জুমবাংলা ডেস্ক: চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলায় করোনায় নতুন কেউ আক্রান্ত হয়নি। তবে শহরে ৩ জন আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্তের হার ০ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এ সময়ে শহর ও গ্রামে করোনায় আক্রান্ত কারো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
![](https://i0.wp.com/inews.zoombangla.com/wp-content/uploads/2020/06/%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%A1-%E0%A7%A7%E0%A7%AF.jpg?resize=788%2C449&ssl=1)
চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জেলার করোনা সংক্রান্ত হালনাগাদ পরিস্থিতি নিয়ে দেয়া সর্বশেষ প্রতিবেদনের্ এসব তথ্য গেছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফৌজদারহাটস্থ বিআইটিআইডি ও নগরীর আটটি ল্যাবে শুক্রবার শুক্রবার ৫৩৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নতুন শনাক্ত ৩ জনই মহানগরীর বাসিন্দা। জেলায় করোনাভাইরাসে মোট সংক্রমিতের সংখ্যা এখন ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৪ জন। এদের মধ্যে শহরের বাসিন্দা ৯২ হাজার ৬০ জন ও গ্রামের ৩৪ হাজার ৫২৪ জন। শুক্রবার করোনায় শহর ও গ্রামে কোনো রোগির মৃত্যু হয়নি। ফলে মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৩৬২ জনই রয়েছে। এতে শহরের বাসিন্দা ৭৩৪ জন ও গ্রামের ৬২৮ জন।
ল্যাবভিত্তিক রিপোর্টে দেখা যায়, ফৌজদারহাটস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) ল্যাবে শুক্রবার সবচেয়ে বেশি ১৪০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এখানে শহরের ২ জন পজিটিভ পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) ল্যাবে ৬ জনের নমুনার মধ্যে একজনও শনাক্ত হয়নি।
বেসরকারি ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির মধ্যে এপিক হেলথ কেয়ারে ৭৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হলে শহরের একজনের সংক্রমণ ধরা পড়ে। এছাড়া, শেভরনে ৮২, ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল ল্যাবে ৬২, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে ৪১, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ৪৭, ল্যাব এইডে ১ এবং এশিয়ান স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৮১ টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ছয় ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত ৩১৪ টি নমুনার একটিতেও ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
এদিন, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল (চমেকহা), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি), আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের আরটিআরএল, মেট্রোপলিটন হাসপাতাল, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও এভারকেয়ার হসপিটাল ল্যাবে কোনো নমুনা পরীক্ষা হয়নি। চট্টগ্রামের একটি নমুনাও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে পাঠানোর প্রয়োজন পড়েনি। নমুনা সংগ্রহের কোনো কেন্দ্রে কারো এন্টিজেন টেস্ট করা হয়নি।
ল্যাবভিত্তিক রিপোর্ট পর্যবেক্ষণে সংক্রমণ হার পাওয়া যায়, বিআইটিআইডি’তে ১ দশমিক ৪৩ ও এপিক হেলথ কেয়ারে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং সিভাসু, শেভরন, ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল, এশিয়ান স্পেশালাইজড হাসপাতাল এবং ল্যাব এইডে ০ শতাংশ। সূত্র: বাসস
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।