Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কোন পথে সেভেন সিস্টার্স, ভারতের এত ভয় কেন?
    আন্তর্জাতিক

    কোন পথে সেভেন সিস্টার্স, ভারতের এত ভয় কেন?

    Soumo SakibApril 23, 20257 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের ঠিক দুদিন আগে ভারতীয় চ্যানেল এনডিটিভিকে একটি সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘আপনি যদি বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে তোলেন, তাহলে সেই অস্থিরতার আঁচ কিন্তু বাংলাদেশের বাইরেও মিয়ানমার, সেভেন সিস্টার্স, পশ্চিমবঙ্গ- সর্বত্রই অগ্ন্যুৎপাতের মতো ছড়িয়ে পড়বে।’

    কোন পথে সেভেন সিস্টার্সমিজোরামের দুবারের মুখ্যমন্ত্রী, মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের সর্বোচ্চ নেতা জোরামথাঙ্গা বছর দুয়েক আগে গণমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, বাংলাদেশের সাহায্য না-পেলে তাদের মিজো জাতীয়তাবাদী আন্দোলন কখনওই সাফল্যের মুখ দেখত না এবং মিজোরাম একটি পৃথক রাজ্য হিসেবেও হয়তো আত্মপ্রকাশ করতে পারত না।

    ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল তথা সেভেন সিস্টার্স যে নিরাপত্তাগত দৃষ্টিতে গত এক দশকে অনেকটাই স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ– তার পেছনে শেখ হাসিনা সরকারের অবদান ভারতের কর্মকর্তা ও পর্যবেক্ষকরাও তাই অকুণ্ঠে স্বীকার করেন। সেভেন সিস্টার্সের জন্য শেখ হাসিনা সরকারের আর একটি বড় উপহার ছিল বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ভারতকে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া।

    এই দুটি বন্দর ব্যবহারের সুযোগ স্থলবেষ্টিত সেভেন সিস্টার্সকে শুধু সামুদ্রিক বাণিজ্যের নতুন দিগন্তই খুলে দেয়নি, ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ভৌগোলিক দূরত্বও অনেক কমিয়ে দিয়েছে। মাতারবাড়ি বন্দর চালু হলে সেই সুযোগ আরও বাড়বে নিশ্চিতভাবে।

    মিয়ানমারের মধ্যে দিয়ে ভারত যে কালাদান মাল্টিমোডাল প্রোজেক্ট বাস্তবায়নের কাজে হাত দিয়েছিল, সেটার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তাও অনেক কমে গিয়েছিল বাংলাদেশ সরকারের ওই সিদ্ধান্তের ফলে।

    শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগের কয়েক দিনে বিভিন্ন ভারতীয় সংবাদপত্র বা চ্যানেলকেও দেওয়া একাধিক সাক্ষাৎকারেও তিনি মোটামুটি একই ধরনের সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন আর প্রতিবারই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে বোঝাতে ব্যবহার ‘সেভেন সিস্টার্স’ বলা হতো।

    শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদশেকে বিভিন্নভাবে চেপে ধরেছে ভারত। এছাড়া অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ প্রতিবাদ করলেও কোন কর্ণপাত করছে না। সাম্প্রতিকালে ভারতের কয়েকটি পদক্ষেপ শক্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

    বাংলাদেশ হয়ে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে যাওয়ার জন্য নির্মিতব্য রেল প্রকল্প স্থগিত করেছে দিল্লি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, এই প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ৫ হাজার রুপির তহবিল বাতিল করেছে ভারত সরকার।তারা বলছে, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, তহবিল বাতিলের মাধ্যমে তিনটি চলমান প্রকল্পের কাজ এবং পাঁচটি আলাদা জায়গায় জরিপের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, এরমাধ্যমে বাংলাদেশের রেলপথের মাধ্যমে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে তাদের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) যুক্ত করার পরিকল্পনায় বিঘ্ন ঘটেছে।

