Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের
    অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি

    গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের

    Saiful IslamOctober 2, 20223 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ‌‌গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে বিপ্লব ঘটিয়েছেন সাতক্ষীরার কৃষক। হেক্টরপ্রতি ৩৫ টন পর্যন্ত এ টমেটো উৎপাদন করেছেন তারা। এ জেলার উৎপাদিত টমেটো স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হচ্ছে। ভালো দাম পাওয়ায় কৃষক খুশি। উৎপাদন খরচ বাদে হেক্টরপ্রতি ৮-১০ লাখ টাকা লাভ হয়েছে বলে জানান চাষীরা। ফলে দিন দিন সাতক্ষীরায় গ্রীষ্মকালীন টমেটোর আবাদ বাড়ছে।
    গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ
    কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রীষ্মকালীন উচ্চফলনশীল বারি টমেটো চাষের খুবই সম্ভাবনাময় জেলা সাতক্ষীরা। বর্তমানে হেক্টরপ্রতি ৩০-৩৫ টন পর্যন্ত হচ্ছে।

    সাতক্ষীরা কলারোয়া উপজেলার কামারালি গ্রামের কৃষক আফসার আলী সানা বলেন, নিজের ও অন্যের কাছ থেকে লিজ নিয়ে আট বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমের জন্য গ্রীষ্মকালীন বারি-১১ জাতের টমেটো চাষ করেছেন। বিঘাপ্রতি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা উৎপাদন খরচ হয়েছে। সে হিসাবে চলতি মৌসুমে আট বিঘায় তার উৎপাদন খরচ ১২ লাখ টাকা। এবার গাছে যে পরিমাণ টমেটো ধরেছে তা ২০-২২ লাখ টাকা বিক্রি হবে। তিনি বলেন, এরই মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ পরিমাণ টমেটো বিক্রি হয়েছে, যা ১০ লাখ টাকার বেশি। তিনি জানান, এসব টমেটো হাটে বা বাজারে উঠানো লাগে না তার। উত্তরবঙ্গের নীলফামারী, গাইবান্ধা ও ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন পাইকাররা তার খেত থেকেই এসব টমেটো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় চলতি মৌসুমে দাম ভালো পাওয়া যচ্ছে। গত মৌসুমে যে টমেটোর দাম পাওয়া গিয়েছে কেজিপ্রতি ৫০-৫৫ টাকা তার বর্তমান দাম পাওয়া যাচ্ছে ৬৫-৭০ টাকা। দামের যদি হেরফের না হয় তাহলে আশা করা হচ্ছে চলতি মৌসুমে ১০-১২ লাখ টাকা লাভ হতে পারে।

    কৃষক আফসার আলী সানা আরো জানান, অন্য যেকোনো ফসলের তুলনায় অত্যন্ত ব্যয়বহুল গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ। যে কারণে প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক ঝুঁকি নিতে চান না। তার পরও তার গ্রামের আরো অনেক কৃষক এ টমেটো চাষ করে লাভবান হচ্ছেন।

    জেলার তালা উপজেলার নগরঘাটা গ্রামের কৃষক রেজাউল মোল্যা জানান, চলতি মৌসুমে দুই বিঘা জমিতে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করেছেন। গত বছর একই পরিমাণ জমিতে ফসলটি চাষ করে ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেন। এতে তার ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ হয়েছিল। তবে চলতি মৌসুমে খরচ একটু বেশি হবে। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, বৃষ্টিপাত ঠিকমতো না হওয়ায় সেচ ও সার কীটনাশকের খরচ বেশি পড়ে গিয়েছে।

    সাতক্ষীরা জেলা কাঁচামাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান জানান, গ্রীষ্মকালীন টমেটোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাছাড়া সম্প্রতি ভারতীয় টমেটো আমদানি বন্ধ থাকায় দামও ভালো পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি কেজি গ্রীষ্মকালীন টমেটো ৮০-৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

