Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home খাদ্যের অপচয় না করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী
    জাতীয় স্লাইডার

    খাদ্যের অপচয় না করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কOctober 16, 20216 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্যের অপচয় কিভাবে রোধ করা যায় সেদিকে নজর দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খাদ্যের অপচয় কমাতে হবে, অপচয় যেন না হয়। সারা বিশ্বে একদিকে খাদ্যের অভাব অপর দিকে প্রচুর খাদ্যের অপচয় হয়। অনেক দেশ দুর্ভিক্ষের দিকে চলে যাচ্ছে।’

    তিনি বলেন, ‘এই অপচয় যেন না হয় বরং যে খাদ্যগুলো অতিরিক্ত থাকে সেগুলো আবার পুনঃ ব্যবহার করা যায় কীভাবে সে বিষয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে। সে ধরনের ব্যবস্থা আমাদের নিতে হবে।’

    ‘উদ্বৃত্ত যে খাদ্য থাকবে বা আপনি খেতে বসেও যে খাবারটা বেশি থাকবে সেটাও কিভাবে পুনঃব্যবহার করা, অন্য চাহিদা পূরণ করা যায় কি না সেটাকেও গবেষণার মধ্যে রাখা দরকার,’ বলেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২১’ উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে আজ একথা বলেন।

    তিনি আজ সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ
    করেন।

    ১ ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে তা নিশ্চিত করার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার উন্নয়ন করে যাবে। কিন্তু কৃষিজমি যাতে কোনভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সেদিকেও সকলকে খেয়াল রাখতে হবে।

    তিনি বলেন, কৃষি জমি সংরক্ষণ করেই আমাদের উন্নয়ন করতে হবে। কেননা, আমাদের লক্ষ্যই হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল্লাহর রহমতে খাবারে বাংলাদেশে আর কোন অভাব থাকবেনা। তবে গবেষণা অব্যাহত রাখতে হবে।

    তিনি উদাহারণ দেন, যেমন কোন বীজ গবেষণা করে উৎপাদনের পর গবেষণা অব্যাহত না রাখলে উৎপাদন হ্রাস পেতে পারে। কাজেই খাদ্য, পুষ্টিসহ আমাদের সব গবেষণাগুলো চলমান থাকতে হবে।

    কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো.মেসবাহুল ইসলাম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।

    প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) প্রকাশিত ‘হান্ড্রেড ইয়ার্স অব এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

    তিনি জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ধান ১০০’ অবমুক্ত করেন এবং ‘বঙ্গবন্ধু ধান ১০০’ দিয়ে নির্মিত জাতির পিতার একটি প্রতিকৃতিও উন্মোচন করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে এবং আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। কাজেই নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তা এবং শিক্ষা- চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করা এবং বাংলাদেশে একটি মানুষকেও যাতে ঠিকানা বিহীন থাকতে না হয় তাই প্রতিটি গৃহহীণের জন্য আমরা ঘর তৈরী করে দিচ্ছি।

    তিনি বলেন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেয়ার পাশাপাশি রাস্তাঘাট,পুল, ব্রীজের ব্যাপক উন্নয়ন করে যাচ্ছি এবং এই করোনাকালিন ও আমি আহবান জানিয়েছি, আমাদের এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে।

    করোনা মহামারীর আগ্রাসনে বিশ্বের অনেক দেশেই খাদ্য সমস্যা দেখা দিলেও তিনি জাতির পিতার বক্তব্য ‘আমাদের মাটি আছে, মানুষ আছে’ উদ্ধৃত করে আমরা যেন আর কোনদিন খাদ্যাভাবে না ভূগি সে বিষয়ে সকলকে সচেষ্ট হবার ও আহবান জানান।

    আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসলেই উত্তরবঙ্গ মঙ্গা মুক্ত হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই উত্তরবঙ্গ আগামীতেও মঙ্গামুক্তই থাকবে। বাংলাদেশে আর যেন কখনও দুর্ভিক্ষ না হতে পারে। আর কেউ যেন চক্রান্ত করে দুর্ভিক্ষ আনতে না পারে সেদিকে বিশেষভাবে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও খাদ্য চাহিদা ইনশাল্লাহ আমরা পূরণ করে যাব।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা অর্জনের পর জাতির পিতা ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে কৃষির ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন।

    এ প্রসঙ্গে তিনি ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি জাতির পিতার প্রদত্ত ভাষণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের উদ্ধৃতি তুলে ধরেন। যেখানে জাতির পিতা বলেছিলেন- ‘আমার জীবনের একমাত্র কামনা, বাংলাদেশের মানুষ যেন খাদ্য পায়, আশ্রয় পায়, উন্নত জীবনের অধিকারী হয়।’

    ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারির অপর এক ভাষণের উদ্ধৃতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী দেশে কৃষি বিপ্লব সাধনের জন্য কৃষকদের কাজ করে যাওয়ায় জাতির পিতা আহবান তুলে ধরার সঙ্গে সঙ্গে দেশে এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখায় তাঁর আহবানেরও উল্লেখ করেন। সে সময় ৫০০ কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেটের মধ্যে ১০১ কোটি টাকাই বঙ্গবন্ধু কৃষির উন্নয়নের জন্য রেখেছিলেন বলেও জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা সমবায় পদ্ধতিতে সমন্বিত/যৌথ কৃষিখামারের প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। তাঁর সেই বিশেষ পদ্ধতির চাষাবাদ ব্যবস্থায় শুধু কৃষি উন্নয়নই নয়, স্থানীয় রাজস্বে পল্লী-উন্নয়নেরও রূপরেখাও নিহিত ছিল।

    প্রতি গ্রামে যৌথ চাষ হবে এবং ফসলের ভাগ যাবে মালিক, শ্রমিক, গ্রাম তহবিল- এ তিন জায়গায়, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    কৃষিতে ভর্তুকি দেওয়ার বিষয়ে এক সময় অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থা বাধা দিলেও তাদের কথা শোনেননি বলেও জানান শেখ হাসিনা।

    সরকার প্রধান বলেন, যেমন ওয়ার্ল্ড ব্যাংক আমাদের পরামর্শ দিয়েছে এটাতে ভর্তুকি দেয়া যাবে না। আমি বললাম পৃথিবীর সব দেশ দেয়। আমরা দেব না কেন। আমার দেশের মানুষের খাদ্য আগে। তাঁদের প্রথম চাহিদা হচ্ছে খাদ্য। আগে তো আমাকে খাদ্য দিতে হবে। তার জন্য আমার উৎপাদন বাড়াতে হবে। ঠিক আছে আমাদের যদি কেউ এই ব্যাপারে ঋণ না দেয় তখন আমরা নিজের পয়সায় দেব।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজেরা খাদ্য উৎপাদন করে চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি রপ্তানি করবো। অর্থ উপার্জন করবো। এটা আমরা পারি, পারবো। উৎপাদনের পাশাপাশি খাদ্যের মানও ঠিক রাখতে হবে।

    শেখ হাসিনা বলেন, সার-বীজ কৃষকের হাতের নাগালে পৌঁছে দিয়েছি। অথচ এ সার চাইতে গিয়ে আন্দোলন করায় ১৮ জন কৃষককে গুলি করে হত্যা করেছে খালেদা জিয়ার সরকার। বিদ্যুৎ চাওয়ায় নয়জনকে হত্যা করা হয়। আর আজকে আমরা ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দিয়েছি।

    সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্যের চাহিদা পূরণে বিনা পয়সায় খাবার বিতরণ করছি। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা ইত্যাদির মাধ্যমে মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপনে সহায়তা করেছি। প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ কৃষককে কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড প্রদান করেছি, তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ২ লাখ ৭০ হাজার ১৪৩ জন ১০ টাকায় ব্যাংক একাউন্ট খোলার মাধ্যমে সুবিধা পাচ্ছেন।