    ভারত সরকার জানায়, তারা এখন ভুটান ও নেপালেল মাধ্যমে বিকল্প রাস্তা খোঁজার পরিকল্পনা করছে। এতে করে আঞ্চলিক বাণিজ্যের রুপরেখা পরিবর্তন হয়ে যাবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এই দুই দেশের মধ্য দিয়ে রেলওয়ে করার জন্য ৩৫০০-৪০০০ কোটি রুপির প্রকল্প পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এ মুহূর্তে বাংলাদেশে কোনো নির্মাণ বা অন্য উপকরণ আমরা পাঠাচ্ছি না। প্রতিবেশি দেশের সঙ্গে সংযোগ রুটের অর্থায়ন বন্ধ আছে। (প্রকল্প পুনরায় শুরু করতে) প্রথমে বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারত অংশে প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।’

    ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য ‘সেভেন সিস্টার্সে’র সঙ্গে দেশটির সড়কসংযোগ ‘চিকেনস নেক’ অঞ্চলে ভারি অস্ত্র মোতায়েন করেছে দেশটির সরকার। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বাস্তবতায় শিলিগুলি করিডোরের নিরাপত্তা বিবেচনা করে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দিল্লি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

    সম্প্রতি সেভেন সিস্টার ও চিকেনস নেক নিয়ে মন্তব্য করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও বাংলাদেশে চীনের সম্ভাব্য বিনিয়োগের বিষয়ে কথা বলেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার ওই মন্তব্যের পর কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিলিগুড়ি করিডোরের সুরক্ষা সম্পর্কে ভারতে উদ্বেগ দেখা গেছে।

    ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধের পর যে উদ্যোগ নিল বাংলাদেশ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের বহুল প্রত্যাশিত তৃতীয় টার্মিনালটির কাজ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কর্তৃপক্ষ আশাবাদী, আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন এই টার্মিনাল আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলোর ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনবে এবং বাংলাদেশের রপ্তানি প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করবে।

    পুরোপুরি চালু হলে তৃতীয় টার্মিনাল বার্ষিক রপ্তানি পণ্য পরিবহনের ক্ষমতা ২ লাখ থেকে ৫ লাখ ৪৬ হাজার টনে উন্নীত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৬ হাজার বর্গমিটারের একটি নিবেদিত কার্গো জোন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

    বেবিচক চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া বার্তা সংস্থা বাসসকে বলেন, ‘নতুন টার্মিনালে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা ও বর্ধিত স্টোরেজ আমাদের আরও স্বাধীন ও দক্ষতার সঙ্গে পণ্য পরিবহন করতে সাহায্য করবে। এর ফলে রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।’

    বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সভাপতি কবির আহমেদ তৃতীয় টার্মিনালের প্রশংসা করে এটিকে ‘দ্য ফাইনেস্ট অব ইটস কাইন্ড’ বলে অভিহিত করেছেন।

    তিনি বলেন, এটি সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দর অবকাঠামোর সঙ্গে তুলনীয়। এর মধ্যে আধুনিক স্ক্যানিং, পরীক্ষা ও তাপমাত্রা-নিয়ন্ত্রিত স্টোরেজ সুবিধা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহার করে কলকাতা ও দিল্লির মতো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্য পরিবহনের চার বছরের চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত রপ্তানিকারকদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে।

    কোভিড-১৯ মহামারির সময় ওই রুটটি একটি গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিক লাইফলাইন হয়ে ওঠে, যা অতিরিক্ত চাপে থাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তুলনায় দ্রুত ও কম খরচের বিকল্প সুবিধা দিয়েছিল। বাফার মতে, প্রায় ৬০০ টন বা বাংলাদেশের সাপ্তাহিক পোশাক রপ্তানির ১৮ শতাংশ ভারতের রুট দিয়ে বিমানের মাধ্যমে পাঠানো হতো।

    বর্তমানে বাংলাদেশ প্রতি সপ্তাহে প্রায় ৩ হাজার ৪০০ টন পোশাক বিমানের মাধ্যমে রপ্তানি করে। অপরদিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ মূলত প্রতিদিন ৩০০ টনের জন্য নির্মিত হয়েছিল। এটি পিক পিরিয়ডে ১ হাজার ২০০ টনেরও বেশি পণ্য পরিবহন করে।