    এদিকে সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২২-২৩ মৌসুমে জেলায় ৭১২ দশমিক ৫০ বিঘা জমিতে উচ্চফলনশীল গ্রীষ্মকালীন বারি টমেটো চাষ হয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ৬০ বিঘা, কলারোয়ায় ৫৫৫ বিঘা, তালায় ৭৫ বিঘা, কালীগঞ্জে ১৫ বিঘা, শ্যামগনর সাড়ে সাত বিঘা এবং আশাশুনিতে দুই বিঘা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ চাষ হচ্ছে কলারোয়া উপজেলায়।

    বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বিনেরপোতা সাতক্ষীরার দায়িত্বরত বিজ্ঞানী ও প্রধান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. ওলি আহমেদ ফকির জানান, গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে খুবই সম্ভাবনাময় সাতক্ষীরা জেলা। জেলার মাটি ও আবহাওয়া এ জাতের টমেটো চাষে বেশ উপযোগী। এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি। অন্যান্য সবজির তুলনায় এটি অত্যন্ত লাভজনক। ২০১০ সালের দিকে মূলত এ জেলায় গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ শুরু হয়।

    তিনি বলেন, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গ্রীষ্মকালীন টমেটো বারি-৪, ৮, ১০ ও ১১ চাষ হচ্ছে সাতক্ষীরায়। এর মধ্যে বারি-৮ ও ১১ জাতের টমেটো বেশি পরিমাণে উৎপাদন হচ্ছে। তিনি বলেন, এ দুই প্রজাতির টমেটো আকারে যেমন বড় হয়, তেমনি ফলনও খুব বেশি। সাতক্ষীরায় হেক্টরপ্রতি ৩০-৩৫ টন পর্যন্ত উৎপাদন হচ্ছে।

    সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. জামাল উদ্দিন জানান, উচ্চফলনশীল গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ খুবই লাভজনক একটি ফসল। তবে এটি উৎপাদন খরচের পরিমাণও অনেক বেশি। হেক্টরপ্রতি ১০-১১ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়ে। তার পরও কৃষকের হেক্টরে ৮/৯ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব। সূত্র : বণিক বার্তা

    দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩৮ হাজার ৭৪৫ কেজি ইলিশ গেল ভারতে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতি-ব্যবসা আগ্রহ কৃষকের কৃষি গ্রীষ্মকালীন চাষে টমেটো বাড়ছে
    Related Posts

    ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি

    July 3, 2025

    বার্ষিক রপ্তানী বাড়লেও কমেছে জুনে

    July 3, 2025
    বাড়ছে লাম্পি স্কিন রোগ

    বাড়ছে লাম্পি স্কিন রোগ, আতঙ্কিত গোয়ালন্দের কৃষক-খামারিরা

    July 3, 2025
    সর্বশেষ খবর

    খাবারে হালাল-হারাম চেনার সহজ পদ্ধতি: মুসলিম পরিবারের জন্য অবশ্য জানা গাইড

    প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য

    প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ

    ট্রাম্প

    তেহরান নতুন স্থানে তার কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে: ট্রাম্প

    ঘরোয়া ডায়েট প্ল্যান

    ঘরোয়া ডায়েট প্ল্যান: আপনার সুস্থতার রোজকার রূপকথা

    আত্মউন্নয়ন

    আত্মউন্নয়নে বই পড়ার উপকারিতা: সাফল্যের চাবিকাঠি

    স্কুলে বাচ্চাদের প্রেরণা

    স্কুলে বাচ্চাদের প্রেরণা দেওয়ার সহজ কৌশল: একটি আলোকিত ভবিষ্যৎ গড়ার হাতিয়ার

    Daraz Bangladesh Online Shopping: Shop Wisely

    Daraz Bangladesh Online Shopping: Shop Wisely

    ইংল্যান্ড

    ইংল্যান্ডের পাগলাটে কীর্তি, ৫ ডাকের পরও ৪০৭ করে গড়ল ইতিহাস

    AI Tools Revolutionizing Graphic Design

    AI Tools Revolutionizing Graphic Design

    Budget-Friendly Travel Destinations 2025 Vietnam

    Budget-Friendly Travel Destinations 2025: Vietnam

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.