Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গাইবান্ধার ‘এসকেএস ইন’: উত্তরের মানুষের রুচিশীলতার প্রতীক
    জাতীয় ট্র্যাভেল পজিটিভ বাংলাদেশ স্লাইডার

    গাইবান্ধার ‘এসকেএস ইন’: উত্তরের মানুষের রুচিশীলতার প্রতীক

    July 6, 2023Updated:July 6, 20233 Mins Read

    রঞ্জু খন্দকার, গাইবান্ধা থেকে: কটেজের নাম গোধূলি, মায়া কিংবা গল্প। হ্রদ কিংবা পুকুর সামনে রেখে সেসব কুটিরে শুধু গোধূলিবেলায় নয়, শান্ত সকাল, দুরন্ত দুপুর, স্নিগ্ধ বিকেল কিংবা মায়াবী রাতেও প্রিয়জনের সঙ্গে জমে উঠতে পারে গল্প।

    এই গল্পের আসর জমাতে আপনাকে যেতে হবে গাইবান্ধার নিভৃত গ্রামে গড়ে ওঠা ‘এসকেএস ইন’ নামে ‘ফোর স্টার’ মানের রিসোর্টে। সদর উপজেলা থেকে কলেজ সড়ক ধরে মাত্র ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে গড়ে উঠেছে রিসোর্টটি।

    শুধু দুজন গল্প করতে নয়, পারিবারিক যেকোনো মিলনমেলা থেকে শুরু করে ব্যবসায়িক সম্মেলন করতেও বেছে নিতে পারবেন এসকেএস ইন। এখানে থাকতে পারেন রাতেও অথবা ঘুরে আসতে পারেন শুধু অতিথি হয়ে।

    ২০১৬ সালে সদর উপজেলার রাধাকৃষ্ণপুর গ্রামে প্রায় ১৯.২ একর জমিতে এসকেএস নামের বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা গড়ে তুলেছে রিসোর্টটি। এখানে দর্শনার্থী প্রবেশমূল্য ২০০ টাকা প্রতিজন। ভেতরে যেকোনো রাইড বা সুবিধা পেতে গুনতে হবে বাড়তি টাকা।

    সম্প্রতি এসকেএস ইন রিসোর্টটিতে ঢুকে দেখা যায়, হাতের ডানপাশে বাচ্চাদের খেলার জায়গা। সেখানে নানা রাইড। একবার একটা শেষ করে অন্য রাইডে উঠছে শিশুরা।

    রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি স্ত্রী ও বাচ্চাসহ এসেছিলেন সেখানে। রবিউল পেশায় ব্যাংকার। তাঁর স্ত্রী শিক্ষিকা।

    রবিউল জুমবাংলাকে জানান, অবসর পেলে তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে এখানে ঘুরতে আসেন। এমন স্থানে বাচ্চাদের আনলে ওরা অনেক মজা করে। স্ত্রীকে দেখিয়ে বলেন, ‘আমাদেরও মন ভালো হয়। সময় ভালো কাটে।’

    খেলার স্থান পেরিয়েই রয়েছে কৃত্রিম ফোয়ারা। সেটা পার হয়ে একটি রেস্তোরাঁ। নাম-‘জলধারা’। জলধারার কর্মীরা জানালেন, এখানে যেকোনো সময় নাশতা করা যায়। তবে লাঞ্চ বা ডিনার করতে চাইলে আগে থেকে জানাতে হবে।

    জলধারা পার হয়েই বাহারি নামের সব কটেজ শুরু। পুকুর পাড় থেকে বিস্তৃত হয়ে কৃত্রিম লেকের চারপাশেই ছড়িয়ে রয়েছে এসব কুটির। এখানে গাইবান্ধার আদি নাম ‘ভবানীগঞ্জ’ নামে রয়েছে চার তলা ভবন। এ ছাড়া বালাসি, সারাবেলা, রাধাকুঞ্জ, কাশফুল, ছায়াপদ্ম, কামিনী, নীলপদ্ম এ রকম বিভিন্ন নামেও রয়েছে আলাদা ভবন ও ভিলা।

    এসকেএস ইন রিসোর্টে গোধূলি ও গল্প নামের ভিলা দুটো পার হলেই সামনে রয়েছে বাস্কেটবল খেলার কোর্ট। তার পাশে রয়েছে গ্রাম বাংলার দৃশ্য সম্বলিত ম্যুরাল। এর পাশে বাঁশঝাড়। বাঁশঝাড় পেরিয়ে উইন্টার গার্ডেন।