    রপ্তানিকারকরা দীর্ঘ দিন ধরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লজিস্টিক বিলম্ব ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো নিয়ে অভিযোগ করে আসছেন। সীমিত স্থান ও অপর্যাপ্ত গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ব্যবস্থার কারণে পণ্য প্রায়শই উন্মুক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে।

    বিমানে পণ্য পরিবহন খরচ এখনো একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। বাফার তথ্য অনুসারে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রতি কেজিতে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য ০.২৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩৫ টাকা) খরচ হয়, যা দিল্লি বিমানবন্দরে নেয় মাত্র ০.০৫ মার্কিন ডলার (প্রায় ৬ টাকা)। ঢাকা বিমান বিমানবন্দরে প্রায়ছয় গুণ বেশি খরচ লাগে। ঢাকায় জেট জ্বালানিও ৩০ শতাংশ বেশি ব্যয়বহুল।

    বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জেনারেল ম্যানেজার (জনসংযোগ) বুশরা ইসলাম বলেন, জেট জ্বালানিতে একটি বিমান সংস্থার পরিচালন ব্যয়ের ৪০ শতাংশ খরচ হয়। এ কারণেই ভারতীয় বিমানবন্দরগুলো রপ্তানিকারকদের জন্য বেশি পছন্দ হয়ে উঠেছে।

    বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের যাত্রীবাহী বিমানগুলো হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বার্ষিক এক লাখ ৭৫ হাজার টন কার্গো ভলিয়মের প্রায় ১৬ থেকে ১৭ শতাংশ বহন করে। বিমান বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি বিদেশি ক্যারিয়ারকেও গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং পরিষেবা প্রদান করে থাকে।

    রপ্তানিকারকরা বলেছেন, বেবিচক একাধিক চার্জ আরোপ করে। যেমন-ওভারফ্লাইং, অবতরণ ও পার্কিং খরচ। ঢাকার রানওয়ে সীমাবদ্ধতার কারণে মালবাহী বৃহৎ বিমানগুলো যথাযথভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না।

    আন্তর্জাতিক খুচরা কার্যক্রম সীমিত হওয়ার কারণে একমুখী কার্গো ফ্লাইট (শুধু এক দিকে পণ্য পরিবহনকারী ফ্লাইট) কম লাভজনক। বিপরীতে, ভারতের শহরগুলোতে প্রায়শই দ্বিমুখী বাণিজ্য হয়, যেখানে উভয় দিকেই পণ্য পাঠানো হয়। যা তাদের ফ্লাইটগুলোকে আরো কার্যকর করে তোলে।

    বিমান বাংলাদেশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ভারতীয় বিমানবন্দরগুলোতে খরচ কম হওয়ার কারণ হলো তাদের বিমানের ফ্লাইট দ্বিমুখী (উভয় দিকেই পণ্য পরিবহন করা হয়)।

    এমিরেটস, ক্যাথে প্যাসিফিক, কাতার এয়ারওয়েজ, টার্কিশ এয়ারলাইন্স ও ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সসহ প্রধান বিমান সংস্থাগুলো শুধু ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করে।

    বাফার উপ-কমিটির চেয়ারম্যান হিজকিল গুলজার সিলেট ও চট্টগ্রাম থেকে কার্গো পরিষেবার জন্য দীর্ঘদিনের দাবি পূরণে সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন।

    ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদে প্রভাব ফেলবে না বলে মনে করেন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) এর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

    তিনি বলেন, গত ১৫ মাসে ৪৬ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য (যার অর্ধেকই পোশাক) ভারতের ভেতর দিয়ে রপ্তানি করা হয়েছে। সিলেট বিমানবন্দরে কার্গো পরিষেবা চালু হলে সেগুলো এর মাধ্যমে পরিবহন করা যাবে।

    এদিকে মুহুরি নদীর ধারে বাংলাদেশের বাঁধ নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। সম্প্রতি বিলোনিয়া সীমান্তে উচ্চ পদস্থ ভারতীয় প্রতিনিধিদল ত্রিপুরার বিলোনিয়া পরিদর্শন করেছে। সোমবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

