় মনের শহরে হরিণেরা
    Related Posts
    লাস্যময়ী চেহারা

    এই বিজ্ঞানী কোনো অভিনেত্রীর চেয়েও কম নয়, লাস্যময়ী চেহারায় যুবকদের রাতের ঘুম কেড়েছে

    October 13, 2025
    সৌদি আরবে সিগারেটের দোকান নিষিদ্ধ

    সৌদি আরবে মসজিদ-স্কুলের কাছে সিগারেটের দোকান নিষিদ্ধ

    October 12, 2025
    তরুণ বয়সে মৃত্যু

    যে কারণে বিশ্বে বাড়ছে তরুণ বয়সে মৃত্যু

    October 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Emeka Egbuka injury update

    Emeka Egbuka Injury Update: Will Buccaneers Rookie WR Miss Time After Hamstring Issue vs. 49ers?

    Nyt connections hints

    NYT Connections Hints: Today’s Puzzle #855 Answers and Full Breakdown for Oct. 13, 2025

    Joe Flacco age and career

    Joe Flacco Age and Career: Teams He’s Played For and What His Latest Trade Means for the NFL

    Who is Zoe Saldaña’s husband

    Who Is Zoe Saldaña’s Husband? Meet Marco Perego-Saldaña, the Artist Who Changed Her Life

    Joe Burrow injury update

    Something Big Happened in Cincinnati: Joe Burrow Out, Jake Browning Benched as Bengals Trade for Joe Flacco

    dipika

    ৮ ঘণ্টার শিফট নিয়ে কটাক্ষকারীদের একহাত নিলেন দীপিকা

    Why Terry Smith Special

    Why Terry Smith Special? Meet Penn State Interim Coach After James Franklin Firing

    Love

    শারীরিক শক্তি বাড়ানোর দারুন কৌশল, যা কাজ করবে দুর্দান্ত

    জিলাপিতে প্যাঁচ

    জিলাপিতে প্যাঁচ কেন থাকে? অনেকেই বলতে পারেন না

    Army

    অভিযুক্তদের বিচার সামরিক নাকি আইসিটি আইনে হবে—ব্যাখ্যা চাইবে সেনাবাহিনী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.