    তাঁর সরকার কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও ভ্যালু চেন ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্বারোপ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৯ থেকে বর্তমান পর্যন্ত বৈরি পরিবেশ সহনশীলসহ ৬৫৫টি উন্নত ফলনশীল জাতের ফসল এবং ৫৯১টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে।

    তিনি বলেন, কৃষি শিক্ষা-গবেষণা খাতে বরাদ্দ আরও বাড়িয়েছি। ফলে আমাদের কৃষিবিজ্ঞানীরা কৃষি খাতে ৪র্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।

    তিনি দেশের কৃষি বিজ্ঞানীদের সাফল্যে তাঁদের ধন্যবাদ প্রদান করে তাঁর সরকারের প্রণীত ‘নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩’ এবং ‘বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ’ গঠনসহ সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধান প্রণয়নের এবং ‘জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণ নীতি-২০২০’ প্রণয়নেরও উল্লেখ করেন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয় স্থাপন ও কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরি ও বিভাগীয় ল্যাবরেটরি স্থাপনের জন্য ইতোমধ্যে পূর্বাচলে ৫ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে।

    খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ করতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণকে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সে লক্ষ্যে ৩ হাজার ১৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি ৮টি বিভাগে ৮টি রেফারেন্স ল্যাবরেটরি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি এবং নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের হটলাইন চালু করেছি।

    তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে যদি তুলনা করি, তবে ২০২০ সাল পর্যন্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চালের উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ, গমের ২১ শতাংশ, ভূট্টার ৬৪০ শতাংশ, আলুতে ৯৬ শতাংশ, ডালে ৪৪৩ শতাংশ, তৈল বীজে ৭৫ শতাংশ, সবজির ক্ষেত্রে ৫৩৪ শতাংশ এবং পেঁয়াজে প্রবৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ২৪৮ ভাগ, যা অভাবনীয়।

    বর্তমানে তাঁর সরকার চাহিদার উদ্বৃত্ত খাদ্য উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, বিগত ১২ বছরে প্রাণিজ আমিষ দুধ, মাংস, ও ডিমের উৎপাদন যথাক্রমে ৫ গুণ, ৭ গুণ এবং ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপে কৃষিতে বৈপ্লবিক সাফল্য এসেছে। আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের ৯৪তম হলেও বাংলাদেশ আজ খাদ্য উৎপাদনে বিশ্বে ১১তম স্থানে উঠে এসেছে।-বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অপচয় আহ্বান করতে খাদ্যের জানালেন দেশবাসীর না প্রতি প্রধানমন্ত্রী স্লাইডার
    Related Posts
    Umama

    দেশে না আছে পরিবর্তন, না আছে সংস্কার: উমামা ফাতেমা

    July 5, 2025
    public-ad

    সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ: বরখাস্তের দণ্ড বদলে বাধ্যতামূলক অবসর

    July 5, 2025
    khulna train

    ৬ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

    July 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Umama

    দেশে না আছে পরিবর্তন, না আছে সংস্কার: উমামা ফাতেমা

    student politics

    ‘ফেক অ্যাকাউন্ট’ খুলে পোস্ট করার আহ্বান ছাত্রদল নেতার, স্ক্রিনশট ভাইরাল

    earth

    জুলাই ও আগস্টে তিন দিন স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত ঘুরতে পারে পৃথিবী, ঘটছে কী?

    public-ad

    সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ: বরখাস্তের দণ্ড বদলে বাধ্যতামূলক অবসর

    Ripon

    ‘দেশে আ. লীগ বলে কোনো রাজনৈতিক দল থাকবে না’

    Education Advisor

    দেশের সব উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল স্থাপনের কাজ চলছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

    ramayan

    ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমা হতে যাচ্ছে ‘রামায়ণ’

    khulna train

    ৬ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

    Jurassic world rebirth credits scene

    Jurassic World Rebirth Credits Scene: Is There a Surprise After the Credits?

    Rakib Hasan

    গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে কনটেন্ট ক্রিয়েটর রাকিব হাসান

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.