    গতকাল রোববার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত শহর বিলোনিয়া পরিদর্শন করেছে ভারতের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল। মুহুরি নদীর ধারে বাংলাদেশের তৈরি করা একটি নতুন বাঁধের ফলে ভারতীয় অঞ্চলের সম্ভাব্য প্রভাব সরেজমিনে দেখতে ও মূল্যায়ন করতেই তারা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন বলেও এতে দাবি করা হয়েছে।

    প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন ত্রিপুরা রাজ্যের গণপূর্ত (পিডব্লিউডি) বিভাগের সচিব কিরণ গিট্টে। তিনি বিলোনিয়া শহর ও আশপাশের সীমান্ত এলাকাগুলো ঘুরে দেখেন, স্থানীয় বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিলোনিয়া পৌরসভার চেয়ারম্যানও ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

    পরিদর্শনের পর কিরণ গিট্টে জানান, দক্ষিণ ত্রিপুরার সদর বিলোনিয়া এবং আশপাশের গ্রামগুলোকে সুরক্ষা দিতে ভারত সরকার নিজেও বাঁধ নির্মাণ এবং অন্যান্য প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। তিনি বলেন, ‘চলতি বছরের জুন মাসের মধ্যেই মেরামত ও নির্মাণের সব কাজ শেষ হবে। কাজ চলবে ২৪ ঘণ্টা ধরে।’

    তিনি আরো জানান, দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলায় কাজের পরিমাণ অনেক বেশি হওয়ায় অতিরিক্ত পাঁচজন প্রকৌশলী সেখানে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০২৪ সালের আগস্টে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে মুহুরি নদীর পাড় ঘেঁষে নির্মিত বহু বাঁধ ও অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সরকার ইতোমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ৪৩টি ক্ষতিগ্রস্ত স্থান চিহ্নিত করেছে, যার মধ্যে দক্ষিণ ত্রিপুরাও রয়েছে।

    ১০জি গতির ইন্টারনেট নিয়ে হাজির হচ্ছে চীন!

    এদিকে নতুন করে বিশাল শুল্ক আরোপ এড়াতে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করার জন্য অন্য দেশকে চাপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আর এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় পালটা ব্যবস্থা নিচ্ছে চীনও। এর প্রভাবও পড়েছে বাংলাদেশে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ভয় india northeast fear Seven Sisters India seven sisters map seven sisters route আন্তর্জাতিক এত কেন কোন পথে ভারত চীন উত্তেজনা ভারতীয় নিরাপত্তা ভারতের ভারতের উত্তর-পূর্ব ‍সিস্টার্স সেভেন সেভেন সিস্টার্স রাজ্য
    Related Posts
    সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

    প্রায় ২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

    July 20, 2025
    Soudi prince

    মারা গেলেন সৌদি আরবের ‘স্লিপিং প্রিন্স’ আল ওয়ালিদ

    July 20, 2025
    tax-free countries

    এক টাকাও কর দিতে হয় না যেসব দেশে

    July 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আগুন

    আজিমপুরে ‘ভিআইপি’ পরিবহনের বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়

    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক উপায়: জীবনকে ফিরে পাওয়ার সহজ পথ

    ফ্যাসিবাদ

    আবেগে কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসনের সুযোগ না পায়

    পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ

    তরুণদের জন্য পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ: সঠিক সিদ্ধান্ত কীভাবে নেবেন?

    সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

    প্রায় ২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

    Bitcoin Price Today

    Bitcoin Hits Record High Amid Heavy Miner, Investor Selling

    Cookie consent

    Mastering Cookie Consent: A Guide to Privacy Compliance and User Trust

    Privateer Rum CEO Andrew Cabot

    Privateer Rum CEO Andrew Cabot: Bio, Net Worth, Family

    polyphonic perception

    What is the meaning of Polyphonic Perception as Brelle the Nail Connoisseur’s TikTok viral video turns into a meme

    jamat-amir-and-nahid-islam

    জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন নাহিদ ইসলাম

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.