    এসব কিছু দেখার ফাঁকে আপনার চোখ হয়ত তারকাটার ফাঁক গলে চলে যাবে বাইরে। সেখানে দেখতে পাবেন ফসলের মাঠ। হয়ত সবুজ ধানখেত, অথবা সোনালী ধানে নত হয়ে আছে গাছ কিংবা ধানকাটার পর ন্যাড়া মাঠ।

    প্রকৃতি দর্শন করতে করতেই চলে আসবেন রিসোর্টের পূর্বপ্রান্তে। সেখানে রয়েছে সবুজমোড়ানো লতানো বাগান। এর মুগ্ধতা না কাটতে হঠাৎ সামনে পড়বে হরিণের দল। সেগুলো চড়ে বেড়াচ্ছে তারকাটার ভেতর।

    হরিণ দেখতেই হয়ত চমকে উঠবেন ময়ূরের ডাকে। ভাগ্য ভালো হলে গিয়ে দেখবেন পেখম মেলে নাচ জুড়েছে পুরুষ ময়ূরটি। এর পাশেই ডাকছে ম্যাকাও পাখি, কাকাতুয়া। পাখির খাঁচায় আরও রয়েছে লাভবার্ড। ছোট পাখিগুলো হয়ত তখন ভালোবাসাবাসিতে ব্যস্ত।

    পাখির খাঁচার সামনে এক শিশুকে তার অভিভাবক বলছিল, ময়ূরের পেখম আছে, ময়ূরীর নেই।

    পাখি দেখে আবার কিছুটা পেছন ফিরে আসলে দেখবেন ঝুলন্ত সেতু। সেখানে অনেকে ছবি তুলছিলেন। সেতু ধরে সামনে গেলেই সুইমিং পুল। নীল তার জলরাশি।

    সুইমিং পুলে টিকিট কেটে পানিতে নামতে হয়। আগে থেকে পুলে নামার ইচ্ছা থাকলে সাঁতারের পোশাক নিয়ে আসতে পারেন। সেখানে অনেক শিশু, তরুণ-তরুণীকে সাঁতার কাটতে দেখা গেল।

    সুইমিং পুলে সাঁতার কাটছিল শিশু শুভ। তার বাবা শাহওয়াজ কবির বসেছিলেন পাশে। শাহওয়াজ এসেছিলেন পলাশবাড়ী থেকে। তিনি পেশায় শিক্ষক।

    শাহওয়াজ জুমবাংলাকে বলেন, ছেলের জন্মদিনে ওকে খুশি করতে এখানে এসেছেন। গাইবান্ধায় সুন্দর একটা রিসোর্ট আছে, জানা ছিল। কিন্তু সেটা যে এত সুন্দর, গোছানো, পরিপাটি– ধারণা ছিল না।

    তিনি আরও বলেন, এটার নাম এসকেএস ইন। ইন মানে তো সরাইখানা, যেখানে পথিকেরা আশ্রয় নেয়। এখানেও উত্তরাঞ্চহল ঘুরতে আসা পর্যটকেরা আশ্রয় নিতে পারেন। এখানে আসলে রুচিশীল যে কারও ভালো লাগবে। এটা এখন গোটা উত্তরবঙ্গের রুচিশীলতার প্রতীক।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘এসকেএস ‘জাতীয় ইন উত্তরের গাইবান্ধার ট্র্যাভেল পজিটিভ প্রতীক বাংলাদেশ মানুষের রুচিশীলতার স্লাইডার
    Related Posts
    BIDA

    ৮ মাসের ‘আমলনামা’ প্রকাশ করলেন বিডার আশিক চৌধুরী

    June 7, 2025
    Rain

    বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

    June 6, 2025

    নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করা হয়েছে তাতে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি : বিএনপি

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    পশু কোরবানির নিয়ম-দোয়া

    কোরবানির পশু জবাইয়ের দোয়া

    Qurbani

    কুরবানির শর্ত ও নিয়মাবলি

    Edu Min

    প্রথমবার ভিসি খুঁজতে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিল সরকার

    BIDA

    ৮ মাসের ‘আমলনামা’ প্রকাশ করলেন বিডার আশিক চৌধুরী

    Shakin Khan-Sabila Noor

    শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার স্বপ্ন পূরণ হলো: সাবিলা নূর

    অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন আর্জেন্টাইন ‘মাস্তান’

    Thakurgoan

    আসন নিয়ে দ্বন্দ্বে যাত্রীদের মারধর, সেনাবাহিনীর হাতে ৬ জন আটক

    Tarek Rahman

    ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে : তারেক রহমান

    Khaleda Zia

    ‘ফিরোজা’য় ঈদ করবেন খালেদা জিয়া, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা

    pakistan

    দারিদ্র্যসীমার নিচে জীবনযাপন করছে ৪৪.৭ শতাংশ পাকিস্তানি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.